ক্যাম্পাস সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্র, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকা ও লক্ষ্মীপুর বার্তা ফাউন্ডেশনে

চাকরিরতরা যেসব বিষয়ে লাভবান হন

সমাজ সেবামূলক, স্বেচ্ছাসেবী ও প্রগতিশীল প্রতিষ্ঠান হিসেবে, অন্যকথায় বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান হিসেবে ক্যাম্পাস সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্র, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকা, লক্ষ্মীপুর বার্তা পত্রিকা এবং লক্ষ্মীপুর বার্তা ফাউন্ডেশন এ নিয়োজিত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য রয়েছে কিছু বিশেষ ও ব্যতিক্রমী সুবিধা। সময়ের চাহিদার প্রেক্ষিতে এসব সুযোগ-সুবিধা পরিবর্তনশীল ও ক্রমবর্ধমান।

১। আর্থিক সুবিধা
এ প্রতিষ্ঠানের স্টাফগণ প্রতিমাসে নিয়মিত বেতন লাভের পাশাপাশি বছরে দু’ঈদে দু’টি উৎসব ভাতা পেয়ে থাকেন। এছাড়াও দায়িত্ব ও কর্মভেদে বিভিন্ন সময়ে পেয়ে থাকেন ফোন বিল, যাতায়াত বিল, ইন্টারনেট মডেম বিল, ক্ষেত্রবিশেষে আপ্যায়ন বিল, ইফতার গিফট, ঈদ শুভেচ্ছা গিফট ইত্যাদি। এছাড়াও নিয়মিত দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনের পর অতিরিক্ত কাজ ও সময় দেয়ার জন্য এখানে রয়েছে বাৎসরিক বিশেষ বোনাস সিস্টেম এবং তাৎক্ষণিক বোনাস সিস্টেম। এছাড়াও এ প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘমেয়াদে নিয়োজিত সৎ, দক্ষ, নিবেদিতপ্রাণ ও নিয়মিত স্টাফদের জীবনমান উন্নয়নের প্রয়াসে ক্যাম্পাস’র রয়েছে Old is Gold Benefit. যেমন- নিয়মিত চাকরির ৩ বছর পূর্ণ হলে মূল বেতনের হিসাবে ১৫ দিনের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ, ৫ বছর পূর্ণ হলে ১ মাসের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ, ৮ বছর পূর্ণ হলে ২ মাসের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ, ১০ বছর পূর্ণ হলে ৩ মাসের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ, ১৫ বছর পূর্ণ হলে ৪ মাসের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ এবং চাকরির ২০ বছর পূর্ণ হলে ৫ মাসের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ অতিরিক্ত আর্থিক সুবিধা হিসেবে দেয়া হয়। কেবল স্টাফ হিসেবে নয়, বরং স্বতঃস্ফূর্ত ও উদ্যমী উদ্যোক্তা হিসেবে কাজ করাদের ক্ষেত্রেও ন্যূণতম ১২ বছর কাজ করার প্রতিশ্রুতিতে তারা এ সুযোগ লাভ করেন।

২। রাইজিং পারফর্মার পুরস্কার
ক্যাম্পাস স্টাফদের উন্নয়ন-অগ্রগতি মূল্যায়নে রয়েছে Award for Rising Performer of the Year যা বিভিন্ন পর্বের মাধ্যমে চূড়ান্ত করা হয়। এই এওয়ার্ডের বিভিন্ন পুরস্কারেরর মধ্যে রয়েছে ক্যাম্পাস আয়োজিত বিভিন্ন পিকনিক বা আউটিং প্রোগ্রামে ১ বছর বিনা চাঁদায় অংশগ্রহণের সুযোগ, দু’ঈদে দু’টি গিফট; ৩/২/১ মাসের ফ্রি লাঞ্চ এবং আর্থিক সুবিধা হিসেবে বেতনভেদে ৩/২/১ মাসের বেসিক বেতনের সমপরিমাণ অর্থ। 

৩। কাজ শেখা ও দক্ষতা অর্জনের সুযোগ
অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে যেখানে কাজ শিখে তবে চাকরিতে ঢুকতে হয়, সেখানে ক্যাম্পাস এ রয়েছে চাকরিতে ঢুকে কাজ শেখার সুযোগ। এখানে প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ও অভিজ্ঞতার চেয়ে ব্যক্তির কাজের আগ্রহ, সততা, ধৈর্য, নিষ্ঠা ও ঐকান্তিকতাকে প্রাধান্য দেয়া হয়। ফলে কারও শিক্ষাগত যোগ্যতা কম থাকলে বা অভিজ্ঞতা না থাকলেও তাকে সমানভাবে কাজ শেখার সুযোগ দেয়া হয়। ক্যাম্পাস স্টাফগণ সকলে মিলে এক পরিবার, যেখানে প্রত্যেকে একে অপরের প্রতি ভ্রাতৃপ্রতিম, সহযোগিতাপূর্ণ ও সহমর্মিতাপূর্ণ। তাই এখানে পরস্পরকে কাজ শেখানোর উদার সংস্কৃতি এবং প্রাতিষ্ঠানিক পদ্ধতির কারণে কাজ না জানা ব্যক্তিও অল্প সময়েই হয়ে ওঠেন দক্ষ কর্মী।  এভাবে অফিসের আভ্যন্তরীণ কাজ শেখার পাশাপাশি বাইরে ভ্রমণ ও কাজ শেখার সুযোগও রয়েছে ক্যাম্পাস এ। যেমন- ক্যাম্পাস সমাজ সচেতনতা কার্যক্রমের আওতায় পরিচালিত হয় বাৎসরিক ক্যাম্পেইন। এতে অংশগ্রহণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, মন্ত্রী-সচিবদের অফিস ও বাসা, সচিবালয়, সংসদ ভবন, কোর্ট-কাচারি থেকে শুরু করে দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয় ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ; বিভিন্ন জেলা-উপজেলা-শহর ভ্রমণের দুর্লভ সুযোগ লাভ করা যায়। এছাড়াও ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে অফিস-আচরণ; শৃঙ্খলা, নিয়মানুবর্তিতা ও নেতৃত্বগুণ; ধৈর্য ও সহিষ্ণুতা; আত্মবিশ্বাস প্রতিষ্ঠা; জড়তা, অলসতা ও ক্যালাসনেস দূর; কথায় ও কাজে দ্রুততা; দলভিত্তিক কার্যক্রম; স্মার্টনেস, শেয়ারিং-কেয়ারিং, এডজাস্টমেন্ট এন্ড ম্যাচিং ক্যাপাসিটি; গঠনমূলক সম্মুখ সমালোচনা; সম্পাদিত কাজের রিপোর্টিং ও মূল্যায়ন; সর্বোপরি নিজের জ্ঞান-অভিজ্ঞতা-বুদ্ধি-সৃজনশীলতা বৃদ্ধি করা যায়।

৪। বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সে অংশগ্রহণের সুযোগ
ক্যাম্পাস পরিচালিত কম্পিউটার ট্রেনিং, ইংলিশ কোর্স, মেডিটেশন কোর্স এ বিনামূল্যে অংশগ্রহণের সুযোগ রয়েছে ক্যাম্পাস স্টাফদের। এর মাধ্যমে সেলফ ডেভেলপমেন্ট বা আত্মোন্নয়নের পাশাপাশি প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্টও হয়ে থাকে। আরও রয়েছে ক্যাম্পাস পরিচালিত হার্ডওয়্যার-সফটওয়্যার-ট্রাবলশুটিং বিষয়ক ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণের সুযোগ; যার মাধ্যমে ভুল-ত্রুটি সংশোধন করে স্টাফ সহজেই আইটি বিষয়ে জ্ঞান বৃদ্ধি করতে পারে। রয়েছে প্রোএকটিভ এন্ড পজিটিভ এটিচিউড বিষয়ক নিয়মিত সেমিনার ও ওয়ার্কশপে অংশগ্রহণের মাধ্যমে উন্নত চিন্তা ও মননের বিশেষ মানুষ হয়ে ওঠার সুযোগ, যা মানুষকে সম্পূর্ণ বদলে দিতে পারে।

৫। নিজস্ব কম্পিউটার/ল্যাপটপ প্রাপ্তির সুযোগ
ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতে এসে এখানেই কাজ শিখে দক্ষতা দেখিয়ে ক্যাম্পাস থেকেই কম্পিউটার ও ল্যাপটপ পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। ক্যাম্পাস’র ডিজিটাল ইয়াং-স্টার এওয়ার্ডের আওতায় ক্যাম্পাস স্টাফদেরও এ পুরস্কার দেয়া হয়। তাই তাদেরও সুযোগ রয়েছে বিভিন্ন ট্রেনিং গ্রহণ করে পেশাদারি দক্ষতা প্রকাশের মাধ্যমে নিজেকে ডিজিটাল স্টার হিসেবে প্রমাণ করার এবং জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বের হাতে ক্যাম্পাস থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ পুরস্কার পাওয়ার। 

৬। পুরস্কার ও তিরস্কার পদ্ধতি
ক্যাম্পাস স্টাফগণ নিজ নিজ বিশেষ Honesty & Sincerity, Creative & Constructive, Extra Ordinary, Highly Exceptional কাজের জন্য পুরস্কৃত হয়ে থাকেন। পুরস্কার হিসেবে নগদ অর্থ, প্রাইজবন্ড বা বিভিন্ন উপহার সামগ্রী দেয়া হয়। পাশাপাশি কোনো ভুল-ত্রুটি, ক্ষয়-ক্ষতি, সময় নষ্ট, কথায় ও কাজে বাহুল্যতা, মিথ্যাচার এরূপ ক্ষেত্রে আত্মসংশোধনের প্রক্রিয়া হিসেবে তিরস্কারের কিংবা ক্ষতিপূরণ প্রদানের সম্মুখীনও হয়ে থাকেন। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংকে জমাকৃত তিরস্কারের টাকা ক্যাম্পাস স্টাফরা নিজেরাই বিভিন্ন আপ্যায়ন, এমিউজমেন্ট কিংবা কারুর কোনো মানবিক সাহায্যে ব্যয় করে থাকে। অর্থাৎ পুরস্কারের টাকা ক্যাম্পাস তহবিল থেকে ব্যয় হলেও তিরস্কারের টাকা ক্যাম্পাস তহবিলে যায় না।

৭। সৃজনশীল বিভিন্ন বিষয়ে অধ্যয়নের সুযোগ
ক্যাম্পাস এ চাকরির বিশেষ সুবিধা হলো এখানে কাজের পাশাপাশি ব্যক্তির আত্মোন্নয়নকেও প্রাধান্য দেয়া হয়। তাই ব্যক্তির ভেতরের সুপ্ত প্রতিভাকে জাগিয়ে তোলার লক্ষ্যে এখানে রয়েছে বিশেষ অধ্যয়নের সুযোগ। প্রাতিষ্ঠানিক বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞানলাভের পাশাপাশি ক্যাম্পাস স্টাফরা পেয়ে থাকেন ক্যাম্পাস’র জ্ঞানমেলা সিরিজে প্রকাশিত সৃজনশীলতা ও আত্মোন্নয়ন বিষয়ক বিভিন্ন বইয়ের সেট; যা ক্যাম্পাস স্টাফদের চিন্তা-চেতনার উৎকর্ষে ও জীবনমান উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

৮। ক্যাম্পাস’র লাইব্রেরি ব্যবহারের সুযোগ
ক্যাম্পাস’র রয়েছে ৬ হাজারের অধিক পুস্তক সমৃদ্ধ নিজস্ব লাইব্রেরি। এর মাধ্যমে গল্প, উপন্যাস, নাটক, কবিতা, রাজনীতি, অর্থনীতি, ধর্ম, দর্শন, মুক্তিযুদ্ধ, ইতিহাস, চিকিৎসা, বিজ্ঞান, দেশি-বিদেশি বিভিন্ন বিষয়ক জার্নাল, পত্রিকা, স্যুভেনিরসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিনা ব্যয়ে জ্ঞানলাভের অবারিত সুযোগ রয়েছে ক্যাম্পাস স্টাফদের।

৯। স্বাস্থ্য রক্ষার বিভিন্ন বিষয়ে জ্ঞানলাভ ও চর্চার সুযোগ
স্বাস্থ্য রক্ষায় ক্যাম্পাস’র কার্যক্রমসমূহ যেমন- জয়েন্ট মেডিটেশন সেশন, ইয়োগা, আকুপ্রেশার এন্ড রিফ্লেক্সোলজি, রেইকি এন্ড এপিথেরাপি প্রভৃতি প্রাকৃতিক চর্চা ও চিকিৎসা সম্পর্কে সমূহ জ্ঞান অর্জনের সুযোগ রয়েছে ক্যাম্পাস স্টাফদের। প্রতি শনিবার এসব কার্যক্রমের বিভিন্ন সেশনে অংশগ্রহণের সুযোগও রয়েছে; যার মাধ্যমে স্টাফ তার নিজের ও পরিবারের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এছাড়াও স্বাস্থ্য সচেতন প্রতিষ্ঠান হিসেবে ক্যাম্পাস স্টাফদের নাস্তায় প্রায়ই পরিবেশিত হয় স্বাস্থ্যবান্ধব খাবার যেমন- বাদাম, কলা, গাজর, কাঁচা ও সিদ্ধ পেঁপে, মৌসুমী ফল ইত্যাদি। ক্যাম্পাস স্টাফদের স্বাস্থ্য রক্ষায় আরেকটি বড় সুবিধা হচ্ছে ক্যাম্পাস’র পরিবেশ। যান্ত্রিক শহুরে জীবনের মাঝেও ক্যাম্পাস’র পরিবেশ প্রাকৃতিক; সবুজ গাছ-গাছালিতে ভরা এ মনোরম, সজীব ও নির্মল পরিবেশ কাজের পাশাপাশি তাই আনন্দদায়কও বটে।

১০। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বদের সাথে সরাসরি সাক্ষাতের সুযোগ
জ্ঞানভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ এবং আলোকিত জাতি গড়ার প্রতিষ্ঠান হিসেবে ক্যাম্পাস নিয়মিত আয়োজন করে বিভিন্ন বিষয়ে ওপেন ডায়ালগ, সেমিনার-সিম্পোজিয়া, ওয়ার্কশপ, কোর্সপ্রতি উদ্বোধন অনুষ্ঠান ও সনদ বিতরণ অনুষ্ঠান প্রভৃতি। এসব অনুষ্ঠান ও সেমিনারে প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকেন জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ও বিভিন্ন অঙ্গনের সফল ও অনুকরণীয় ব্যক্তিবর্গ। এরূপ ব্যক্তিত্বদের সাথে সামনাসামনি সাক্ষাৎ এবং তাঁদের বক্তৃতা ও জীবনের সংগ্রামী গল্প ক্যাম্পাস স্টাফদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনে ও জীবন দর্শন গঠনে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে। 

১১। বিনোদন সুবিধা
ক্যাম্পাস স্টাফরা সবাই মিলেই ক্যাম্পাস পরিবার। কাজের পাশাপাশি এখানে রয়েছে বিনোদনের নানা ব্যবস্থা। ঈদ, পহেলা বৈশাখ, নিউ ইয়ার, অমর একুশে বা অনুরূপ যেকোনো বিশেষ উপলক্ষে ঘরে-বাইরে একত্রে খাওয়া-আনন্দ আয়োজনের পাশাপাশি বছরে এক বা একাধিকবার ফাইভ স্টার হোটেল কিংবা বুফে রেস্টুরেন্টের বাহারি ও বিশাল আয়োজনের খাবার উপভোগের সুযোগ রয়েছে ক্যাম্পাস পরিবারের। এছাড়াও সবাই মিলে যত খুশি আম খাও পর্বের মাধ্যমে মৌসুমি ফল উপভোগ, স্টার সিনেপ্লেক্সে ফিল্ম দেখা কিংবা ফ্যান্টাসী কিংডমে দল বেঁধে ঘুরতে যাওয়ার সুযোগ যেমন রয়েছে; তেমনি প্রায়ই আয়োজন হয় নাচ-গান-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, প্রতিযোগিতা ও বিভিন্ন আনন্দ-উৎসব। এভাবে অনুষ্ঠান ও খাবার উপভোগের পাশাপাশি এসবের বিভিন্ন পর্বে বিজয়ী হয়ে তাৎক্ষণিক বিশেষ পুরস্কার পাওয়ার সুযোগও রয়েছে। সর্বোপরি উন্মুক্ত ও মুক্তমনে এসব উপভোগের মধ্যেও থাকে শিক্ষণীয় কিংবা প্রশিক্ষণের বিষয়। যেমন- কীভাবে মাইক্রোফোন ধরতে হয়, লাউড স্পিকারে কীভাবে কথা বলতে হয়, কীভাবে অন্যের সামনে বক্তব্য উপস্থাপন করতে হয়, কীভাবে কাঁটাচামচ ধরা থেকে শুরু করে কোন্ খাবার আগে কিংবা কোন্ খাবার পরে খেতে হয়, কোনটি স্বাস্থ্যকর আর কোনটি ক্ষতিকর ইত্যাদিসহ জীবন চলার বহু দিক-দর্শন।
উপরোল্লিখিত সকল সুযোগ-সুবিধা স্থায়ীভাবে নিয়োজিত ব্যক্তির ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য ও উপভোগ্য।