বাংলাদেশের প্রাণীজ কৃষি উন্নয়নের সকল ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উল্লেখযোগ্য অবদান রয়েছে। দেশের মানুষের প্রাণীজ প্রোটিনের বিশাল চাহিদা রয়েছে, যার একটি বড় অংশ মেটানো হচ্ছে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন থেকে। বিশেষ করে মৎস্য, পোল্ট্রি ও ডেইরি শিল্পে বাংলাদেশ ক্রমবিকাশমান। এ ধারা অব্যাহত রাখতে কৃষি গবেষকদের উদ্ভাবিত প্রযুক্তিগুলো টেকসই ও পরিবেশ বান্ধব হতে হবে এবং কৃষকদের কাছে উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পৌঁছে দেয়ার ব্যাপারে মনোযোগ দিতে হবে।
বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের সার্জারি ও অবস্টেট্রিক্স বিভাগ কর্তৃক আয়োজিত হেকেপ প্রকল্পের অর্থায়নে ‘রোমন্থক (গরু ও ভেড়া) প্রাণীর অর্থনৈতিক বৈশিষ্ট্য উৎকর্ষ সাধনের লক্ষ্যে প্রজনন সহায়ক প্রযুক্তি বিষয়ে স্নাতকোত্তর গবেষণা জোরদারকরণ প্রকল্পের সমাপনী কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ এসব কথা বলেন।
বাকৃবি’র সৈয়দ নজরুল ইসলাম সম্মেলন ভবনে সার্জারি ও অবস্টেট্রিক্স বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. ফরিদা ইয়াসমীন বারি এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবি’র ডিন কাউন্সিলের কনভেনর প্রফেসর মোঃ আবদুল কুদ্দুছ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ আরও বলেন, বর্তমান সরকার ঘোষিত ভিশন ২০২১ অর্জনের লক্ষ্যে মৎস্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যেই ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।