ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিংসহ ক্যাম্পাস’র বিভিন্ন সামাজিক সচেতনতা কার্যক্রম ভূয়সী প্রশংসার দাবিদার। ধীরে ধীরে হলেও নানা কর্মসূচির মাধ্যমে ক্যাম্পাস সামাজিক পরিবর্তন করে কাক্সিক্ষত আলোকিত জাতি গঠন করতে সক্ষম হচ্ছে। (নভেম্বর ২০০৮)
-আ ত ম ফজলুল করিম, এলজিআরডি মন্ত্রণালয়ের সচিব

কোনো সরকার বা রাষ্ট্রনায়কের পক্ষে সম্ভব নয় একটি সূর্য এনে সারা বাংলাদেশের অন্ধকার দূর করা। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস সামাজিক উন্নয়ন ও শৃঙ্খলার ভিত্তি স্থাপনের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ তারই একটি। ক্যাম্পাস প্রত্যেককে দীপ হয়ে জ্বলার জন্য আলো দিচ্ছে, সুবিধা-বঞ্চিতদেরকে দিচ্ছে সাহায্য-সহযোগিতা। (মে ২০০৭)
-এ এস এম শাহজাহান, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এবং সাবেক আইজিপি

বাংলাদেশের শিক্ষাঙ্গনের বিশেষতঃ বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের সমস্যা নিয়ে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন, আলোচনা বা প্রতিবেদন প্রকাশ কেবলমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকা-ই করে আসছে। শিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনের উন্নয়নে বিশেষত ছাত্র-শিক্ষক ও অভিভাবকদের উদ্বুদ্ধকরণ ও দায়িত্ব সচেতন করার লক্ষ্যে এ পত্রিকা নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। (ফেব্রুয়ারি ১৯৯২)
-প্রফেসর ড. এম মনিরুজ্জামান মিঞা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

জাতীয় উন্নতি ও অগ্রগতিতে উদ্বুদ্ধকরণ ও সচেতনতা সৃষ্টিতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। (ফেব্রুয়ারি ১৯৯২)
-প্রফেসর ড. কাজী সালেহ আহমেদ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য

ক্যাম্পাস’র কার্যক্রম নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার। এ প্রতিষ্ঠান শুধু পত্রিকা প্রকাশনার মধ্যেই সীমিত নেই, সামাজিক সচেতনতা সৃষ্টির জন্য তাদের গৃহীত বিভিন্ন কার্যক্রম ছাত্র-যুব সমাজকে দেশ উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে সহায়তা করছে। (মে ২০০৩)
-প্রফেসর ড. এস এম এ ফায়েজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য