সাতবছর আগে শুরু করা ক্যাম্পাস’র ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং কর্মসূচি এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। এছাড়াও আধুনিক ও বিজ্ঞানসম্মত নানা কার্যক্রমের মাধ্যমে ক্যাম্পাস বাংলাদেশের শিক্ষা ও সমাজ প্রগতিতে ব্যতিক্রম ধারার সৃষ্টি করছে। (মার্চ ২০০৯)
-প্রফেসর ড. ওয়াহিদুল হকসমাজ জাগরণে এবং ছাত্র-যুব সমাজের প্রতিভা বিকাশে ক্যাম্পাস’র নিবিড় কার্যক্রম অভূতপূর্ব। সুদীর্ঘ ২৭ বছর থেকে ক্যাম্পাস এসব কাজ করে আসছে এবং যতই দিন যাচ্ছে, ক্যাম্পাস একের পর এক নানা ব্যতিক্রমী কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে চলেছে। ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং চালু করে ক্যাম্পাস ডিজিটাল বাংলাদেশ -এর স্বপ্নই বাস্তবায়ন করছে। (ডিসেম্বর ২০০৯)
-হেদায়েতুল্লাহ আল মামুনক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকদেরকে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণসহ নানামুখী সেবা ও সহযোগিতা দিয়ে গুরুদায়িত্ব পালন করছে। (মে ২০০৭)
-মোঃ মাহফুজুর রহমানক্যাম্পাস নীতি-নৈতিকতার কথা বলে, ঘুষ-দুর্নীতি ও পরীক্ষায় নকলের প্রতিরোধে কথা বলে। তাছাড়া অনিয়ম-অনাচার, বৈষম্য-বঞ্চনার বিরুদ্ধে সমাজ সচেতনতামূলক আন্দোলন গড়ে তোলে। ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে ক্যাম্পাস যে কর্মসূচি পরিচালনা করছে, তা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সহায়ক। (নভেম্বর ২০০৯)
-আব্দুল আউয়াল মজুমদারবহুমুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে ক্যাম্পাস দীর্ঘদিন থেকে সামাজিক আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে। বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়ার জন্য ক্যাম্পাস’র বিনামূল্যে কম্পিউটার শিক্ষা ‘রোল মডেল’ -এর ভূমিকা রাখছে। (জানুয়ারি ২০০৭)
-প্রফেসর ড. এম এ আজিজক্যাম্পাস’র রেগুলার ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ায় গুরুত্ববহ অবদান রাখছে। তাছাড়া ক্যাম্পাস’র শিক্ষা ও সমাজ সেবামূলক বহুমুখী কর্মসূচি আলোকিত জাতি গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। (অক্টোবর ২০০৯)
-রেজাউল করিম হীরাক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকদের বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে সময়োপযোগী গুরুদায়িত্ব পালন করছে। এ ধরনের প্রশিক্ষণ যদি আরও আগে থেকে হতো, তাহলে বহু পূর্বেই আমাদের জনসংখ্যা জনশক্তিতে পরিণত হতো। (সেপ্টেম্বর ২০০৫)
- প্রফেসর ড. আবদুল মতিন পাটোয়ারীসমাজকল্যাণ ও সমাজ সচেতনতায় ক্যাম্পাস’র কার্যক্রম ব্যাপক বিস্তৃতিলাভ করেছে। জ্ঞানভিত্তিক সমাজ নির্মাণ ও আলোকিত জাতি গঠনে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের কোনই বিকল্প নেই। বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে ক্যাম্পাস সুযোগ্য ও দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে অবদান রাখছে। (এপ্রিল ২০০৯)
-ড. এ কে আব্দুল মুবিনআজকের যুগে সবাই যখন নেয়ার হিসাবে মত্ত, সে সময়ে ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং প্রদান করে ক্যাম্পাস অত্যন্ত মহৎ ও অনুকরণীয় কাজ করছে, এতে কোন সন্দেহ নেই। (আগষ্ট ২০০৪)
-ড. এম এ হান্নান ফিরোজক্যাম্পাস একটি ভিন্নধর্মী প্রতিষ্ঠান। শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বে আর কোন প্রতিষ্ঠান বছরের পর বছর নিয়মিত ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং দেয় বলে জানা নেই। এটি একটি মহৎ কর্ম। ক্যাম্পাস আমাদের যুব সমাজকে কম্পিউটার প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন রকমের আধুনিক শিক্ষা-দীক্ষা ও সহযোগিতা দিয়ে উন্নততর ও আধুনিক মানুষ করে গড়ে তুলছে।। (জুন ২০০৫)
-ডাঃ আলমগীর মতিক্যাম্পাস পরিচালিত ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং কর্মসূচি আমাদের দেশের জন্য অত্যন্ত সময়োপযোগী কার্যক্রম। আসলে এটি হচ্ছে হিউম্যান ওয়ারিং এন্ড রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম, যার মাধ্যমে ক্যাম্পাস দক্ষ জনশক্তি তৈরি করে দেশ উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। (ডিসেম্বর ২০০৪)
-ড. এ মজিদ খানসমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকেই ক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকদেরকে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে। এর মাধ্যমে ছাত্র-যুবকরা আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তিতে নিজেদের সম্পৃক্ত করার সুযোগ লাভ করছে। (ফেব্রুয়ারি ২০১০)
-কে এম আসাদুজ্জামানবর্তমান তথ্য-প্রযুক্তির যুগে কম্পিউটার প্রযুক্তিতে জ্ঞানার্জন অপরিহার্য। কিন্তু আমাদের দেশের ছেলে-মেয়েদের এ প্রযুক্তিতে দক্ষতা না থাকার কারণে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে রয়েছি। ক্যাম্পাস পরিচালিত বিনামূল্যের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করে ছাত্র-যুবকরা উপকৃত হচ্ছে। কাউকে অর্থনৈতিক সহযোগিতার চেয়ে জ্ঞান, বুদ্ধি ও প্রশিক্ষণ দিয়ে সহযোগিতা করা যে উত্তম কাজ, ক্যাম্পাস সে কাজটিই করে যাচ্ছে। (অক্টোবর ২০০৮)
-এম এ আউয়ালক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালি কণায় বীজ থেকে জন্ম নেয় চারাগাছ, অতঃপর বেড়ে হয় বড় গাছ। তেমনি ক্যাম্পাস ছোট পরিসরে শুরু করলেও ক্রমেই পা বাড়িয়েছে বড় পরিসরে। ফ্রি শিক্ষা দেয়ার ঘটনা বর্তমানে খুবই বিরল, অথচ ক্যাম্পাস ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিংসহ অনেক সার্ভিসই সমাজকে বিনামূল্যে দিয়ে আসছে। (অক্টোবর ২০০৯)
-প্রফেসর মনিরুল হকক্যাম্পাস’র ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং অত্যন্ত যুগোপযোগী এবং বাস্তবধর্মী কার্যক্রম। (মে ২০০৬)
-এম্বেসেডর রাশেদ আহমেদ চৌধুরীতথ্য-প্রযুক্তির বিকাশের মাধ্যমে সমাজে স্বচ্ছতা আনয়নের জন্য ক্যাম্পাস বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, এজন্য ক্যাম্পাস পরিবার নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। (সেপ্টেম্বর ২০০৬)
-ড. মির্জা আজিজুল ইসলামঅর্থ ব্যয় করে আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তিতে দক্ষতা অর্জন করা যাদের পক্ষে সম্ভব হয় না, তাদেরকে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে প্রকৃত মানব সম্পদে রূপান্তরিত করে ক্যাম্পাস গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছে। যারা এখান থেকে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে, তারা সমাজে ও জাতিতে বিভিন্নভাবে অবদান রাখতে সক্ষম হচ্ছে; এর ফলে দেশের উন্নতি হচ্ছে, বৈদেশিক সুনাম বৃদ্ধি পাচ্ছে। সবকিছু মিলে দেশের বৃহৎ উন্নয়নমূলক খাতে ক্যাম্পাস’র অবদান দৃশ্যমান। (অক্টোবর ২০০৫)
-ব্যারিস্টার নাজমুল হুদাস্বউদ্যোগে মানুষকে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে যুগের চাহিদা পূরণ করার জন্য ক্যাম্পাস প্রশংসার দাবি রাখে। (আগষ্ট ২০০৭)
-প্রফেসর ড. ওয়াকিল আহমদক্যাম্পাস এদেশের ছাত্র-যুবকদের বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করে যুগের চাহিদা পূরণ করছে। (নভেম্বর ২০০৭)
-প্রফেসর ড. এম হারুনুর রশিদসমাজ সচেতনতায় ও সমাজ কল্যাণে ক্যাম্পাস’র বিভিন্ন কার্যক্রম প্রশংসার দাবিদার। এ প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য- জ্ঞানভিত্তিক সমাজ ও দারিদ্র্যমুক্ত সুন্দর বাংলাদেশ। আর সেজন্য ক্যাম্পাস বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ মানবসম্পদ তৈরি করছে। (ফেব্রুয়ারি ২০০৯)
-মুহাম্মদ এ (রুমী) আলীক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকসহ সকল শ্রেণীর মানুষকে বিনামূল্যে কম্পিউটার ও আইটি প্রশিক্ষণ দিয়ে গুরু দায়িত্ব পালন করছে। এটি নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। (আগষ্ট ২০০৬)
-প্রফেসর ড. রহিম বি তালুকদারফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে ক্যাম্পাস ছাত্র-যুবসমাজে চেতনা সৃষ্টি করছে, তাদের চোখ-কান খুলে দিচ্ছে। ছাত্র-যুবকরা এ সুযোগটা সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারলে নিজেদের ক্যারিয়ার ডেভেলপ করতে সক্ষম হবে। (এপ্রিল ২০০৫)
-প্রফেসর ড. এম শমশের আলীক্যাম্পাস’র কার্যক্রম খুবই গঠনমূলক এবং এ প্রতিষ্ঠান ছাত্র-যুবকদেরকে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে নিঃসন্দেহে যুগের চাহিদা পূরণ করছে। (জুন ২০০৮)
-ড. এম আর খানবিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দেয়া ক্যাম্পাস’র একটি মহৎ উদ্যোগ। এর মাধ্যমে আমাদের দেশে আইটিতে দক্ষ জনশক্তি তৈরির পথ সুগম হচ্ছে। (জুলাই ২০০৮)
-প্রফেসর ড. এম আব্দুস সামাদক্যাম্পাস’র বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ অত্যন্ত সফল কার্যক্রম, যার মাধ্যমে আমাদের ছাত্র-যুবসমাজ কম্পিউটার টেকনোলজিতে দক্ষতা লাভ করছে। (মার্চ ২০০৬)
-এডভোকেট রোখসানা খন্দকারকম্পিউটার জ্ঞানার্জন শুধু নিজকে নয়, সমাজ ও দেশকেও অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করে। ক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকসহ সকল শ্রেণীর নাগরিকদেরকে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে সেই সমৃদ্ধির কাজ করছে। (ফেব্রুয়ারি ২০০৭)
-প্রফেসর মোঃ আলী আজমতথ্য-প্রযুক্তির বিকাশের মাধ্যমে আধুনিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় ক্যাম্পাস’র ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং সময়ের চাহিদা পূরণ করছে। (জুলাই ২০০৭)
-প্রফেসর ডাঃ আবুল কাশেম চৌধুরীকম্পিউটারের মাধ্যমে সমগ্র বিশ্বের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করা যায় এবং যেকোন তথ্য ঘরে বসেই জানা যায়। ক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকদের সেই জানার সুযোগ সৃষ্টি করে দিচ্ছে। (এপ্রিল ২০০৮)
-মোহাম্মদ সাহাব উল্লাহছাত্র-যুবকদের বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে ক্যাম্পাস অত্যন্ত সময়োপযোগী দায়িত্ব পালন করছে। এটি ক্যাম্পাস’র একটি মহৎ উদ্যোগ। (এপ্রিল ২০০৭)
-বিচারপতি মোস্তফা কামালক্যাম্পাস আমাদের ছাত্র-যুবকদের আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তিতে প্রশিক্ষণ দিয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছে। এজন্য ক্যাম্পাস অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে। (আগষ্ট ২০০৫)
-প্রফেসর ড. এম আলিমউল্লাহ মিয়াক্যাম্পাস পরিচালিত ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং আমাদের দেশের ছাত্র-যুবসমাজকে জনকল্যাণকর কর্মের দিকে এগিয়ে নিচ্ছে। এ ধরনের নিঃস্বার্থ উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। (নভেম্বর ২০০৪)
-ড. এম উমার আলী ভিসিক্যাম্পাস যে ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে, তার পরিসর কম হলেও গুরুত্ব অনেক বেশি। এ ধরনের কাজ আজকাল আমাদের সমাজে নেই বললেই চলে। (সেপ্টেম্বর ২০০৪)
-প্রফেসর ড. মোঃ আসলাম ভূঁইয়াক্যাম্পাস দীর্ঘদিন যাবৎ সমাজ সেবামূলক কাজ করে আসছে। এই প্রতিষ্ঠান আলোকিত জাতি গঠনের পাশাপাশি ছাত্র-যুবকদের বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, যা নিঃসন্দেহে মানবসম্পদ উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। (মার্চ ২০০৮)
-ব্যারিস্টার বশির আহমেদতথ্য-প্রযুক্তির গুরুত্ব অনুভব করে ক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকদের বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করে আমাদের আইটি সেক্টরকে সমৃদ্ধ করছে। (সেপ্টেম্বর ২০০৫)
-ড. জাকারিয়া লিংকনক্যাম্পাস আমাদের ছাত্র-যুবকদের বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে একটি বাস্তবমুখী কাজ করছে। কারণ আমাদের জীবনে কম্পিউটার কতটা জরুরী, তা আধুনিক বিশ্বের সাথে আমাদের পার্থক্য থেকেই উপলব্ধি করা যায়। (জুলাই ২০০৫)
-ডাঃ এ বি এম হারুণছাত্র-যুবকদের মধ্যে মানবিক গুণাবলীর বিকাশ এবং তাদেরকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলার জন্য ক্যাম্পাস’র রয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচি। এর অন্যতম ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং, যা এখন মহীরুহে পরিণত হয়েছে। ক্যাম্পাস’র এ কর্মসূচি সরকার ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কাজে সহায়ক হচ্ছে। (নভেম্বর ২০০৯)
-প্রফেসর ড. সাইফুল মজিদ খানদেশের ছাত্র-যুবকদেরকে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে ক্যাম্পাস যুগের চাহিদা পূরণ করছে। এটি নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। (মে ২০০৭)
-ড. কাজী সাহাবুদ্দীনক্যাম্পাস জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। বিশেষ করে আমাদের ছাত্র-যুবকদের বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করে এ প্রতিষ্ঠান জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। (জুন ২০০৭)
-কে এম মাহমুদ-উর-রহমানসমাজের মেধাবী, অসচ্ছ্বল ও বেকারদের বিনামূল্যে কম্পিউটার-প্রযুক্তি শিক্ষাদানের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়ে ক্যাম্পাস একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছে। (মার্চ ২০০৬)
-পারভীন হক সিকদার চেয়ারপারসনআজকের যুগে কম্পিউটার জানার কোনো বিকল্প নেই, জীবনের সকল পর্যায়ে এ প্রযুক্তির প্রয়োজন রয়েছে। ক্যাম্পাস কর্তৃপক্ষ সেই প্রয়োজনীয়তা মেটাতে ছাত্র-যুবকদেরকে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। ক্যাম্পাস’র এই উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। (আগষ্ট ২০০৮)
-কানিজ আলমাস খানবর্তমান তথ্য-প্রযুক্তির যুগে ক্যাম্পাস পরিচালিত ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং অত্যন্ত প্রশংসনীয় উদ্যোগ। ক্যাম্পাস’র আর্থিক সমস্যা থাকা সত্ত্বেও তথ্য-প্রযুক্তির বাস্তবতা উপলব্ধি করে ছাত্র-যুবকসহ বিভিন্ন পেশাজীবীদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে ক্যাম্পাস জাতীয় অগ্রগতিতে নিজেদের সম্পৃক্ত করেছে। (ডিসেম্বর ২০০৪)
-আব্বাস উদ্দিন আহমেদকম্পিউটারের যুগে কল সেন্টারের মাধ্যমে লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত বেকার যুবকের কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে। এজন্য ক্যাম্পাস পরিচালিত ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং কোর্সের সুযোগকে কাজে লাগিয়ে নিজেদেরকে স্বয়ংসম্পূর্ণ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। (জুন ২০০৮)
-কাজী রফিকুল আলমবাংলাদেশের কোথাও দীর্ঘদিন থেকে নিয়মিত বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কর্মসূচি রয়েছে বলে জানা নেই। ক্যাম্পাস সে কাজটি করে আসছে দীর্ঘ ৭ বছর ধরে, এটি নিঃসন্দেহে বিস্ময় ও আনন্দের ব্যাপার। (এপ্রিল ২০০৭)
-শফিক ওয়ায়েসআলোকিত মানুষের জন্য, দক্ষ মানব সম্পদ তৈরির জন্য কম্পিউটার প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও প্রদান করা আজকের যুগে খুবই প্রয়োজন। ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে ক্যাম্পাস সে প্রয়োজন মেটানোর গুরুত্বপূর্ণ কাজটি করছে। (জুলাই ২০০৪)
-লায়ন মোঃ গোফরানুল হকক্যাম্পাস বিনামূল্যে ছাত্র-যুবকদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে যুগের চাহিদা পূরণ করছে। কারণ এর মাধ্যমে প্রশিক্ষণার্থীরা স্বাবলম্বী ও প্রত্যয়ী হচ্ছে। এরূপ বিভিন্ন কর্মকা-ের মাধ্যমে ক্যাম্পাস দেশ ও সমাজ উন্নয়নে ভূমিকা রেখে আসছে। (অক্টোবর ২০০৮)
-জিল্লার রহমানপত্রিকা প্রকাশনার পাশাপাশি ক্যাম্পাস সমাজসেবামূলক অনেক কাজ করছে। এর মধ্যে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ একটি। সমাজসেবা ও দেশ উন্নয়নের এরূপ অনন্য দৃষ্টান্ত আর নেই। নিঃসন্দেহে এটি একটি মহৎ উদ্যোগ। (মে ২০০৭)
-সনৎ কুমার বিশ্বাসযুগের চাহিদার কথা বিবেচনা করে ক্যাম্পাস দেশের ছাত্র-যুবকসহ বিভিন্ন শ্রেণীর নাগরিকদের বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করে আসছে। সামাজিক সচেতনতা কার্যক্রমের পাশাপাশি এ উদ্যোগ বিশেষ প্রশংসার দাবি রাখে। ক্যাম্পাস’র এ কল্যাণধর্মী প্রশিক্ষণ কর্মসূচি একদিন মহীরুহে পরিণত হবে। (মার্চ ২০০৬)
-মোঃ জহিরুল হকক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকদের উন্নয়নে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে; তাছাড়া আমাদের ছাত্র-যুবকদের বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে যুগের চাহিদা পূরণ করছে। (নভেম্বর ২০০৭)
-প্রফেসর ড. এম শামছুল হকক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করে যুগের চাহিদা পূরণ করছে। কারণ আজকের যুগে কম্পিউটার প্রযুুক্তির সাহায্য ছাড়া কোন কিছু করা সম্ভব নয়। (মে ২০০৮)
-প্রকৌশলী তানভিরুল হক প্রবালক্যাম্পাস’র রয়েছে সুন্দর ও কল্যাণধর্মী নানামুখী প্রচেষ্টা তথা প্রকল্প ও কর্মসূচি, যার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং। (এপ্রিল ২০০৯)
-আনোয়ারুল আলম চৌধুরী (পারভেজ)ক্যাম্পাস বিনামূল্যে ছাত্র-যুবকদের কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে যুগের চাহিদা পূরণ করছে, তাদের আধুনিক বিশ্বের উপযোগী করে গড়ে তুলছে। (আগষ্ট ২০০৮)
-নাসরিন আউয়াল মিন্টুক্যাম্পাস আমাদের ছাত্র-যুবকদের আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ করার জন্য বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে অত্যন্ত গুরুদায়িত্ব পালন করছে। (জুলাই ২০০৬)
-ড. হোসনে আরা বেগমক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকদের ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং দিয়ে যুগের চাহিদা পূরণ করছে। এজন্য ক্যাম্পাস অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে। (জুন ২০০৮)
-সেলিমা আহমাদক্যাম্পাস বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে আমাদের তরুণ সমাজকে আইটিতে দক্ষতা অর্জনে সহায়তা করছে। এটি নিঃসন্দেহে ক্যাম্পাস’র মহৎ উদ্যোগ। (জুন ২০০৮)
-সেলিনা মোমেনক্যাম্পাস ছাত্র-যুবসমাজের ভবিষ্যত চিন্তা করে ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিংয়ের যে ব্যবস্থা করেছে, এজন্য তাদেরকে সাধুবাদ জানাই। (মে ২০০৪)
-এ কে এম শামসুদ্দিনদীর্ঘদিন ধরে ছাত্র-যুবকদের ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং দিয়ে আসছে ক্যাম্পাস, যা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। (অক্টোবর ২০০৫)
-মোঃ সিরাজুল ইসলাম মোল্লাবিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে ক্যাম্পাস বাংলাদেশের আধুনিকায়নে কাজ করছে। (সেপ্টেম্বর ২০০৭)
-মিয়া মনিরুল আলমবিনামূল্যে ছাত্র-যুবকদের কম্পিউটার প্রযুক্তিতে জ্ঞানদানের মাধ্যমে ক্যাম্পাস জীবনধর্মী প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। (মে ২০০৮)
-প্রফেসর মোঃ ইউসুফআজকের যুগে যারা ইংলিশ ও কম্পিউটার জানে না, তাদেরকে অশিক্ষিত হিসেবে অভিহিত করা হয়। ক্যাম্পাস বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে এ মৌলিক চাহিদা পূরণে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। এজন্য ক্যাম্পাস কর্তৃপক্ষ প্রশংসার দাবি রাখে। (জুলাই ২০০৮)
-মোঃ লুৎফর রহমানক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকদেরকে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে অত্যন্ত ভালো কাজ করছে। (অক্টোবর ২০০৮)
-ড. এজাজ আল মামুনক্যাম্পাস আমাদের ছাত্র-যুবকদেরকে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করে দেশ-সেবামূলক কাজ করছে। (নভেম্বর ২০০৫)
-কাওসার এইচ কমেটআমাদের ছাত্র-যুবকদের বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে ক্যাম্পাস যুগের চাহিদা পূরণ করছে। নিঃসন্দেহে এটি একটি মহৎ উদ্যোগ। (সেপ্টেম্বর ২০০৫)
-প্রকৌশলী এস এম আনোয়ার হোসেনক্যাম্পাস বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে আমাদের ছাত্র-যুবকদের অনেক উপকার করছে। এজন্য ক্যাম্পাস অত্যন্ত প্রশংসার দাবিদার। (এপ্রিল ২০০৭)
-এডভোকেট এহসানুল হক সমাজীসমাজ উন্নয়নে ক্যাম্পাস ইনোভেটিভ আইডিয়ায় কাজ করছে। ক্যাম্পাস’র বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কার্যক্রম দেশে তথ্য-প্রযুক্তির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে এবং তরুণ প্রজন্ম এই প্রযুক্তিতে নিজেদেরকে সমৃদ্ধ করার সুযোগ পাচ্ছে। (অক্টোবর ’০৮)
-আবু বকর সিদ্দিকীক্যাম্পাস আমাদের ছাত্র-যুবকদেরকে বিনামূল্যে আইটি প্রশিক্ষণ দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে আসছে। (আগষ্ট ২০০৫)
-মোঃ রবিউল হকছাত্র-যুবকদেরকে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে ক্যাম্পাস যুগের চাহিদা পূরণ করছে এবং দেশ থেকে দারিদ্র্য দূরীকরণে ভূমিকা রাখছে। এজন্য ক্যাম্পাস বিশেষ প্রশংসার দাবিদার। (এপ্রিল ২০০৭)
-প্রফেসর ড. কে এম মহসীনক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকদের বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করে জাতীয় অগ্রগতিতে কল্যাণকর কাজ করছে এবং দেশের আইটি সেক্টরকে সমৃদ্ধ করছে। (নভেম্বর ২০০৫)
-শাহানা ইয়াসমিন