Planets Sun Sun Sun Sun

ক্যাম্পাস’র কার্যক্রম সম্পর্কে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বগণ যা বলেন

ক্যাম্পাস পরিচালিত ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং বিষ্ফোরিত জন সমাজের বেকার, মেধাবী ও অস্বচ্ছল ছাত্র-যুবকদের জনশক্তিতে রূপান্তরিত করে উচ্ছল-উজ্জ্বল জাতি গঠনে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে, আশাহত বেকারদের গতিকে আরও বৃদ্ধি করছে। এছাড়াও মন নিয়ন্ত্রণ প্রক্রিয়াসহ বিভিন্নভাবে ক্যাম্পাস আলোকিত সমাজ গঠনে আলোকবর্তিকা হয়ে থাকবে। (মার্চ ২০১০)
-বিচারপতি মোহাম্মদ ফজলুল করিম, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের তৎকালীন প্রধান বিচারপতি

ক্যাম্পাস পরিচালিত ‘শিক্ষানবিশ কর্মসূচি’ সত্যিই ব্যতিক্রম ও শিক্ষণীয়। আনুষ্ঠানিক শিক্ষার পাশাপাশি কর্মজীবনের যোগ্য কর্মী হিসেবে যুব সমাজকে গড়ে তুলতে এ কর্মসূচি সুদূরপ্রসারী ভূমিকা রাখবে। (জুন ২০০৯)

বর্তমান যুগ হচ্ছে স্পেশালাইজেশনের যুগ। এখন সবাই শুধু একটি বিষয়ে স্পেশালাইজড হতে চায়। সে কারণে স্পেশালাইজডরা মানবিক গুণাবলির মানুষ হতে পারছে না। এজন্যই তাদেরকে প্রকৃত মানুষের দীক্ষা দেয়া জরুরি। এরূপ ডায়নামিক মানুষ গড়ার কাজই করে যাচ্ছে ক্যাম্পাস, এ প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন সেবামূলক কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে; চালিয়ে যাচ্ছে আলোকিত মানুষ গড়ার প্রচেষ্টা। (সেপ্টেম্বর ২০১০)

উদ্দেশ্য মহৎ হলে এবং সেসাথে ধৈর্য থাকলে সাফল্য আসবেই। ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠানের মত সবাইকে এ ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে দেশসেবা ও মানব সেবায় নিবেদিত থাকতে হবে। (সেপ্টেম্বর ২০১০)

ভবিষ্যৎ সম্পর্কে মানুষের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরিতে, বিশেষ করে ছাত্র-তরুণদেরকে বড় হতে স্বপ্ন দেখায় ক্যাম্পাস। তাদের বিভিন্ন কর্মসূচি সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তাদের কর্মসূচি ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার কর্মকান্ডের সহায়ক। জীবনমুখী, জাতি জাগরণী কর্মসূচির প্রতিষ্ঠান ক্যাম্পাস ভবিষ্যতে আরও চমক সৃষ্টি করবে বলে আমি আশাবাদী। (নভেম্বর ২০১৬)
-আবুল মাল আব্দুল মুহিত, বিশিষ্ট গ্রন্থকার ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থমন্ত্রী

ক্যাম্পাস’র র্কাযক্রম অনুকরণীয় ও প্রেরণাদায়ক। মানব জীবনের প্রয়োজনীয় শিক্ষা যাতে সুষ্ঠু ও সফল হয় সে লক্ষ্যেই ক্যাম্পাস কাজ করছে। ক্যাম্পাস’র সমাজ সচতেনতা র্কমসূচি ছাত্র-যুব সমাজকে দক্ষ মানব সম্পদরূপে গড়ে তুলছে। ক্যাম্পাস’র শিক্ষানবীশ কর্মসূচি, ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং, ডিজিটাল ইয়াং-স্টার এওর্য়াডসহ মাল্টি ডাইমনেশনাল র্কাযক্রমের সাথে জড়িত হয়ে নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা র্কমক্ষেত্রসহ জীবনের র্সবক্ষেত্রে উপকৃত হচ্ছে। গুণগত দিক থেকে ক্যাম্পাস’র পরিসর বিশাল বিস্তৃত। ক্যাম্পাস’র মত আমাদের সবাইকে কঠিন ও চ্যালেঞ্জিং কাজ করতে হবে। (জুলাই ২০১০)

সরকারের নানামুখী র্কাযক্রমে ক্যাম্পাস যেভাবে সহযোগতিা দিয়ে যাচ্ছে তা জাতি কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ রাখবে। আশা করি ক্যাম্পাস ভবিষ্যতেও সরকাররে ভালো কাজে সহযোগতিার হাত বাড়িয়ে দেবে। (আগস্ট ২০১২)
-নুরুল ইসলাম নাহিদ, বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষামন্ত্রী

ক্যাম্পাস’র কাজকর্ম বরাবরই দেশপ্রেম ও জাতি গঠনে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছে। ক্যাম্পাস’র প্রচারিত স্টিকারসমূহে উৎকীর্ণ হয়েছে সময়ের দাবি, উৎসারিত হয়েছে সমাজ বদলের বিপ্লবী চেতনা; যা সৎ ও দেশপ্রেমিকদেরকে আন্দোলিত করেছে। (আগস্ট ২০০৯)
-রাশেদ খান মেনন এমপি, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি এবং পরবর্তীতে বেসামরিক বিমান পরিবহন
ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী

ক্যাম্পাস একটি ব্যতিক্রমধর্মী প্রতিষ্ঠান, যা সমাজকে পজিটিভ দৃষ্টিভঙ্গিতে আন্দোলিত করে আসছে। কর্মের স্বচ্ছতা ও সততা লালনের মাধ্যমে দেশ উন্নয়নে নিবেদিত হয়ে কথা ও কাজে এক থাকার দুর্লভ গুণ ক্যাম্পাস দেখাতে সক্ষম হয়েছে। ক্যাম্পাস’র প্রচারিত স্টিকারের বিষয়সমূহ অত্যন্ত পালনীয় ও শিক্ষণীয়। (আগস্ট ২০০৯)
-আ কা ম মোজাম্মেল হক এমপি, ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির সভাপতি;
পরবর্তীতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী

দিন বদলের পালায় ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে ক্যাম্পাস দীর্ঘদিন থেকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। ক্যাম্পাস শুধু ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং দিয়েই শেষ করে না; সাথে সাথে স্টিকার, ক্যালেন্ডার, ফেস্টুন, লিফলেট, ব্যানারের মাধ্যমে জ্ঞানের চমৎকার কথা ছড়িয়ে দিচ্ছে জনগণের মাঝে এবং এর মাধ্যমে জাতিকে সচেতন করে তুলছে। ক্যাম্পাস’র এই কার্যক্রম দেখে আমি অভিভূত। জ্ঞানভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ এবং আলোকিত জাতি গঠনে ক্যাম্পাস আলোকবর্তিকা হিসেবে কাজ করছে। (জুন ২০০৯)
-এনামূল হক মোস্তফা শহীদ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী

বিদ্যা-শিক্ষা অর্জন ও বিস্তার এবং জ্ঞানের অন্বেষণে কাজ করা আমাদের সংস্কৃতিতে নেই বললেই চলে, আর এ কাজটিই নিরবে করে যাচ্ছে ক্যাম্পাস। (এপ্রিল ২০০৪)
-আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী

জ্ঞানভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ এবং আলোকিত জাতি গঠনে ক্যাম্পাস পরিচালিত নানামুখী কার্যক্রম নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়। ক্যাম্পাস’র ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং এবং ডিজিটাল ইয়াং-স্টার পুরস্কার বর্তমান দিনবদলের সরকারের প্রতিশ্রুত ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় প্রণোদনাযোগ্য। (মার্চ ২০১০)
-প্রফেসর ড. আলাউদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য

ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠান সত্যিকার অর্থে সোস্যাল জাস্টিস প্রতিষ্ঠায় নিবেদিত। শ্রেণিবৈষম্য দূরীকরণ ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য অর্জনে তারা নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। আলোকিত জাতি গঠনে নিবেদিত ক্যাম্পাস রোল মডেল হিসেবে কাজ করছে। Campus is an inspired organization. যুব সমাজকে জীবন গড়ার পাশাপাশি সমাজ জাগরণের যে সুযোগ দিয়েছে ক্যাম্পাস, দায়িত্বশীলতার সাথে তা সবার কাজে লাগানো উচিত। (সেপ্টেম্বর ২০১০)।
-প্রফেসর ড. গওহর রিজভী, প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা

সবচেয়ে বড় কাজ, জনগণে জ্ঞানদান;
শুভ হোক শুভ হোক, ক্যাম্পাস’র অভিযান।
ক্যাম্পাস তার গতিশীল কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে চলেছে। জাতির অগ্রযাত্রায় ক্যাম্পাস’র মতো প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ আশা ও উৎসাহের সঞ্চার করেছে। (ডিসেম্বর ২০০৯)
-স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, বিজ্ঞান ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী