বিশেষ খবর



Upcoming Event

নিরক্ষরমুক্ত দেশ গড়ার অঙ্গীকারে বিএসবি ফাউন্ডেশন ও বিএসবি-ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপ

ক্যাম্পাস ডেস্ক প্রতিবেদন

বাংলাদেশে যে শিক্ষাব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছ, তা শিক্ষার্থীকে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে অনেক সময়ই ব্যর্থ হচ্ছে। উন্নত দেশ সবসময়ই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে এবং সময়ের প্রয়োজনীয়তাকে মূল্য দিয়ে তাদের শিক্ষা ব্যবস্থাকে বিন্যস্ত করে থাকে। ফলে গতিশীল ও আধুনিক শিক্ষা পদ্ধতির মাধ্যমে তারা তুলে আনে একের পর এক সাফল্য। সেদিক থেকে আমরা পড়ে আছি অনেক পেছনে। বাল্যকাল থেকে আমাদের শিক্ষার সাথে আনন্দ নেই, কেবল যা কিছু নিতান্ত আবশ্যক তাই কন্ঠস্থ করছে আমাদের শিক্ষার্থীরা। ফলে আমাদের চিন্তাশক্তি ও কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি পাচ্ছে না।
আমাদের দেশে শিক্ষিতের হারও উল্লেখযোগ্য বাড়েনি। শিক্ষার হার দেখলেই বোঝা যায়, আমরা শিক্ষাক্ষেত্রে কতটুকু পিছিয়ে আছি। ১৯৭১ সালের পূর্ব পর্যন্ত আমরা ব্রিটিশ ও পাকিস্তানীদের শাসন-শোষণে নির্যাতিত ও নিপীড়িত হয়েছিলাম। আমরা বঞ্চিত হয়েছি শিক্ষাদীক্ষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি প্রতিটি ক্ষেত্রেই। এমনকি স্বাধীন বাংলাদেশেও আমরা বেশিদূর এগুতে পারিনি। এর অন্যতম কারণ শিক্ষাঙ্গনে রাজনীতির অশুভ আছর, অব্যবস্থাপনা ও অবহেলা।
আমাদের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাই নানা ব্যাধিতে আক্রান্ত। কী প্রাথমিক, কী মাধ্যমিক, কী উচ্চশিক্ষা সকল স্তরেই যেন দৈন্যদশা। এর অন্যতম কারণ নিরপেক্ষভাবে শিক্ষার উন্নয়নে কোনো সরকারই আন্তরিকভাবে এগুয়নি। বিশেষ করে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে সবসময়ই রাজনীতির ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে বরাবরই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শিক্ষা এবং শিক্ষার্থী।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে ’৯০ এর দশকে বাংলাদেশে উত্তাল রাজনীতির কারণে শিক্ষাঙ্গনে যখন অস্থিরতা চলছিল; সন্ত্রাস, দাঙ্গা-হাঙ্গামার কারণে যখন একের পর এক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে সেশনজট দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছিল তখন সন্তানের ভবিষ্যত নিয়ে উদ্বেগ-উৎকন্ঠায় দিনাতিপাত করছিলেন অভিভাবকরা। দেশের সেই ক্রান্তিলগ্নে বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্ক ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয় আজীবন শিক্ষাব্রতী, নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষাদ্যোক্তা লায়ন এম কে বাশার এর নেতৃত্বে। তিনি উচ্চশিক্ষা গ্রহণেচ্ছু হতাশাগ্রস্ত শিক্ষার্থীদের বিদেশের স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখার ব্যবস্থা করলেন। চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে দেশের শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করে দিয়ে বিএসবি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান লায়ন এম কে বাশার জনগণের মণিকোঠায় স্থান করে নিলেন। অল্প কিছুদিনের মধ্যে তার প্রতিষ্ঠান বিদেশে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর অন্যতম হয়ে ওঠে।
এখানেই থেমে থাকেননি তিনি। প্রতিষ্ঠা করেন বিএসবি-ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপ যা দেশের প্রথম এডুকেশন গ্রুপ যেখানে আছে আধুনিকতার ছোঁয়া। ক্যামব্রিয়ানে খুঁজে পাওয়া যায় শিক্ষার সঙ্গে জীবনের প্রতিচ্ছবি। বলতে গেলে ঞড়ঃধষ ছঁধষরঃু ঊফঁপধঃরড়হ পাওয়া যাবে বিএসবি-ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপের মাধ্যমে।
বিএসবি’র ২৫ বছর এবং ক্যামব্রিয়ানের ১৪ বছরের পথ চলায় যুক্ত হয়েছে নানা স্বীকৃতি, প্রাপ্তি, অসাধারণ খ্যাতি এবং ঈষর্ণীয় সাফল্যময় ফল। অব্যাহত সেবার মান ধরে রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ দ্বিতীয় বারের মতো ISO 9001:2008 সনদ অর্জন, টক এর Accreditation সংস্থা ASIC কর্তৃক Accreditation লাভ। কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ জাতীয় অর্জন বাংলাদেশের জন্য এটাই প্রথম এবং একমাত্র।
বিএসবি ফাউন্ডেশনের যাত্রা
বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্ক সার্ভিস একে একে তার পরিধি বৃদ্ধি করতে গিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষার পাশাপাশি দেশে আধুনিক ও মানসম্মত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ায় মনোনিবেশ করে। তারই ধারাবাহিকতায় লায়ন এম কে বাশার ২০০৪ সালে ঢাকায় গড়ে তোলেন ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ। আর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মায়ের নামে মাদ্রাসাতু ছালেহা খাতুন মাদ্রাসা। পরবর্তীতে শিক্ষা, সেবা ও জনকল্যাণমুখী নানাবিধ সেবা কার্যক্রমকে সুচারুরূপে পরিচালনার জন্যে ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় বিএসবি ফাউন্ডেশন। যাত্রা শুরুর পর থেকে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের পর্যাপ্ত সুযোগ-সুবিধা প্রদান ছাড়াও এটি বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা পালন করে আসছে। বিএসবি ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন কার্যক্রমের মধ্যে রয়েছে ভিশন-২০২১, বিএসবি ফাউন্ডেশন এওয়ার্ড, স্কলারশীপ প্রদান, বিনামূল্যে চক্ষু অপারেশন, আমরা শিক্ষার সুযোগ চাই ইত্যাদি কর্মসূচি।
ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠার পর বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্ক সার্ভিসের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও মাদ্রাসাতু ছালেহা খাতুন মাদ্রাসাকে ফাউন্ডেশনের অধীনে আনা হয়। পরবর্তীতে এ ফাউন্ডেশন আরো ৯টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলে। প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে ক্যামব্রিয়ান প্রি-স্কুল, ক্যামব্রিয়ান প্রাইমারি স্কুল, ক্যামব্রিয়ান মাধ্যমিক স্কুল, ক্যামব্রিয়ান ফর ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ, মেট্রোপলিটন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কিংস কলেজ, উইন্সাম্ স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ক্যামব্রিয়ান কালচারাল একাডেমি, ক্যামব্রিয়ান ইউনিভার্সিটি (প্রস্তাবিত)। বিএসবি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান লায়ন এম কে বাশার ভিশন-২০২১ এর প্রবক্তা। তিনি মনে করেন, শিক্ষা ছাড়া মানুষ অন্ধ এবং অন্ধত্বের রং কালো। আর সে কারণেই বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্ক, বিএসবি ফাউন্ডেশন, ক্যামব্রিয়ান কলেজ এবং এর অঙ্গ সংগঠনসমূহের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং শিক্ষার্থীরা কালো পোষাক পরিধান করে। যতদিন দেশ নিরক্ষরমুক্ত না হবে ততদিন এ কালো পোশাক পরিধান করবে বিএসবি পরিবারের সদস্যরা।
বিএসবি’র ভিশন
একটি স্বাধীন, সার্বভৌম, অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএসবি। সেই সঙ্গে অর্থনৈতিক মুক্তি। স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে, কিন্তু অন্যান্য ক্ষেত্রে কাক্সিক্ষত সাফল্য অর্জিত হয়নি। জীবনের জন্য প্রয়োজন মৌলিক পাঁচটি বিষয় অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসা ও বাসস্থান। কিন্তু শিক্ষার স্থান সবার উপরে। শিক্ষার অভাব পূর্ণ হলে অন্যান্য মৌলিক প্রয়োজনীয়তা স্বাভাবিকভাবেই আর অবশিষ্ট থাকে না। তাই নিরক্ষরমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নে এগিয়ে যাচ্ছে বিএসবি ফাউন্ডেশন। ইতোমধ্যে স্বাধীনতা অর্জনের কয়েক যুগ অতীত হয়েছে। কিন্তু শিক্ষাক্ষেত্রে কাক্সিক্ষত ফল অর্জিত হয়নি। অন্যান্য ক্ষেত্রেও মৌলিক অধিকারগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়িত হয়নি। সবার আগে বাস্তবায়ন করা দরকার নিরক্ষরমুক্ত বাংলাদেশ। অবহেলিত, সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের শিক্ষার আলো পৌঁছে দিতে না পারলে মৌলিক অধিকার, বাঁচার অধিকার এবং মানবিক অধিকারগুলো উপেক্ষিত থাকবে। শিক্ষার আলো ছাড়া সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় জীবনের কোনো স্তরে পৌঁছা সম্ভব হবে না। মানুষের জীবনে শিক্ষা না থাকলে অজ্ঞতা যাবে না। দারিদ্র্য দূর হবে না। সংস্কারবোধ ও মানবতাবোধ জন্ম নিবে না।
তাই ভিশন-২০২১ শিক্ষা উন্নয়নে একটি সামাজিক আন্দোলন। নির্ধারিত সময়ে নিরক্ষরমুক্ত বাংলাদেশ গড়া। ২০২১ সাল নানা কারণে বাঙালি জাতির জন্য একটি তাৎপর্যময় বছর। স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি হবে এ বছরটিতে। নিরক্ষরমুক্ত বাংলাদেশে স্বাধীনতার ৫০ বছর অর্থাৎ সুবর্ণ জয়ন্তী পালন করাই হচ্ছে ভিশন-২০২১ এর মূল প্রতিপাদ্য বিষয়।
মেধা বিকাশে বিএসবি ফাউন্ডেশন
বিএসবি ফাউন্ডেশন প্রাক-প্রাইমারী, প্রাইমারী, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক -এই চার স্তরেই যুগোপযোগী শিক্ষা প্রদান করে জনমনে আস্থা সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে। বিএসবি ফাউন্ডেশন পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ক্যামব্রিয়ান স্কুল এন্ড কলেজ, ঢাকা; ক্যামব্রিয়ান কলেজ, চট্টগ্রাম; কিংস কলেজ, মেট্টোপলিটন কলেজ, উইনসাম কলেজ, নর্থসিটি কলেজ প্রভৃতি।
মেট্রোপলিটন স্কুল অ্যান্ড কলেজ
মেট্রোপলিটন স্কুল অ্যান্ড কলেজ শিক্ষা বিস্তারে ২০০৬ সাল থেকে কাজ করে যাচ্ছে। বোর্ড পরীক্ষায় এ কলেজের সাফল্য শতভাগ। বর্তমানে এ প্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ৪শ’ শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে। বিএসবি ফাউন্ডেশনের অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ন্যায় মেট্রোপলিটন কলেজের শিক্ষার্থীদেরও কোনো প্রাইভেট পড়তে হয় না। সকল উপকরণও প্রতিষ্ঠান থেকে সরবরাহ করা হয়। রয়েছে হোস্টেল ও ট্রান্সপোর্ট সুবিধা এবং পর্যাপ্ত সংখ্যক দক্ষ ও নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকমন্ডলী। যাঁদের নিবিড় তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থীদের মেধা বিকশিত হচ্ছে। শিক্ষার আলো ছড়াতে ও নিরক্ষরমুক্ত দেশ গড়তে কাজ করছে মেট্রোপলিটন স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
কিংস কলেজ
ধূমপান ও রাজনীতিমুক্ত, অত্যাধুনিক এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শুধু জ্ঞানের রাজারাই পড়ালেখা করে। ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত এ কলেজটি ২০১১ সালে প্রথম উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় অংশ নেয়। নিবেদিত ও অভিজ্ঞ শিক্ষকমন্ডলী, নিয়ম-শৃংখলা, কঠোর নিরাপত্তা, আধুনিক পাঠদান পদ্ধতি প্রভৃতি প্রতিষ্ঠানটিকে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান থেকে স্বতন্ত্র মর্যাদা দিয়েছে।
নর্থ সিটি কলেজ
ডিজিটাল বাংলাদেশ এর স্বপ্নকে বাস্তবায়নে বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থা বিশ্বমানের উপযোগী করার লক্ষ্যে উন্নত বিশ্বের আদলে বাংলাদেশে নর্থ সিটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়। নর্থ সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি-তে পাস করা বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই বর্তমানে উচ্চশিক্ষার জন্য দেশের খ্যাতনামা মেডিকেল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং, বিশ্ববিদ্যালয়, কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করছে।
উইন্সাম্ স্কুল অ্যান্ড কলেজ
উইন্সাম্ স্কুল অ্যান্ড কলেজ ২০০৮ সালে (কলেজ) ও ২০১০ সালে (স্কুল) ঢাকা শিক্ষা বোর্ড থেকে অনুমোদনপ্রাপ্ত হয়ে পরিচালিত হয়ে আসছে। যার কলেজ কোড- ১১৩৩ এবং স্কুল কোড- ১২২৯। ২০১১ সালের ডিসেম্বর মাসে বিএসবি ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠানটি পরিচালনার দায়িত্বভার গ্রহণ করে। এখানে প্লে-গ্রুপ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি (বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায়) পর্যন্ত অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে। বর্তমানে প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থী ও ৩০ জন শিক্ষক এ প্রতিষ্ঠানে রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে কোনো শিক্ষার্থীকে প্রাইভেট পড়তে হয় না। সকল শিক্ষা উপকরণ প্রতিষ্ঠান থেকে দেয়া হয়।
ক্যামব্রিয়ান কালচারাল একাডেমি
লেখাড়ার পাশাপাশি একজন শিক্ষার্থীর মানবীয় গুণাবলি বিকাশের লক্ষ্যে নৃত্য, গান, কবিতা, আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন, বিতর্ক প্রতিযোগিতা প্রভৃতি কালচারাল বিভাগের বিভিন্ন শাখায় পারদর্শী করে গড়ে তোলার জন্য এবং দেশীয় সংস্কৃতি লালন ও দেশাত্মবোধ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিএসবি ফাউন্ডেশনের অন্যতম প্রতিষ্ঠান ক্যামব্রিয়ান কালচারাল একাডেমি, যা ২০১১ সালের ২ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করেছে। এ একাডেমিতে রয়েছে মোট ৭টি স্কুল। এগুলো হলো English language division, Training division, School of music, School of dance, School of drawing, School of recitation & School of debate. দেশের গুণী ও স্বনামধন্য প্রশিক্ষক দ্বারা নিবিড় তত্ত্বাবধানে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান করা হয়। বিএসবি ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত প্রতিষ্ঠানসমূহের শিক্ষার্থীবৃন্দ ছাড়াও যেকোনো স্কুলের শিক্ষার্থী এবং যেকোনো বয়সের যেকোনো ব্যক্তি এ একাডেমির স্কুলসমূহে অধ্যয়ন করার সুযোগ পাবে।
ক্যামব্রিয়ান স্কুল
বিএসবি ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ও পরিচালিত, শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ঢাকা বোর্ড কর্তৃক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান ক্যামব্রিয়ান স্কুল। বাংলাদেশের প্রথম ওঝঙ সনদপ্রাপ্ত, ধূমপান ও রাজনীতিমুক্ত সর্বাধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ক্যামব্রিয়ান কলেজের স্কুল শাখা এটি। ক্যামব্রিয়ান কলেজের সাফল্যের পথ ধরে মাধ্যমিক স্তরে ৬ষ্ঠ থেকে ১০ম শ্রেণি পর্যন্ত ক্লাস চালু করা হয়েছে। ২০১০ সাল থেকে প্রি-প্রাইমারি স্কুল এবং ১ম শ্রেণি থেকে ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত অর্থাৎ প্রাইমারি স্তর চালু করা হয়েছে।


বিশ্ববিদ্যালয় কম্পাস পত্রিকার সংখ্যা সমূহ

আরো সংবাদ

শিশু ক্যাম্পাস

বিশেষ সংখ্যা

img img img