১. বন্ধুদের সঙ্গঃ আপনার স্কুল, কলেজ কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে একটি দিন কাটান। স্মৃতিচারণা করুন, হাসি-তামাশা করুন, আড্ডা দিন।
২. প্রাকৃতিক সৌন্দর্যঃ সপ্তাহে অন্তত এক দিন এমন কোথাও বেড়াতে যান, যেখানে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। কৃত্রিম সৌন্দর্যের তুলনায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আপনার মনের শান্তি আনার ক্ষেত্রে অনেক বেশি কার্যকর।
৩. নতুন স্থানে ভ্রমণঃ বেড়াতে যাওয়ার ক্ষেত্রেও ভিন্নতা রয়েছে। কারণ, বেড়ানোর একটা বড় উদ্দেশ্য হলো নতুনের সন্ধান। এ কারণে এমন স্থানে ভ্রমণে যাওয়া উচিত, যেখানে আপনি কখনো যাননি। নতুন কোনো স্থানে ভ্রমণ করলে আপনার মন ভালো হয়ে যাওয়ার কথা।
৪. নিজেকে চিঠি লেখাঃ পাঁচ বছর আগের আপনি, আর এখনকার আপনি এক নন। পাঁচ বছর আগে আপনি যা ছিলেন, তাকে উদ্দেশ করে চিঠি লিখুন। কয়েক বছর আগের তুলনায় এখন আপনার নিশ্চয়ই অনেক বেশি অভিজ্ঞতা।
৫. কর্মতৎপরতাঃ সুস্থ থাকার জন্য কাজের বিকল্প নেই। সব সময় শারীরিক, মানসিক ও আবেগশক্তি খরচ করতে হবে। এতে শরীরের পাশাপাশি যত্ন নেওয়া হবে মনেরও।
৬. নতুন বিষয় শেখাঃ প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বিষয় শেখার চেষ্টা করুন। এটি আপনার দক্ষতা বাড়াতে যেমন কার্যকর হবে, তেমনি গঠনমূলক কাজের মাধ্যমে মনের শান্তিও বাড়বে।
৭. পছন্দের বই পড়াঃ ছোটবেলা থেকেই যে বইগুলো আপনার পছন্দের, সেগুলো আবার নতুন করে পড়ুন। এতে পুরনো স্মৃতি যেমন নতুন করে ঝালিয়ে নেওয়া যাবে, তেমনি মনের শান্তি বাড়ানোও সম্ভব হবে।
৮. সতেজ থাকাঃ অন্যের চোখে আপনার চেহারা যেমনই হোক না কেন, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও যথাযথ সচেতনতার মাধ্যমে নিজেকে মানানসই করে রাখা যায়।
৯. স্বেচ্ছাশ্রমঃ শুধু অর্থের পেছনে দৌড়ানোয় অনেকেই কোনো সুখ খুঁজে পান না। অর্থের মায়া ত্যাগ করে দুঃখী মানুষের জন্য কিছু করার মাধ্যমে আপনার মনে আসতে পারে অনাবিল সুখ।