ইউজিসি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে পারফরমেন্স চুক্তিস্বাক্ষর (রাউন্ড-২) অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইউজিসি অডিটরিয়ামে এ চুক্তি অনুষ্ঠিত হয়। ইউজিসির জনসংযোগ বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক শামসুল আরেফিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, স্ব স্ব বিশ্ববিদ্যালয়ে কোয়ালিটি এসিউরেন্স মেকানিজম প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দেশের ২১টি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবলিক ৮টি এবং প্রাইভেট ১৩টি) ইউজিসি’র সাথে এই চুক্তিস্বাক্ষর করে। দ্বিতীয় রাউন্ডে ২১ বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট উপ-প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ৪২ কোটি টাকা। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শিক্ষা সচিব মোঃ নজরুল ইসলাম খান। ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সিনিয়র অপারেশনস অফিসার ড. মোখলেছুর রহমান। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন উচ্চশিক্ষা মানোন্নয়ন প্রকল্প (হেকেপ)-এর প্রকল্প পরিচালক ড. গৌরাঙ্গ চন্দ্র মোহান্ত।
যে ২১টি বিশ্ববিদ্যালয় চুক্তি স্বাক্ষর করেছে
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ, গণবিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি, ডেফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি, উত্তরা ইউনিভার্সিটি, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব এশিয়া প্যাসেফিক এবং ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি।
এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কোয়ালিটি এসিউরেন্স ইউনিটের প্রধান প্রফেসর ড. মেসবাহউদ্দিন আহমেদ, ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. মোহাম্মাদ মোহাব্বত খান, প্রফেসর ড. মোঃ আখতার হোসেন, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউসুফ আলী মোল্লা, প্রফেসর ড. দিল আফরোজা বেগম, পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিগণ, ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এসিউরেন্স সেলের পরিচালক ও অতিরিক্ত পরিচালক এবং ইউজিসি, বিশ্ব ব্যাংক ও হেকেপ’র কর্মকর্তারা।
রাজধানীতে তালাক বা বিবাহবিচ্ছেদ আবেদনের পরিমাণ বাড়ছে। বর্তমানে দিনে গড়ে ৩৭টি তালাকের আবেদন করা হচ্ছে। এর মধ্যে গড়ে ৭০ শতাংশ আবেদন করছেন নারীরা। এই নারীদের অধিকাংশই চাকরিজীবী এবং স্বাবলম্বী।...
সমাজের সার্বিক অবস্থা প্রত্যক্ষ করলে প্রতিভাবান অনেক ফুটন্ত গোলাপ অঙ্কুরেই ঝরে যেতে দেখা যায়। যথেষ্ট মেধা এবং দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে এখনকার তরুন-তরণীদের অনেকের ক্যারিয়ার হয় অন্ধকারচ্ছন্ন।...
ইউরোপের উচ্চশিক্ষার একটি অবিছেদ্য শর্ত হলো আপনি আর্থিক সাবলম্বী কি না। আপনি আপনার পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারবেন কি না। ভিসা আবেদনের আগে আপনাকে একটা নির্দিষ্ট পরিমান টাকার ব্যাঙ্ক সলভেনসি সার্টিফিকেট ...
প্রতিটি মানুষের জীবনেই কখনো না কখনো খারাপ সময় আসে। সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি দাঁড়ায় তখনই, যখন মানুষ ভুল বোঝাবুঝির শিকার হয়, দোষ না করেও হতে হয় দোষী। তখন না যায় কাউকে বোঝানো...