বিশেষ খবর



Upcoming Event

মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন দক্ষ চিকিৎসক তৈরিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ গ্রীন লাইফ মেডিকেল কলেজ

ক্যাম্পাস ডেস্ক মেডিকেল কলেজ
img

২০০৫ সালে দেশের পঞ্চাশ জন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ বেসরকারি খাতে রাজধানী ঢাকায় একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। সবুজ বাংলার বুকে, সবুজের স্নিগ্ধ ছায়া বুকে ধারণ করে হাসপাতালের নামকরণ করেন গ্রীন লাইফ হাসপাতাল। উদ্যোক্তাগণ মানবসেবার ব্রতে হাসপাতালে কার্যক্রম শুরু করেন। তাঁরা সেখানেই থেমে থাকেননি। ২০০৯ সালে একটি অত্যাধুনিক মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন; বেসরকারি খাতের স্বাস্থ্যশিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার সেই প্রতিষ্ঠানটিই আজকের গ্রীন লাইফ মেডিকেল কলেজ যা বেসরকারি, অলাভজনক এবং স্বঅর্থায়নে প্রতিষ্ঠিত। ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠা লাভের পর থেকে প্রতিষ্ঠানটি মানবতার সেবার লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছে। ২০১০ সালে প্রথম ব্যাচে ৫১ জন শিক্ষার্থী ভর্তির মধ্যদিয়ে এর যাত্রা শুরু। শুরু থেকেই কর্তৃপক্ষ এর উন্নয়নে বিশেষ যত্ববান হন। ফলে কলেজটি জ্ঞানার্জন ও উন্নয়নের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। বর্তমানে কলেজটিতে ৫২০ জন ছাত্র-ছাত্রী পড়ছে এবং এ বছরে ১১০ জন শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ পাবে। বিদেশি ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য কিছু আসন সংরক্ষিত রাখা হয়।
এ কলেজে বিভিন্ন কর্মসূচির মূল্যায়ন ও উন্নতকরণ এবং শিক্ষার্থীদেরকে উৎকৃষ্ট চিকিৎসাশিক্ষা দেয়া হয়ে থাকে। কলেজের শিক্ষা-কৌশল হলো পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্য রেখে পর্যাপ্ত জ্ঞান, দক্ষতা এবং ঔষধ ব্যবহারে সতর্কতা শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবায় দক্ষ পেশাদারি গ্রুপ গড়ে তোলা। গ্রীন লাইফ মেডিকেল কলেজ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় অনুমোদিত এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত।
গ্রীন লাইফ মেডিকেল কলেজের অবস্থান হলো ৩২ বীরউত্তম কে এম শফিউল্লাহ সড়ক (গ্রীন রোড), ধানমন্ডি, ঢাকা। ঢাকার প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত এ কলেজের সাথে সড়ক যোগাযোগ অত্যন্ত সহজ। মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতালটি বহুতল ভবনে স্থাপিত যাতে প্রায় ৫০০ জন রোগীর চিকিৎসার ব্যবস্থা আছে। হাসপাতালটি কেন্দ্রীয়ভাবে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত। চমৎকার অবকাঠামো সংবলিত ভবনটিতে রোগীদের জন্য বহির্বিভাগ রয়েছে, যেখানে রোগীদের সেবার সুব্যবস্থা আছে। হাসপাতালটিতে গরিব রোগীদের জন্য বিনামূল্যে চিকিৎসার জন্য ফ্রি বেডের ব্যবস্থা রয়েছে; যেখানে বেডচার্জ ও অপারেশন চার্জ সম্পূর্ণ ফ্রি।
লক্ষ্য
স্বাস্থ্যশিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যতিক্রমী ও চৌকস গ্রাজুয়েট তৈরি এবং দেশের জন্য উচ্চতর যোগ্যতাসম্পন্ন নিবেদিত শিক্ষক গড়ে তোলা।
উদ্দেশ্য
জনগণের সেবার মানসিকতা নিয়ে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের জন্য শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ গড়ে তোলা যেখানে ছাত্র-ছাত্রীরা গভীর তাত্ত্বিক জ্ঞানের সাথে বাস্তব কারিগরি জ্ঞান লাভ করতে পারে।
গভর্নিং বডি
গ্রীন লাইফ মেডিকেল কলেজের গভর্নিং বডির সদস্যগণ হলেন জাতীয় অধ্যাপক শাহ্লা খাতুন, চেয়ারম্যান; সদস্য সচিব, প্রফেসর এম এ আজহার (অধ্যক্ষ)।
সদস্য
প্রফেসর ডাঃ প্রাণ গোপাল দত্ত, প্রফেসর ড. মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম, প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ ইসমাইল খান, অধ্যাপক মিনহাজ রহিম চৌধুরী, ডাঃ মোঃ মঈনুল আহসান, প্রফেসর ডাঃ শামসুদ্দিন আহম্মেদ, ডাঃ এহসানুল আজিম, প্রফেসর জয়শ্রী রায় এবং অতিরিক্ত সচিব জনাব সুভাস চন্দ্র সরকার।
একাডেমিক কাউন্সিল
কলেজে সুষ্ঠুভাবে পাঠদান, পাঠগ্রহণ এবং প্রায়োগিক ক্লাস পরিচালনার জন্য একাডেমিক কাউন্সিল গঠিত হয়। কোয়ালিটি শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য কাউন্সিল তাত্ত্বিক এবং প্রায়োগিক ক্লাসগুলোর ওপর বিশেষ নজর রাখে। এতে রয়েছেন চেয়ারপার্সন, কলেজের অধ্যক্ষ উপাধ্যক্ষ এবং বিভাগীয় প্রধানগণ।
সুযোগ-সুবিধা
একটি হাসপাতালে অত্যাধুনিক শিক্ষা প্রদানে সহায়ক যেসব অবকাঠামো প্রয়োজন, তা গ্রীন লাইফ মেডিক্যাল কলেজে বিদ্যমান। কলেজের লেকচার হল সুসজ্জিত, কেন্দ্রীয়ভাবে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত এবং সর্বরকম আধুনিক অডিও ভিজ্যুয়াল সুবিধা যেমন মাল্টিমিডিয়া এবং সাউন্ড সিস্টেম সমৃদ্ধ। কলেজের সব টিউটোরিয়াল রুম প্রশস্ত এবং সুসজ্জিত। বিভিন্ন বিভাগের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে ল্যাবরেটরি, মিউজিয়াম এবং প্রাকটিক্যাল ক্লাসরুমগুলো পর্যাপ্ত শিক্ষণ ও শিক্ষা উপকরণ সমৃদ্ধ করে গড়ে তোলা হয়েছে।
গ্রীন লাইফ মেডিকেল কলেজ লাইব্রেরিতে ডিজিটাল সেকশন রয়েছে; যেখানে কম্পিউটার, স্ক্যানার, প্রিন্টার, ইন্টারনেট, ফটোকপিয়ার আছে যাতে ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের হাতের কাছে তথ্য-প্রযুক্তির সুযোগ লাভ করে, যাতে তাদের সময় বাঁচে এবং জ্ঞানার্জনের ক্ষেত্রে সহায়ক হয়। কলেজ লাইব্রেরি প্রশস্ত পরিসরে একাডেমিক সেকশনের লেভেল ১৩ এ অবস্থিত -যেখানে পর্যাপ্ত আসবাবপত্রে সজ্জিত, পড়ালেখার জন্য এটি একটি উপযুক্ত স্থান। লাইব্রেরিতে রয়েছে টেক্সট এবং রেফারেন্স বই, মেডিকেল জার্নাল যা শিক্ষার্থীদের চলতি তথ্যলাভে সহায়ক।
কলেজের লেভেল ১৫ -এ রয়েছে বৃহৎ এবং প্রশস্ত ক্যাফেটেরিয়া। ক্যাফেটেরিয়ায় একসাথে ১২০ জন লোকের হ্রাসকৃত মূল্যে নাস্তা, লাঞ্চ এবং শিক্ষার্থী ও জিএমসি’র স্টাফদের খাবার পরিবেশন করা যায়।
ছাত্র এবং ছাত্রীদের জন্য রয়েছে আলাদা কমন রুম। পড়ালেখার প্রচন্ড চাপ কমাতে ছাত্র-ছাত্রীরা কমনরুমে বিনোদনমূলক আনন্দ লাভের সুযোগ নিতে পারে। কমন রুমে দাবা, ক্যারাম ইত্যাদি ইনডোর খেলার ব্যবস্থা আছে। এ ছাড়া বিভিন্ন দৈনিক, সাপ্তাহিক, পাক্ষিক, মাসিক পত্রিকা রাখা হয় যা থেকে তারা জ্ঞান অর্জন করতে পারে। গ্রীন লাইফ মেডিকেল কলেজের প্রতিষ্ঠাতা-চেয়ারম্যান জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ শাহ্লা খাতুন বলেন, আমার পূর্ব পুরুষরা শিক্ষিত, শিক্ষা-প্রেমী, সমাজসেবী ছিলেন; তারা অর্থ-বিত্তের পেছনে ছোটেননি। দরিদ্রের সাহায্য-সহায়তা, আর্তের সেবা ছিল তাদের জীবনের লক্ষ্য। শিক্ষানুরাগী, সমাজসেবী পরিবারে আমার জন্ম। তাই স্বাস্থ্যশিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার মানবিক কর্মকান্ডে জড়িত হওয়ার লক্ষ্যে আমরা কয়েকজন বন্ধু মিলে প্রথমে হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করি। হাসপাতালের কাজকর্মে যখন বেশ সফল হই, তখন আমরা সিদ্ধান্ত নিই এবার আমরা মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করে কাজকর্ম শুরু করে দিতে পারি। আমাদের সব উদ্যোক্তা মেডিকেল কলেজ এবং সংলগ্ন হাসপাতালকে উন্নতমানের আধুনিক শিক্ষা ও সেবাদান প্রতিষ্ঠানের প্রতীক হিসেবে গড়ে তুলতে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। আমার উদ্যোক্তা সহকর্মীগণ, মেডিকেল কলেজের শিক্ষকগণ, কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ এ প্রতিষ্ঠান পরিচালনায় আমাকে অকুণ্ঠ সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছেন, যাতে সুন্দর-সুষ্ঠুভাবে দায়িত্ব পালন আমার পক্ষে সহায়ক হচ্ছে। আমি তাদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
অন্যান্য মেডিকেল কলেজের তুলনায় গ্রীন লাইফ মেডিকেল কলেজের বিশেষ বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ শাহ্লা খাতুন বলেন, প্রথমে আমরা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করি এবং পরবর্তীতে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করে আমরা নিজেরা দক্ষ ডাক্তার তৈরি করার চিন্তা করি; যাদের ওপর আস্থা রেখে রোগীর দৈনন্দিন দেখভাল করার দায়িত্ব দেয়া যায়। এতে অন্যরাও হাসপাতাল পরিচালনায় উপকৃত হবেন। সে চিন্তা থেকে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেই। আমাদের উদ্যোক্তাগণ প্রায় সবাই ডাক্তার, পেশার প্রতি একনিষ্ঠ। এজন্য আমরা সবাই এ প্রতিষ্ঠানের সুষম উন্নয়নের ক্ষেত্রে ঐকমত্যের ভিত্তিতে কাজ করে একে আজ এক সম্মানজনক অবস্থানে দাঁড় করাতে সক্ষম হয়েছি। আমরা শিক্ষকতা করেছি, প্রাকটিক্যাল কাজ করেছি, দিক নির্দেশনাও দিয়েছি। জাপান, জার্মানী, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ অনেক দেশ ভ্রমণ করে সেখানকার স্বাস্থ্যশিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা বিশেষভাবে পর্যবেক্ষণ করেছি, জ্ঞান আহরণ করেছি, অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছি। আমরা সেসব জ্ঞান-অভিজ্ঞতা প্রয়োগ করছি, ছড়িয়ে দিচ্ছি ছাত্র-তরুণদের মাঝে। জাতীয় অধ্যাপক শাহ্লা খাতুন বলেন, আমাদের এখানে শিক্ষক স্বল্পতা তেমন নেই। আমাদের কলেজে প্রতিদিন অধ্যক্ষের তত্ত্বাবধানে শিক্ষকদের বৈঠক বসে সেখানে প্রশাসনিক বিষয় ছাড়াও ক্লাসে ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতি নিয়েও আলোচনা এবং সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। তিনি বলেন, মেডিকেল ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ল্যাব, হোস্টেল, ইন্টারনেট সুযোগ, লাইব্রেরির ব্যবস্থা করেছি; আমাদের সাধ্যের মধ্য থেকে এ সুযোগগুলো দিতে পারছি। আমরা চাই তারা চিকিৎসা শিক্ষালাভের পাশাপশি মানবিক গুণাবলি অর্জন করুক। আমি তাদেরকে বলি তোমাদের অভিভাবকগণ এত কষ্ট করে টাকা পয়সা খরচ করে তোমাদেরকে আমাদের এখানে পাঠিয়েছেন, তোমরা তার মর্যাদা রক্ষা করবে। চেয়ারম্যান আরও বলেন, কলেজ ভবনের পাশেই আরেকটি ভবনের নির্মাণ কাজ চলছে। ভবনের কাজ সম্পন্ন হলে আমরা মেডিকেল কলেজের সকল কার্যক্রম সেখানে পরিচালনা করব। এছাড়া আমরা পূর্বাচলে ১.৭ একর জমির একটি প্লট বরাদ্দ পেয়েছি। সেখানে বৃহৎ পরিসরে গ্রীন লাইফ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল স্থাপনের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা রয়েছে।
তিনি বলেন, আমাদের দেশে আরেকটি সমস্যা হলো নার্সের অপ্রতুলতা। বাংলাদেশে ডাক্তারের চেয়ে নার্সের সংখ্যা কম। কথাটা অবিশ্বাস্য মনে হলেও সত্য। আমরাও আমাদের হাসপাতালে প্রশিক্ষিত নার্সের অভাববোধ করছি। এ সমস্যার উত্তরণে আমরা ৭-৮ বছর পূর্ব থেকেই নার্সিংয়ের ওপর ডিপ্লোমা চালু করেছি। এছাড়াও পোস্ট বেসিক নার্সিং কোর্স গত দু’বছর থেকে চালু রয়েছে; ৬০ জন শিক্ষার্থী এ কোর্সে পড়ালেখা করছে। গত বছর থেকে বিএসসি ইন নার্সিং চালু করেছি; এ কোর্সে ৪০ জন শিক্ষার্থী পড়ালেখা করছে।
জাতীয় অধ্যাপক শাহ্লা খাতুন আরও বলেন আমরা আমাদের শিক্ষামান বাড়ানোর জন্য এবং অভিজ্ঞতা শেয়ার করার লক্ষ্যে ঞযব ঈযরহধ টহরাবৎংরঃু ড়ভ ঐড়হম কড়হম এর সাথে এমওইউ স্বাক্ষর করেছি। পারস্পরিক অভিজ্ঞতা শেয়ারের মাধ্যমে প্রাকটিক্যাল জ্ঞান আহরণ করা গেলে জ্ঞানের পরিপূর্ণতা আসবে; সে জ্ঞান মানুষের জীবনে কল্যাণ বয়ে আনবে। আমাদের শিক্ষকদের মধ্যে কেউ যদি বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য আগ্রহী হন আমরা তাদের সহযোগিতা করব, তাদের উৎসাহিত করব।
তিনি বলেন, আমরা শিক্ষার মানোন্নয়নের ধারা ধরে রাখতে চেষ্টা করছি, একে আরও উন্নততর পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া আমাদের লক্ষ্য। বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ও ডেন্টাল কলেজগুলো সরকারের কোনো অনুদান পায় না। অনেক প্রতিষ্ঠান আর্থিক টানাপোড়েনে থাকে, প্রয়োজনীয় ফান্ডের অভাবে অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি সংগ্রহ এবং দরকারি স্থাপনা নির্মাণ কাজ সময়মত করতে পারে না। তবে বেসরকারি মেডিকেল কলেজ সরকারি কলেজের মানেই পড়ালেখা শেখাচ্ছে, স্বাস্থ্যশিক্ষা ও সেবা খাতে প্রয়োজনীয় ডাক্তার গড়ে তুলছে, নার্সিং শিক্ষার মাধ্যমে গড়ে তুলছে অপরিহার্য দক্ষ নার্স।
ডাঃ শাহ্লা খাতুন বলেন, আমরা এ বেসরকারি মেডিকেল কলেজের উদ্যোক্তা; কলেজের উন্নয়নে, এর শিক্ষামানের উন্নতিতে সচেতনভাবে কাজ করছি। আমাদের কলেজের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণও কলেজের সার্বিক উন্নয়নে দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখছেন। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় গ্রীন লাইফ মেডিকেল কলেজ সাফল্যের নতুন নতুন মাইলফলক স্থাপন করে এগিয়ে চলেছে।


বিশ্ববিদ্যালয় কম্পাস পত্রিকার সংখ্যা সমূহ

আরো সংবাদ

শিশু ক্যাম্পাস

বিশেষ সংখ্যা

img img img