জ্ঞানভিত্তিক ও নৈতিকতাসম্পন্ন একটি সমাজ তৈরি করা সহজ নয়। কিন্তু সেই কঠিন কাজটির দায়িত্ব নিয়েছে ক্যাম্পাস। ক্যাম্পাস স্ব-প্রণোদিত হয়ে যেসব কর্মসূচি পরিচালনা করছে, তার যথাযথ মূল্যায়ন একদিন নিশ্চয়ই হবে। (ডিসেম্বর ২০১০)
-আসমা জেরিন ঝুমু, এমপি
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এবং দুর্নীতি দমন কমিশনের মিশন ও ভিশন একই, কেবল পদ্ধতি ভিন্ন। ক্যাম্পাস’র সাহসিকতাপূর্ণ স্লোগান সমাজের অনাচার রোধে অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা রাখছে। (মার্চ ২০০৮)
-মোখলেস-উর-রহমান, দুর্নীতি দমন কমিশনের সচিব
ছাত্র-যুব সমাজের উন্নয়নে ক্যাম্পাস’র বহুমুখী কার্যকলাপ সত্যি প্রশংসনীয়। এ প্রতিষ্ঠানের গৃহীত যুগোপযোগী নতুন নতুন উদ্যোগ জাতিকে আশান্বিত করছে। (আগস্ট ২০০৯)
-মোস্তাফা জব্বার, বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল এর চেয়ারম্যান
সমাজ উন্নয়ন ও জাতি জাগরণমূলক কাজের মাধ্যমে ক্যাম্পাস যেভাবে সমাজসেবা করছে, তা আসলেই আমাদেরকে আশান্বিত করে। বহুমুখী কর্মকান্ডের মাধ্যমে ক্যাম্পাস এখন জনগুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে সমুজ্জল। তাছাড়া সমাজ সচেতনতামূলক কর্মসূচির মাধ্যমে ক্যাম্পাস প্রমাণ করেছে যে, সমাজে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা সম্ভব। (মার্চ ২০১১)
-জালাল আহমেদ, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান
ক্যাম্পাস দীর্ঘদিন ধরে সামাজিক সচেতনতামূলক বিভিন্ন কর্মকা- পরিচালনা করে আসছে। এর ফলে ছাত্র-যুবকরা নৈতিকতাবোধে উজ্জীবিত হচ্ছে। (অক্টোবর ২০০৮)
-আ ই ম গোলাম কিবরিয়া, রাজউক’র চেয়ারম্যান
ক্যাম্পাস ঘুণে ধরা সমাজকে আলোর দিশা দিচ্ছে এবং নীতি-নৈতিকতার অবক্ষয় থেকে উত্তরণের পথ দেখাচ্ছে। সমাজে ঘুষ-দুর্নীতি-সন্ত্রাস-অন্যায়-অবিচার ও নকল প্রতিরোধে জনমত গড়ে তুলতে ক্যাম্পাস অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। এদেশের ছাত্র-যুবকরা যাতে আধুনিক তথ্য-প্রযুক্তিতে সমৃদ্ধ হয়ে নিজেদেরকে যোগ্য নাগরিক হিসেবে প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে পরিবার, জাতি ও দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে সেজন্য ক্যাম্পাস বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ প্রদান করে আসছে। ক্যাম্পাস’র এ সকল উদ্যোগ নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। (সেপ্টেম্বর ২০০৭)
-প্রফেসর মোঃ মনিরুল ইসলাম, ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এর চেয়ারম্যান
ক্যাম্পাস পরিচালিত নানামুখী কার্যক্রম সত্যিই চমৎকার। এ সকল কার্যক্রমের মাধ্যমে ক্যাম্পাস রাষ্ট্রীয় পর্যায়েতো বটেই, আন্তর্জাতিক পর্যায়েও স্থান দখল করে নেবে। (২০০৪)
-অধ্যাপক দিলারা হাফিজ, ইডেন মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ এর অধ্যক্ষ
বহুমুখী কার্যক্রম গ্রহণ করে ক্যাম্পাস সমাজে জাগরণ সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে, সমাজে চিন্তার বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। ক্যাম্পাস এগিয়ে যাবে, কোনো বাধা তাকে দমাতে পারবে না। (জুলাই ২০১০)
-প্রিন্সিপাল হামিদা আলী, সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজ এর ফাউন্ডার-প্রিন্সিপাল,
ভিকারুন্নেসা নুন স্কুল এন্ড কলেজের সাবেক অধ্যক্ষা
নীরবে-নিভৃতে দেশের শিক্ষা ও সমাজ উন্নয়নে ক্যাম্পাস যে ভূমিকা পালন করছে, তা অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর। একটি আলোকিত জাতি বিনির্মাণে ক্যাম্পাস বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে যে অবদান রাখছে, তজ্জন্য ক্যাম্পাস প্রশংসার দাবিদার। (নভেম্বর ২০০৮)
-অধ্যক্ষ মাহফুজুল হক, ঢাকা ইম্পিরিয়াল কলেজ এর ফাউন্ডার প্রিন্সিপাল
ক্যাম্পাস কার্যক্রম সত্যিই প্রশংসনীয়। একটি দেশের কল্যাণকর সরকারের যা করা উচিত, ক্যাম্পাস নীরবে তাই করে যাচ্ছে দীর্ঘদিন থেকে। এদিক থেকে বিবেচনা করলে ক্যাম্পাসকে অনায়াসে ছায়া সরকার বলা যায়। (এপ্রিল ২০১০)
দেশ ও জাতির উন্নয়নে ক্যাম্পাস’র ব্যতিক্রমী নতুন নতুন উদ্যোগ ও কর্মসূচি বর্তমানের সামাজিক হতাশা নিরসনে সহায়ক হচ্ছে, ভবিষ্যতে সামাজিক সমৃদ্ধিতো রয়েছেই। (এপ্রিল ২০১২)
-প্রফেসর মোস্তফা কামাল, ঢাকা পাবলিক কলেজ এর ফাউন্ডার-প্রিন্সিপাল এবং ঢাকা ইউনিভার্সিটির সিনেটর