ক্যাম্পাস দীর্ঘদিন ধরে যেসব সামাজিক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে, তা একসময়ে দেশের জন্য বড় আকারের সুফল বয়ে আনবে। (নভেম্বর ২০০৭)
-প্রফেসর ড. মুহাম্মদ শরীফ, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ভাইস-চ্যান্সেলর
ক্যাম্পাস’র কার্যক্রম খুবই গঠনমূলক এবং এই প্রতিষ্ঠান ছাত্র-যুবকদের বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে যুগের চাহিদা পূরণ করছে। (জুন ২০০৮)
-ড. এম আর খান, ভিক্টোরিয়া ইউনিভার্সিটির ভাইস-চ্যান্সেলর
ক্যাম্পাস’র ন্যায়ভিত্তিক ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ এবং আলোকিত জাতি গঠনের প্রয়াস আমার ভালো লেগেছে, আশান্বিত করেছে। সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে চায় ক্যাম্পাস। (জুন ২০১১)
-ড. শফিক আহমেদ সিদ্দিক, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেশন এন্ড টেকনোলজির চেয়ারম্যান
১৯৭২ সাল থেকে আমাদের সমাজে তরুণরা অবক্ষয়িত, অবচয়িত। এমন একটি হতাশাব্যঞ্জক পরিপ্রেক্ষিতে ক্যাম্পাস বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রযুক্তির মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে যখন আমাদের তরুণ সমাজকে প্রশিক্ষিত করে তুলছে, তখন উল্লসিত-আনন্দিত হই এবং আশায় বুক বাঁধি। আমাদের সমাজে এখনও এখানে সেখানে ছোট আকারে হলেও কিছু আলো জ্বলছে। আর আলো দিয়েইতো আলো জ্বালানো যায়। একটি আলো থেকে যাতে অসংখ্য আলো জ্বলে, ক্যাম্পাস সেরূপ আলো জ্বালানোর চেষ্টা করছে, কাজ করে যাচ্ছে বাতিঘর হিসেবে। (আগস্ট ২০০৫)
-প্রফেসর ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, দারুল ইহসান ইউনিভার্সিটির ভিসি এবং বাংলা একাডেমীর সাবেক মহাপরিচালক
মানব কল্যাণে পরিচালিত ক্যাম্পাস’র বিভিন্ন কার্যক্রম নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। (এপ্রিল ২০০৮)
-প্রফেসর ড. এম ইমতিয়াজ হোসেন, ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির উপাচার্য
ক্যাম্পাস সমাজে প্রোএকটিভ এন্ড পজেটিভ এটিচিউড তৈরি করছে, যা সমাজ বদলের চালিকাশক্তি। (ফেব্রুয়ারি ২০১০)
-প্রফেসর ড. সাইফুল মজিদ, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির চেয়ারম্যান
সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার স্লোগান সংবলিত লিফলেট, স্টিকার ক্যাম্পাস যেভাবে সারা বাংলাদেশে ছড়িয়ে দিচ্ছে, তা সত্যিই ব্যতিক্রমধর্মী কাজ যে কাজ সাধারণত কেউ করে না। (আগস্ট ২০০৩)
-প্রফেসর ড. এ কে এম আজহারুল ইসলাম, আইআইইউসি’র ভাইস-চ্যান্সেলর
ক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকদেরকে বিশেষ মানুষরূপে গড়ে তুলতে কাজ করছে, জ্ঞানভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে। তারা সমাজের বৈষম্য দূর করতে চায়, মানুষের ভেতরের হতাশা-পশ্চাৎপদতা দূর করে প্রোএকটিভ মানুষ গড়তে চায় যা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। (জানুয়ারি ২০১৩)
-প্রফেসর ড. মুহাম্মদ সামাদ, শিক্ষাবিদ, গবেষক, কবি, সাহিত্যিক এবং ইউআইটিএস’র ভাইস-চ্যান্সেলর
কোয়ালিটি শিক্ষা বিস্তার এবং এর উন্নয়নে ক্যাম্পাস’র ভূমিকা অত্যন্ত সুস্পষ্ট। ঘুষ-দুর্নীতি, সন্ত্রাস, নকল ও ধূমপানের বিরুদ্ধে ক্যাম্পাস’র প্রতিবাদী কন্ঠ টেকনাফ থেকে তেতুলিয়া পর্যন্ত সোচ্চার। (জুন ২০১৩)
ক্যাম্পাস হলো সমাজের দর্পণ এবং ক্যাম্পাস’র কর্ণধার ড. এম হেলাল একজন দূরদর্শী সমাজসেবী। তিনি যা বিশ্বাস করেন, তা করেই ছাড়েন; এজন্য তাঁর কর্মসূচি সাফল্যের সুষমায় সিক্ত। ড. এম হেলাল তাঁর কর্মের আদর্শ দিয়ে দেশের মানুষের মন-মানসিকতার পরিবর্তন ঘটাচ্ছেন। (ডিসেম্বর ২০১৭)
ক্যাম্পাস গুণগত শিক্ষার বিস্তারে এবং সুউন্নত শিক্ষাঙ্গন তৈরিতে নিরলস কাজ করে চলেছে। (আগষ্ট ২০০৪)
-ড. এম এ হান্নান ফিরোজ, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ফাউন্ডার-প্রেসিডেন্ট