আমার ভালোবাসার ক্যাম্পাস
রাফিউল ইসলাম
ক্যাম্পাস’র শিক্ষানবিশ
ছোটবেলা থেকে একটি ছন্দ নিজের মাঝে লালন করে আমার বেড়ে ওঠা। তা হলো এমন জীবন তুমি করিবে গঠন, মরিলে হাসিবে তুমি, কাঁদিবে ভুবন। ভুবন কাঁদানো সফল মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে চাইলে অবশ্যই মাধ্যম দরকার। আর এ মাধ্যম হিসেবে আমি সন্ধান পেয়েছি ক্যাম্পাস সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্র এর।
ক্যাম্পাস পরিচালিত ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিংয়ের ছাত্র আমি। পাশাপাশি শিক্ষানবিশ হিসেবে অংশগ্রহণ করি সমাজ সচেতনতা কর্মসূচিতে। ফলে রাজধানী ঢাকা’র অনেক অফিস আদালত যেমন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, সচিবালয়, সুপ্রিম কোর্ট, ঢাবি’র সকল হল, রাজউক, ওয়াসা, ব্যাংক-বীমা ভবনগুলোয় যাওয়ার সুযোগ হয়। এছাড়াও ঢাকার বাইরে লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম প্রভৃতি জেলায়ও যাওয়ার সৌভাগ্য হয়। ছোটবেলা থেকেই আমার ঘুরে বেড়ানোর শখ। এ শখ পূরণ হয়েছে ক্যাম্পাস’র বদৌলতে।
ক্যাম্পাস যে শুধু কম্পিউটার শেখায়, তা নয়। ক্যাম্পাস থেকে শিখেছি সঠিক সময়জ্ঞান আর ধৈর্যের সমন্বয় করা যা আমার জীবনে কখনও ছিল না। এজন্য ক্যাম্পাস’র মহাসচিব এম হেলাল স্যারসহ কর্তৃপক্ষীয় সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ। ক্যাম্পাস’র সাথে জড়িত হয়ে আমার মানসিক অশান্তি আজ প্রশান্তিতে রূপান্তরিত হয়েছে।
অল্প সময়ে অল্প কথায় ক্যাম্পাস সম্পর্কে লিখে শেষ করা যাবে না। ভুবনবিজয়ী মানুষ হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে চাইলে সমাজ সচেতনতামূলক সকল ভালো ভালো কাজে অংশ নিয়ে সেই আলো সমাজে ছড়িয়ে দিতে হবে এটা আমার দৃঢ় বিশ্বাস। আর এজন্য ক্যাম্পাস এ আমি আছি এবং ভবিষ্যতেও থাকব, ইন্শাআল্লাহ। আর তাই সকলের নিকট আমার উদাত্ত আহ্বান
দেশের উন্নতি চান?
চিন্তার পরিবর্তন করুন।
চিন্তায় পরিবর্তন ও নিজ উন্নতি চান?
ক্যাম্পাস কার্যক্রমে অংশ নিন।
আলোকিত মানুষ হয়ে উঠুন।