বিশেষ খবর



Upcoming Event

সুস্থতা ও শতায়ুর জন্য সচেতনতা এবং রোগপূর্ব সতর্কতাঃ পর্ব-২৪

ক্যাম্পাস ডেস্ক বিশেষ নিবন্ধ

অখাদ্য ও বদভ্যাসে স্বাস্থ্যঝুঁকি ফাস্ট ফুডে বিষন্নতা
ফাস্ট ফুড খেলে পেট ভরার চেয়ে মন ভরে বলেই অনেকে মনে করেন, বিশেষত তরুণ-তরুণীরা। কিন্তু আপাত লোভনীয় এ খাবার উল্টো মনের অসুখই বাড়িয়ে তোলে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ফাস্ট ফুড গ্রহণের সঙ্গে বিষন্নতার বড় রকমের যোগসূত্র রয়েছে।
স্পেনের ইউনিভার্সিটি অব লাস পালমাস ডি গ্রান কানারিয়া এবং ইউনিভার্সিটি অব গ্রানাডার গবেষকরা দেখতে পান, কেক বা মাখনসমৃদ্ধ বেকারি পণ্য এবং বার্গার বা পিৎজার মতো ফাস্ট ফুড খাওয়ার সঙ্গে বিষন্নতার যোগসূত্র রয়েছে। যারা অল্প পরিমাণে ফাস্ট ফুড গ্রহণ করেন বা একেবারেই গ্রহণ করেন না, তাদের চেয়ে ফাস্ট ফুডে আসক্ত ব্যক্তিদের বিষন্নতা বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি ৫১ শতাংশেরও বেশি।
ফাস্ট ফুডে ডায়াবেটিস
মাত্র ১ সপ্তাহ ফাস্ট ফুড খেলে মানুষের দেহে ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি হয়, যে ঝুঁকির মাত্রা নারীদের ক্ষেত্রে অধিক। অস্ট্রেলিয়ার তাসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় এবং সায়েন্স ইনস্টিটিউটের গবেষকরা জানান- যারা নিয়মিত ফাস্ট ফুড খায়, তাদের রক্তে চিনি ও ইনসুলিনের পরিমাণ বেশি এবং শরীর মেদবহুল হয়। এ ধরনের মানুষের টাইপ-২ ডায়াবেটিস ও হৃদরোগের আশঙ্কা বেশি। আবার যেসব শিশু সপ্তাহে তিনবার ফাস্ট ফুড খায় তাদের মধ্যে এজমা, চুলকানি, চোখ দিয়ে পানি পড়া -এসব রোগের ঝুঁকি বেশি থাকে।
টানা ১ সপ্তাহ ফাস্ট ফুড গ্রহণ করেছে, এমন ১ হাজার ৮৯৬ জন (২৬ থেকে ৩৬ বছর বয়সি) মানুষের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে গবেষকরা দেখেছেন- তাদের রক্তে বিপজ্জনক মাত্রায় চিনি ও ইনসুলিনের উপস্থিতি রয়েছে। পাশাপাশি এসব মানুষের রক্তে উচ্চমাত্রায় শর্করা থাকার কারণে তারা হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকিতে আছে।
গবেষকরা জানান, শতকরা ১০ ভাগ ক্ষেত্রে টাইপ-১ ধরনের ডায়াবেটিস হয় শরীরের ইমিউন সিস্টেমের ত্রুটির কারণে। অন্যদিকে শতকরা ৯০ ভাগ ক্ষেত্রে টাইপ-২ ধরনের ডায়াবেটিস হয় অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ ও বেহিসাবি জীবনযাপনের কারণে। তাই ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কোলেস্টেরল ও উচ্চ রক্তচাপসহ বিভিন্ন ঘাতকব্যাধি থেকে রক্ষা পেতে ফাস্টফুডের ন্যায় অস্বাস্থ্যকর খাবার পরিহার সব বয়সিদের জন্যই জরুরি।
আমার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান ক্যাম্পাস’র দৃষ্টিতে পশ্চিমাদেশীয় অনুরূপ চোখ ধাঁধানো ফাস্ট ফুডের ঝলসানো ফুডসেন্টার প্রতিষ্ঠায় এবং এসব খাদ্যের বিজ্ঞাপন প্রচারে বিধি-নিষেধ আরোপ করা যেকোনো কল্যাণ সরকারের অবশ্য কর্তব্য; যেন অসচেতন সরল নাগরিকরা এসব মনকাড়া খাবারের প্রলোভনে না পড়ে।
ধূমপানে স্বাস্থ্যঝুঁকি
বলা হয়ে থাকে, ধূমপানে হৃদরোগ হয়; ধূমপান মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়; ধূমপানে ক্যান্সার হয় ইত্যাকার নানা যৌক্তিক ও শঙ্কাজনক কথা। এবার গবেষকরা বলছেন, ধূমপায়ীরা প্রেম-ভালোবাসায় দক্ষতা বা সামর্থ্যরে পরিচয় রাখতে পারে না। অর্থাৎ ধূমপায়ীরা ভালো প্রেমিক বা ভালো স্বামী হতে পারে না। কেননা, এই নেতিবাচক অভ্যাসের কারণে ব্যক্তির প্রজনন ও যৌনক্ষমতা হ্রাস পায়। তবে যারা সাফল্যের সঙ্গে ধূমপানের অভ্যাসটি ত্যাগ করতে পেরেছে, তারা তাদের সক্ষমতা ফিরে পেতে পারে। ব্রিটিশ ইউরোলজি ইন্টারন্যাশনাল সাময়িকীতে এ বিষয়ে একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক তাদের গবেষণায় দেখেছেন- যেসব ধূমপায়ী মনে করে তাদের যৌনস্বাস্থ্য খুব ভালো আছে, তাদের অজান্তেই হয়ত তাদের যৌনক্ষমতা হ্রাস পেতে শুরু করে। আর যারা সফলভাবে ধূমপান ছেড়ে দিতে পারে, তাদের যৌনস্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। তবে যারা ধূমপান ছেড়ে দিয়েও আবার পুরনো অভ্যাসে ফিরে গেছে, তাদের কোনো আশা নেই।
অধূমপায়ী যৌনক্ষমতাহীন পুরুষের তুলনায় ধূমপায়ী যৌনক্ষমতাহীন পুরুষের সংখ্যা দ্বিগুণ। ধূমপানের ফলে সৃষ্ট ক্যান্সার ও হৃদরোগের কারণেও যৌনক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে।
গবেষক হার্থি বলেন, ধূমপান ত্যাগ সবসময়ই লাভজনক। কেউ যদি যৌনসঙ্গীর সঙ্গে সম্পর্ক মধুর রাখতে চায়, তাহলে অবশ্যই তার ধূমপান ত্যাগ করা উচিত।
রাসায়নিকে মোটা হওয়ার ঝুঁকি
স্বাস্থ্য সচেতনদের জন্য গবেষকদের সাম্প্রতিক সতর্কবার্তা হচ্ছে- নিত্য ব্যবহার্য মোবাইল ফোন, সানগ্লাস, শ্যাম্পু, টিনের ক্যান, শিশুদের খেলনা এসবে রয়েছে স্থূলতা বাড়িয়ে দেয়ার রাসায়নিক উপাদান। এমনকি এ থেকে ডায়াবেটিসও দেখা দিতে পারে। শিশু ও গর্ভবতীদের জন্য এসব রাসায়নিক দ্রব্য বেশি ক্ষতিকর বলে মনে করছেন গবেষকরা। এসব রাসায়নিকের বেশিরভাগই হরমোনের কার্যকারিতায় বাধা সৃষ্টি করে। এ কারণে এগুলোকে জেন্ডার বেন্ডিং হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। এসব রাসায়নিকের কিছু পাওয়া যায় মোবাইল ফোনের ক্যাসিং ও টিনের ক্যানে। এছাড়া থাকে শ্যাম্পু ও পর্দায়। কিছু রাসায়নিক ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে, আবার কিছু শরীরে চর্বি জমতে সাহায্য করে। তাই যারা মোটা হতে না চান, তাদের এসব রাসায়নিক থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকতে হবে।
রং মেশানো খাবারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
রং প্রস্তুতকারক বহুজাতিক কোম্পানিগুলো রং তৈরিতে সহনীয় মাত্রার চেয়ে অধিক সীসা ব্যবহার করছে। বাংলাদেশে এ বিষয়ে আইন বা নীতিমালা না থাকার ফলে ৩৭টি প্রতিষ্ঠান অধিক সীসা সম্বলিত রং উৎপাদন করে। সীসা মিশ্রিত এ রং খাবারের মাধ্যমে মানুষের দেহে ঢুকে যাচ্ছে এবং এতে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। তাই রং মিশ্রিত যেকোনো খাবার ত্যাগ করাই শ্রেয়।
গরম চায়ে ক্যান্সারের ঝুঁকি
মানুষের প্রাণঘাতী রোগের মধ্যে ক্যান্সার সবচেয়ে কলজে-কাঁপানো রোগ। এই রোগে মৃত্যুহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। মানুষের দেহে ক্যান্সার হওয়ার কারণ অনেক। ক্যান্সারের কারণ নিয়ে মানুষের মধ্যে রয়েছে নানা অনুমানভিত্তিক কাহিনী ও ধারণা। তবে সম্প্রতি ম্যাকমিলান ক্যান্সার রিসার্চ সংস্থা জানিয়েছে, ধোঁয়া ওঠা চা ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়।
গবেষকরা দেখেছেন- যারা ধোঁয়া ওঠা চা পান করেন, তাদের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অন্যদের তুলনায় ৮ গুণ বেশি। ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার রিসার্চ ফান্ডের মেডিক্যাল ও বৈজ্ঞানিক উপদেষ্টা অধ্যাপক মার্টিন ওয়াইজম্যান বলেন, পান করার সময় চায়ের তাপমাত্রা যদি ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস কিংবা এরচেয়ে বেশি হয়- তাহলে তা পানকারীর মুখগহ্বর, জিহ্বা ও কণ্ঠনালির কোমল কোষে খুব ক্ষতি করে। তাই কেউ যদি ধারাবাহিকভাবে এ তাপমাত্রার চা পান করতে থাকেন, তাহলে তার ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি দ্বিগুণ বেড়ে যায়। তাই উনুন থেকে চা নামানোর দু’তিন মিনিট পর তা পান করা উচিত।
ঠান্ডা পানীয় উন্মত্ততা বৃদ্ধিসহ বহু ক্ষতি
বর্তমান যুগে যেকোনো খাবারের পর কার্বনমিশ্রিত কোমল পানীয় পান করা ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তরুণ প্রজন্মের কাছে বিষয়টি শুধু ফ্যাশন নয়, প্যাশনও বটে। দিনে কমপক্ষে একটা ড্রিঙ্কস না হলে তাদের মনে হয়, আজ কী যেন বাদ পড়ে গেল। আর ড্রিঙ্কস যেটাই হোক, সাধারণত সেটা ঠান্ডা অবস্থাতেই সবাই গ্রহণ করে থাকে। কিন্তু ঠান্ডা কোমল পানীয় পান করা- স্বাস্থ্যের জন্যতো বটেই, আচার-আচরণের জন্যও যে কতটা ঝুঁকিপূর্ণ, তার প্রমাণ পাওয়া গেছে সাম্প্রতিক গবেষণায়।
কার্বনমিশ্রিত বোতলজাত ঠান্ডা কোমল পানীয় পানে এসিডিটি, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, মোটা হয়ে যাওয়া, দাঁত ক্ষয় হওয়া ইত্যাদি রোগের সম্ভাবনার কথা মোটামুটি পুরোনো। কিন্তু নিয়মিত ঠান্ডা কার্বন পানি পান করলে তা পানকারীদের আচরণেও প্রভাব ফেলে -এ তথ্য জানা গেছে গবেষণা থেকে।
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু গবেষক ইনজুরি প্রিভেনশন নামে একটি অনলাইন সাময়িকীতে তাদের গবেষণার তথ্য প্রকাশ করেছেন। বোস্টন শহরে ১৪ থেকে ১৮ বছরের ১৮৭৮ জন উঠতি বয়সের ছেলেমেয়ের ওপর গবেষণার পর তারা জানিয়েছেন, নিয়মিতভাবে দিনে মাত্র একবার একটি ঠান্ডা কার্বনমিশ্রিত কোমল পানীয় পান করলে এর সরাসরি প্রভাব পড়ে পানকারীর আচার-আচরণে। ঠান্ডা পানীয়ের প্রভাবে উঠতি বয়সের ছেলেমেয়ের আচরণ অস্বাভাবিক হয়ে যায়, প্রকাশ পায় উন্মত্ততার লক্ষণ। এই পানীয় তাদের উত্তেজিত করে তোলে। এর ফলে তারা অসহিষ্ণু ও সহিংস হচ্ছে। এমনকি অনেকে অস্ত্র বহন করতেও দ্বিধা করছে না। গবেষণায় বলা হয়- সপ্তাহে কমপক্ষে ৫ দিন যারা কার্বনমিশ্রিত পানি পান করে, তারা সাধারণত সহিংস কাজে জড়িয়ে যায়।
এর আগে ব্রিটিশ বিজ্ঞানীদের পৃথক আরেকটি গবেষণায় বলা হয়েছিল, কার্বনমিশ্রিত পানীয়গুলোতে পুষ্টির পরিমাণ মাত্রাতিরিক্ত কম থাকার কারণেই এটি গ্রহণ করার পর তা মস্তিষ্কের উপাদানগুলোকে খুব ধীর গতিতে চালিত করে। ফলে মেজাজ চড়া থাকে এবং গ্রহণকারী একটুতেই উত্তেজিত হয়ে পড়ে। কোমল পানীয়ের পাশাপাশি এনার্জি ড্রিঙ্কসও স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এই পানীয় তৈরিতে ব্যবহৃত ক্যাফেইন ও টরিনের মতো উত্তেজক পদার্থ হৃদপিন্ডের জন্য ক্ষতিকর বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
পানের চেয়ে সুপারি ক্ষতিকর
ভূরিভোজের পর পান খাওয়া ভারতীয় উপমহাদেশের দীর্ঘদিনের রীতি। অনেকে পান না খেলেও দু-চার টুকরা খালি সুপারি মুখে দেন। পানের অনুষঙ্গ হিসেবে চুন, জর্দা, সাদাপাতা, খয়ের প্রভৃতিকে ক্ষতিকর মনে করা হলেও সুপারিকে এতদিন এমনটি ভাবা হতো না। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ের এক গবেষণার তথ্য উল্লেখ করে ভারতেরই চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, খালি সুপারি খাওয়া তামাক বা পানের চেয়েও ক্ষতিকর।
ভারতের ভূপালের পিপলস কলেজ অব ডেন্টাল সায়েন্স এন্ড রিসার্চ সেন্টারের একদল চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ এ গবেষণা চালিয়েছেন। গবেষকদের প্রধান ওরাল এন্ড ম্যাক্সিলোফেসিয়াল সার্জারি বিভাগের ডাঃ শাজি থমাস বলেন- পান, সুপারি ও চুনের মিশ্রণ খুবই ক্ষতিকর। পান চিবিয়ে মানুষ বারবার পিক ফেলে। সেক্ষেত্রে ক্ষতিকর পদার্থ পাকস্থলিতে কম যায়। কিন্তু খালি সুপারি খেলে সেটি দীর্ঘক্ষণ মুখের মধ্যে রাখা হয় এবং এর রস আর মুখের বাইরে ফেলা হয় না। সেক্ষেত্রে সুপারির ক্ষতিকর পদার্থ সবটাই পাকস্থলিতে যায়। এভাবেই পানের চেয়ে খালি সুপারি আরো বেশি ক্ষতি করে।
ঘ্রাণে বিষন্নতা
সুগন্ধি, আতর এবং ফুলের ঘ্রাণ বা সুবাসে মানুষের মন আনন্দে নেচে ওঠে। কিন্তু অনেকেই আছে যারা ট্রেন বা বাসের সহযাত্রী, অফিসের সহকর্মী কিংবা আপনজনের শরীরের ঘ্রাণে অস্বস্তিবোধ করে; চেপে ধরে নাক, প্রকাশ করে চাপা বিরক্তি। এ ধরনের অস্বস্তি বা বিরক্তি একজন মানুষের জন্য মারাত্মক মানসিক বিষন্নতা সৃষ্টি করতে পারে। বিষিয়ে তুলতে পারে তার জীবন।
জার্মানির ড্রেসডেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা সম্প্রতি পূর্ণবয়স্ক ৩২ লোকের ওপর গবেষণা চালান, যারা ঘ্রাণ-বিষন্নতা উপসর্গে আক্রান্ত। তাদের জীবনযাত্রার ওপর পর্যবেক্ষণ চালিয়ে গবেষকরা নিশ্চিত হয়েছেন তারা অন্য মানুষের শরীরের ঘ্রাণ কিংবা ব্যবহৃত সুগন্ধিতে নিদারুণ অস্বস্তিতে পড়েন। এতে তাদের মন খারাপ হয় এবং এক পর্যায়ে তা মানসিক বিষন্নতায় পরিণত হয়, যা সমাজে তাদের এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে ফেলে। -চলবে।
সুস্থতা ও শতায়ুলাভে
প্রাকৃতিক চর্চা ও চিকিৎসা
Be your own Doctor-এ বইটির
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৩৪৬, মূল্যঃ ৩৫০ টাকা
প্রাপ্তিস্থানঃ ক্যাম্পাস পত্রিকা অফিস
৩৩ তোপখানা রোড, ১৩ তলা, ঢাকা।
ফোনঃ ৯৫৫০০৫৫, ৯৫৬০২২৫


বিশ্ববিদ্যালয় কম্পাস পত্রিকার সংখ্যা সমূহ

আরো সংবাদ

শিশু ক্যাম্পাস

বিশেষ সংখ্যা

img img img