বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস’র শিক্ষা ও সামাজিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম যুগের দাবি এবং প্রশংসার দাবিদার।
(ফেব্রুয়ারি ২০০৬)
-আবুল কাশেম হায়দার, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি ও ইয়ূথ গ্রুপ এর চেয়ারম্যান
আমাদেরকে কোয়ালিটি এডুকেশন ও কোয়ালিটি নেতৃত্ব সৃষ্টি করতে হবে, যাতে নতুন প্রজন্ম দেশকে নতুনভাবে গড়ে তুলতে অনুপ্রাণিত হয়। সেই নেতৃত্ব সৃষ্টির জন্য বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস কাজ করে আসছে। (এপ্রিল ২০০৮)
-প্রফেসর ড. এম আর কবির, দি ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসিফিক এর প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর
স্বল্প পরিসরে থেকেও ক্যাম্পাস যে পরিমাণ কার্যক্রম চালাচ্ছে তা থেকে সহজেই অনুমেয়, আরো সুযোগ পেলে ক্যাম্পাস না জানি কী করতে পারে। সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার জন্য ক্যাম্পাস’র মতো অনেক প্রতিষ্ঠান আমাদের দরকার। (এপ্রিল ২০০৮)
-প্রফেসর ড. তফাজ্জল হোসেন, আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভাইস-প্রেসিডেন্ট
ক্যাম্পাস’র মাল্টিডাইমেনশনাল কার্যক্রম খুবই আকর্ষণীয়। এখানে মনের খোরাক পাওয়া যায়। তথ্য-প্রযুক্তির এই স্বর্ণালী সময়ে ক্যাম্পাস ন্যায়ভিত্তিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়ার যে কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে, তা সমাজ প্রগতিতে বিশেষ অবদান রাখবে। (মার্চ ২০০৯)
আলোকিত জাতি গঠন এবং জাতি জাগরণমূলক নানা কর্মসূচি এখন সময়ের দাবি। আর সেই দাবিই নিরলসভাবে পূরণ করে যাচ্ছে ক্যাম্পাস। (সেপ্টেম্বর ২০১০) বাংলাদেশে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানের সাথে ক্যাম্পাস’র তুলনা চলে না। আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে ক্যাম্পাস’র কর্মসূচি অশেষ প্রশংসার দাবিদার। (ফেব্রুয়ারি ২০১৩)
ক্যাম্পাস শুধু পত্রিকা প্রকাশনার মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই, বরং শিক্ষা বিস্তারের লক্ষ্যে যে ওয়েব পোর্টাল নির্মাণ করেছে, তা গবেষকদের জন্য এক মাইল ফলক। (এপ্রিল ২০০৬)
-ড. ইফফাত চৌধুরী, ইউডা’র রেজিস্ট্রার
শিক্ষা ও শিক্ষাঙ্গনের উন্নয়নে বিশেষত ছাত্রদের উদ্বুদ্ধকরণ ও দায়িত্ব সচেতন করার লক্ষ্যে ক্যাম্পাস যে নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে, তা ইতোমধ্যে সুধীমহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। (ফেব্রুয়ারি ১৯৯২)
-সাদেক হোসেন খোকা, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এর মেয়র
ক্যাম্পাস কেবল পত্রিকাই প্রকাশ করছে না, সেবামূলক নানামুখী কাজও করছে। ক্যাম্পাস’র মতো আর দু’চারটা প্রতিষ্ঠান থাকলে সমাজের চিত্র পাল্টে যেত। (জুলাই ২০০৩)
-মোঃ মর্ত্তুজা হোসেন মুন্সি, সমাজসেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক
জ্ঞানভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ এবং আলোকিত জাতি গঠনের যে সেøাগান ক্যাম্পাস ধারণ করেছে এর চেয়ে বড় কোনো স্লোগান হতে পারে না। ক্যাম্পাস পত্রিকা ও কার্যক্রম দেখে তাই মনে হয়েছে এটিইতো আমার প্রতিষ্ঠান! ক্যাম্পাস অফিসের মনোরম পরিবেশে এসে নিজেকে পরিতৃপ্ত ও উজ্জীবিত মনে করছি। (জুলাই ২০১১)
-ওয়াহিদুর রহমান, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক
কম্পিউটার জ্ঞান ছাড়া বর্তমান সময়ের একজন মানুষ নিরক্ষর বা প্রতিবন্ধীস্বরূপ। সে প্রতিবন্ধকতা দূর করতে ক্যাম্পাস’র ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং কার্যক্রম প্রশংসনীয়। একটি পত্রিকা হয়েও সমাজ উন্নয়নে যে কতটা অবদান রাখা যায়, তা ক্যাম্পাস প্রমাণ করেছে তার নানামুখী কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে। (জুন ২০০৮)
-সিতাংশু সেন, সমাজসেবা অধিদফতরের মহাপরিচালক
প্রত্যেক মানুষকেই সৃষ্টিশীল হতে হয়। কারণ সৃষ্টিশীল না হলে নিজের এবং সমাজের কল্যাণ করা সম্ভব নয়। আর এই সৃষ্টিশীলতার শিক্ষাই দিচ্ছে ক্যাম্পাস। (ফেব্রুয়ারি ২০১১)
-আজিজুর রহমান, যুব উন্নয়ন অধিদফতরের মহাপরিচালক