১. সাহসী না হওয়াঃ সাহসী হওয়া মানে সতর্ক না থাকা নয়। কোনো কাজের জন্য এগিয়ে যাওয়ার মধ্যেও সাহস থাকতে পারে।
ধরুন একটি প্রকল্পে সাহস করে এগিয়ে যাওয়ার মাঝেও নির্ভর করতে পারে আপনার জীবনের সফলতা। অন্যথায় অনুশোচনা আসতে পারে।
২. সময়মতো পড়াশোনাঃ জীবনের নির্দিষ্ট সময়ে যদি গুছিয়ে নিয়ে বিদ্যা অর্জনের কাজটি করা সম্ভব না হয় তাহলে পরে সে শূন্যস্থান পূরণ আর সম্ভব হয় না।
৩. এগিয়ে যাওয়াঃ ধরুন কর্মক্ষেত্রে আপনাকে একটি প্রায় অসম্ভব কাজের দায়িত্ব দেওয়া হলো। আপনি যদি সে গুরুদায়িত্ব কাঁধে নিয়ে এগিয়ে যেতে রাজি না হন তাহলে পরে সে জন্য অনুশোচনা করতে হতে পারে।
৪. পর্যাপ্ত চেষ্টা না করাঃ আপনি ব্যবসা শুরু করলেন। এ ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত চেষ্টা না করলে ব্যবসা স্বাভাবিকভাবেই ব্যর্থ হবে। আর এমন ক্ষেত্রে পরবর্তী সময়ে আপনার পর্যাপ্ত চেষ্টা না করার জন্য অনুশোচনা থেকেই যাবে।
৫. সুযোগের সদ্ব্যবহার না করাঃ সুযোগ সব সময় আসে না।
এ ক্ষেত্রে দীর্ঘদিন অপেক্ষা করে একটি সুযোগ পাওয়ার পরও সে সুযোগটি যদি ব্যবহার না করেন তাহলে সে জন্য অনুশোচনা থাকতেই পারে।
৬. প্রতিবাদ না করাঃ জীবনে এমন সময়ও আসে যখন অন্যের কোনো কাজের প্রতিবাদে এগিয়ে যেতে হয়। আর সময়মতো সে প্রতিবাদ না করলে তা আপনার অনুশোচনার কারণ হতে পারে।
৭. ব্যাকআপ পরিকল্পনা না করাঃ কোনো কাজে সমস্যার সম্মুখীন হলে কিভাবে তা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে এমনটা অনেকেই পরিকল্পনা করেন না। এ ক্ষেত্রে এ পরিকল্পনাহীনতাই পরবর্তী জীবনে অনুশোচনার কারণ হতে পারে।
৮. গর্বিত না হওয়াঃ নিজের যা আছে তা নিয়েই গর্বিত হওয়া যায়। নয়তো তা পরবর্তী জীবনে অনুশোচনা সৃষ্টি করতে পারে।