Planets Sun Sun Sun Sun

ক্যাম্পাস’র কার্যক্রম সম্পর্কে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বগণ যা বলেন

পত্রিকা প্রকাশনার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এর সামাজিক ও স্বাস্থ্য সচেতনতা কার্যক্রম সত্যি প্রশংসনীয়।
(জুন ২০০৯)
-প্রফেসর মেরিনা জাহান কবিতা, বেগম বদরুন্নেসা মহিলা কলেজ এর অধ্যক্ষ

ক্যাম্পাস’র গবেষণা মডেল ‘এলাকাভিত্তিক স্কুলিং’ একটি চমৎকার প্রস্তাবনা এবং এ কনসেপ্ট এখন সময়ের দাবি। পাশাপাশি ক্যাম্পাস’র স্লোগান ‘কথা কম বেশি কাজ, ক্যাম্পাস’র দাবি আজ’ আমাদের জাতিকে জাগিয়ে তুলতে অসামান্য ভূমিকা রাখছে বলে আমার বিশ্বাস। (জানুয়ারি ২০১২)
-প্রফেসর গাজী এম এ সালাম, শিক্ষাদ্যোক্তা-সমাজসেবী এবং এডভান্সড ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা
ও নির্বাহী পরিচালক

ক্যাম্পাস’র সমাজ সচেতনতা কর্মসূচির আওতায় দেশব্যাপী প্রচারিত ক্যালেন্ডার-স্টিকারের স্লোগানগুলো যেমন সত্য তেমনি সময়ের দাবি। এ স্লোগান বা দর্শন বিশ্বাস করে সে অনুযায়ী চলতে পারলে কারুর জীবনে আর সমস্যা
থাকার কথা নয়। (জানুয়ারি ২০১২)
-প্রফেসর ড. নজরুল ইসলাম খান, ইন্টারন্যাশনাল এডুকেশন কলেজ এর ফাউন্ডার-প্রিন্সিপাল

ক্যাম্পাস পত্রিকা এবং ক্যাম্পাস সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্র দুর্নীতির বিরুদ্ধে ‘ক্রুসেড’ ঘোষণা করেছে। এ ব্যাপারে তারা আপোশহীন। নীতি-নৈতিকতার প্রসার, সমাজ জাগরণমূলক চেতনায় উজ্জীবন এবং দক্ষ মানব সম্পদ তৈরিতে কাজ করছে ক্যাম্পাস। (নভেম্বর ২০০৯)
-মোঃ মাসুদ করিম, ঢাকার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক

ক্যাম্পাস’র ঘুষ-দুর্নীতি বিরোধী বিভিন্ন কার্যক্রম সুস্থ সমাজ ও সুন্দর জীবন গঠনে ব্যাপক ভূমিকা রাখছে। (ডিসেম্বর ২০০৮)
-এ এফ এম শরিফুল ইসলাম, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এর চীফ অপারেটিং অফিসার

ক্যাম্পাস দীর্ঘদিন ধরে ঘুষ-দুর্নীতি-ধূমপান বিরোধী এবং নকলমুক্ত ও সন্ত্রাসমুক্ত শিক্ষাঙ্গন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে জনমত গড়ে তোলার কাজ করে আসছে। এটি নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। (জুলাই ২০০৭)
-ম্যাজিস্ট্রেট রোকন উদ-দৌলা, (পরবর্তীতে রাজউক’র পরিচালক)

ভালো কাজ করে যেতে হবে, কাজের সুফল অন্যের কাছে স্থানান্তর করে দিতে হবে এ দায়িত্ব ও কর্তব্য ক্যাম্পাস দীর্ঘদিন থেকে করে আসছে। এতে ছাত্র ও যুবসমাজ বেশ উপকৃত হচ্ছে, তাদের মধ্যকার অবক্ষয় রোধ হচ্ছে। (ফেব্রুয়ারি ২০০৩)
-মোঃ শহীদুল হাসান, এলজিইডি’র প্রধান প্রকৌশলী

দেশে অনেক পত্রিকারই জন্ম হয়, সবাই অনেক স্বপ্নও দেখে। কিন্তু বাস্তবায়ন করে না বা করতে পারে না। নদী যেমন পথ হারিয়ে মৃত হয়, তেমনিভাবে মুখপত্রও পথভ্রষ্ট হয়ে হারিয়ে যায়। ক্যাম্পাস’র ক্ষেত্রে তা হয়নি, বরং বেড়েই উঠেছে দিন দিন। ‘লাইট হাউজ’ হয়ে সমাজের অনাচার-দুরাচার, ঘুষ-দুর্নীতির সাগরে গণজাগরণ সৃষ্টি করছে ক্যাম্পাস। (জুন ২০০৯)

হাততালি কুড়াবার পথে না গিয়ে ক্যাম্পাস কঠিন পথে গিয়েছে অত্যাধুনিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে। (এপ্রিল ২০১১)

ক্যাম্পাস উন্নততর মানুষ গড়ার কারখানা। এখানে ছাত্র-যুবকরা বিনামূল্যে যুগোপযোগী বিভিন্ন কোর্স সম্পন্ন করে নিজেদের জীবনকে আলোকিত করার সুযোগ পাচ্ছে। (মার্চ ২০১৭)
-অধ্যক্ষা হাজেরা নজরুল, বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা, গ্রন্থকার ও কবি এবং সরকারের সাবেক যুগ্ম সচিব

ক্যাম্পাস’র নির্মিত ওয়েব পোর্টাল অন এডুকেশন এন্ড ডেইলী নিডস অনেক সমৃদ্ধ। এছাড়া স্টিকারিং প্রোগ্রামের মাধ্যমে ক্যাম্পাস সমাজের মানুষকে সচেতন করছে। ছাত্র-যুবকসহ বিভিন্ন পেশার নাগরিকদের ক্যাম্পাস কর্তৃক বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান প্রশংসার দাবিদার। (জানুয়ারী ২০০৯)

ক্যাম্পাস’র কর্ণধার ড. এম হেলাল তাঁর জীবন ব্যয় করছেন জ্ঞানভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ এবং আলোকিত জাতি গঠনের কাজে, দেশের যুবসমাজকে আধুনিক বিশ্বের উপযোগী করে গড়ে তোলার কাজে। (জুলাই ২০১৮)
-লায়ন এম কে বাশার, বিএসবি ফাউন্ডেশন ও ক্যামব্রিয়ান কলেজ এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান

শিক্ষা ও চিন্তাশক্তির জাগরণের মাধ্যমে যে সুশীল সমাজ ও আলোকিত জাতি গড়ে তোলা যায়, তার স্বপ্নদ্রষ্টা হচ্ছে ক্যাম্পাস। (জুলাই ২০০৬)
-অধ্যক্ষ মাজহারুল হান্নান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য