জনপ্রিয় হতে হলে জনমনে পছন্দের বা
জনগণের কল্যাণে কিছু করতে হয়। চিন্তাশক্তি বৃদ্ধি করে বা সৃজনশীলতার উন্মেষ ঘটিয়ে যেকোনো মানুষই
জনপ্রিয় বা বিশেষ মানুষ
হতে সক্ষম। প্রশ্ন হল, চিন্তাশক্তি বা সৃজনশীলতা বাড়ানো যায় কীভাবে? তাও কিন্তু কঠিন কিছু নয়। আপনার দেহের ওপর মস্তিষ্করূপী যে সুপার কম্পিউটার রয়েছে, তা দিয়েই আপনি সবকিছু করতে পারেন। এজন্য একে প্রোগ্রামিং করে নিলেই হয়; এ প্রোগ্রামিংও খুব সহজ।
আমরা প্রতিদিনই অনেক কিছু দেখছি-শুনছি বা পড়ছি। এই দেখা-শোনা ও
পড়াকে চিন্তার খোরাক হিসেবে ব্যবহার করা উচিত। দেখা-শোনা ও পড়ার বিষয়ের মধ্যে বেশি গুরুত্বপূর্ণটিকে নিয়ে
বেশি চিন্তা করব, আর কম গুরুত্বপূর্ণটিকে নিয়ে কম চিন্তা করব। প্রতিটি বিষয়ে চিন্তা করে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর নিজেই
তৈরি করে ঐ পড়াশোনা বা দেখার উপসংহার টানব। নিজ চিন্তায় এরূপ উপসংহার টানা ছাড়া এখন থেকে নাটক-সিনেমা-টকশো
দেখা বা পড়াশোনা শেষ হয়েছে বলে মনে করব না।
উদাহরণ দিয়ে বিষয়টি স্বচ্ছ করা যায়।
মাইকেল জ্যাকসনের বিশাল জনপ্রিয়তা সম্পর্কে আমরা সবাই জানি। সেই জনপ্রিয়তার
সংবাদ টিভিতে দেখা বা খবরের কাগজে পড়ার পর
আপনি নিজের কাছে নিজেই কিছু প্রশ্ন ও উত্তর তৈরি করতে পারেন। যেমন জ্যাকসনের এত জনপ্রিয়তার কারণ কী? জ্যাকসন এরূপ না নেচে-গেয়ে অন্য কোনোরূপে নাচলে বা গাইলে কেমন হতো? জ্যাকসনের স্থলে আমি হলে কি করতে পারতাম? আমি কি এরূপ বা
অনুরূপ নাচতে বা গাইতে পারি বা পারতাম? সেরূপ গাইলে বা নাচলে আমাকে কেমন
দেখাতো? জ্যাকসনের অকাল মৃত্যুর কারণ কী? তার ড্রাগ-নেশার কারণ কী? এ নেশার কথা
জেনেও আমি কি জ্যাকসনকে পছন্দ করি? কী কারণে মানুষ নেশাগ্রস্ত হয়? হতাশা বা প্রতিকূলতা কীভাবে জয় করা যায়? এরূপ বিপথগামী মৃত্যু-পথযাত্রীর জন্য
আমি কি কিছু করতে পারি? মানুষ হিসেবে মানুষের জন্য
আমাদের কী করণীয় আর কীইবা করছি? ইত্যাকার সংগত-অসংগত নানা প্রশ্নোত্তর পর্ব নিজেই পরিচালনা করে ‘মাইকেল জ্যাকসন পর্ব’ শেষ করার পর অন্য প্রসঙ্গে বা অন্য
কাজে যাব। প্রতিটি অনুষ্ঠান দেখার পর এবং যেকোনো বিষয় পড়া বা শোনার পর সেটির মূল বক্তব্যের উপসংহার
টানব। এখন থেকে নাটক-টকশো দেখেই ঘুমাতে চলে
যাব না। নাটক দেখার পর কাহিনী ও চরিত্র নিজ চিন্তায় বিশ্লেষণ করে সে নাটক-পর্ব শেষ করে তারপর অন্য
কাজে যাব। ঐ নাটকের ঘটনা বা চরিত্র বা অভিনয়
এরূপ না হয়ে অন্যরূপ বা ঐ ঐ রূপ হলে কেমন হতো? আমার জীবনে এরূপ ঘটনা ঘটলে কী করতাম?
এভাবে নিজের সাথে নিজেরই কত কথা! কত আবিষ্কার! কত সৃষ্টি!
যেকোনো বিষয়ে পড়াশোনা বা দেখার পর এভাবে নিজের সাথে নিজেই কথা বলার অভিনয় করে করে আপনি যখন নিজের কাছে?নিজেই প্রিয় অভিনেতা বা অভিনেত্রী হয়ে উঠবেন, নিজের ওপর আস্থায় নির্ভরশীল হবেন তখন ভাববেন বা অন্তত ভান (pretend) করবেন যে, ‘আমি অবশ্যই ক্রিয়েটিভ হচ্ছি, ডায়নামিক হচ্ছি, বিশেষ মানুষ হচ্ছি’।
এরূপ আত্ম-অভিনয়ের ফলে নিজ মস্তিষ্ক প্রোগ্রামিং হয় দ্রুত ও
ডায়নামিকভাবে। অর্থাৎ আমরা হয়ে উঠি ক্রিয়েটিভ ও ডায়নামিক। কারণ কয়েক ঘন্টা সময় ব্যয় করে একটি নাটক বা
ছবি দেখা অথবা একটি
গল্প-উপন্যাস পড়ার ফলে যদি ব্রেইনে প্রোগ্রামিং হয় একটি, তাহলে কয়েক মিনিট সময় ব্যয় করে ঐ সাবজেক্টকে চিন্তার রাজ্যে বিভিন্ন
ডায়মেনশনে বিভিন্নরূপে ও
রংয়ে-ঢংয়ে চিন্তা করে তার ফলাফল বা effect দেখার ফলে মস্তিষ্কে প্রোগ্রামিং হয় বহুগুণ বেশি।
এ যেন রংয়ের খেলা। একটি রং দিয়ে ছবি আঁকা আর সাত রং দিয়ে ছবি আঁকার
ফলাফলের পার্থক্যের মতো। এক রংয়ের effect যদি ধরা হয় একটি, তাহলে সাত রংয়ের সংমিশ্রণের effect হবে সহস্রটি। এমনকি সাত রংয়ের পারস্পরিক মিশ্রণে যে কত রকমারি ফলাফল হতে পারে,
তার কোনো ইয়ত্তা নেই। একটি গল্প পড়া মানে মস্তিষ্কে একটি রং তৈরি করা। আর ঐ
গল্প পড়ার পর তার বিষয়বস্তু নিয়ে বিভিন্ন
ডায়মেনশনে চিন্তা করা মানে সাত রংয়ের সহস্র effect -এর অনুরূপ ফলাফল তৈরি করা।
এভাবে রংয়ের খেলায় শিশুদেরকে মাতিয়ে তোলা খুবই জরুরি। খেলাচ্ছলে
শিশুদেরকে ব্রেইন প্রোগ্রামিং করে মেধাবী হিসেবে গড়ে তোলা খুবই সহজ। ধনী-গরিব সব মানুষই সহজে এ সুযোগ
কাজে লাগাতে পারে। যেমন ৬ থেকে ১২ বছর বয়সি শিশুকে চোখ বুঁজে
তার পরনের জামা-কাপড়ে কী
রঙ, কী ফুল-ছবি বা ডিজাইন রয়েছে, তা জিজ্ঞেস করে করে তার চিন্তা থেকে উত্তর বের করা। চোখ বুঁজে শিশুকে দিয়ে প্রশ্নোত্তর
খোঁজানো মানে তার
মস্তিষ্ক-চর্চা করানো অর্থাৎ মস্তিষ্কে প্রোগ্রামিং করা। এরূপ বহুবিধ উপায়ে চেতনা ও চিন্তার চর্চার
মাধ্যমে ব্রেইন প্রোগ্রামিং করা যায় অনায়াসে। এতে ব্রেইনের কার্যকারিতা, স্মৃতিশক্তি ও সৃজনীশক্তি দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ছোটবেলা থেকে মস্তিষ্ক ও চিন্তার এই চর্চায় অভ্যস্ত একটি মানুষ
পরিণত বয়সে কত যে মাল্টি-ডায়নামিক ও
প্রোজ্জ্বল-প্রতিভাদীপ্ত বা শক্তিশালী হতে পারে, তা ভাবতেই বিস্মিত হই।
এভাবে ব্রেইন প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমেই আমরা একেকটি মানুষ এ মহাবিশ্বের এক এক
মহাবিস্ময় হয়ে উঠতে পারি। আবার এ প্রোগ্রামিং না করার কারণে মহাবিশ্বের মহাগর্দভও হতে পারি।
আপনি যে কক্ষে থাকেন, তার দেয়ালের প্রকৃত রং আপনি দেখেছেন
বটে। কিন্তু সে দেয়াল অন্য রংয়ের হলে বা সাত রংয়ের হলে তার ফলাফল কিরূপ হতো, তা দেখেননি হয়ত। আর এজন্যতো রংমিস্ত্রি ডেকে ৫০ দিন সময় নিয়ে দেয়ালের রং পরিবর্তন করে
করে দেখার দরকার নেই। চোখ বন্ধ করে মনের
চোখ তথা চিন্তা দিয়ে প্রথমে একেক দেয়ালের একেক রং পরিবর্তন করে চার দেয়াল সাত রংয়ে পরিবর্তনের ফলাফল
দেখতে পারেন, এরপর এক রং থেকে অন্য রংয়ে ফিরে ফিরে রংয়ের পরিবর্তনের ফলাফল দেখতে পারেন এবং এতে সময় লাগবে ২/৩ মিনিট।
অর্থাৎ বাস্তবে বা ফিজিক্যাল ডায়মেনশনে যে কাজ আপনি ৫০ দিনে করেন, মেন্টাল ডায়মেনশনে তা ২/৩ মিনিটে করতে পারেন। এবার ভাবুনতো, অন্য মানুষদের তুলনায় আপনি কত এগিয়ে! কত ডায়নামিক! কত ক্রিয়েটিভ!
বাস্তবে দেখে-শুনে-পড়ে কোনোকিছু বুঝতে যদি ১
দিন লাগে, তাহলে চিন্তা দিয়ে সে বিষয় বুঝতে লাগবে
১ সেকেন্ড বা ১ মিনিট। এরূপ চর্চার মাধ্যমে নিজের চেতনাবোধ ও চিন্তাশক্তি ডায়নামিক করে অল্পদিনেই আপনি
হতে পারেন বিশেষ মানুষ তথা উন্নততর মানুষ (Superior Human Being)।
শবে মেরাজ বা আল্লাহ্্র সাক্ষাৎলাভ শেষে ফিরে এসে রাসুলুল্লাহ (সঃ) দেখেন,
তখনও অজুখানায় তাঁর অজুর পানি গড়িয়ে পড়ছে। এতেই অনুমেয় যে, কত অত্যল্প সময়ে নবীজী মহান আল্লাহ্্র সান্নিধ্যলাভে সক্ষম হয়েছেন।
হুইল চেয়ারনির্ভর বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং অথবা আলফা এডিসন, নিউটন, মার্কনি, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ এরূপ
কেউই কিন্তু কেবল পুঁথিগত বিদ্যা দিয়ে বিশ্ববাসীকে বিস্মিত করেননি। নিজস্ব কৌশলে আপন ভুবনে
নিবিষ্ট হয়ে Know Thyself অবলম্বনে আত্মআবিষ্কার ও ব্রেইন প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমে স্রষ্টা-সৃষ্টি-প্রকৃতি, প্রেম-ভালোবাসা, মানুষ-মানবতা ইত্যাকার বিষয়ে
দার্শনিক ব্যুৎপত্তিলাভ করে মানবজাতিকে দীক্ষিত
করেছেন, মানবকল্যাণে নিবেদন করেছেন তাঁদের শ্রম-সাধনার অমিয় সম্পদ।
মহামনীষীদের পদাঙ্ক অনুসরণে এরূপ জ্যোতির্ময় জগতে বিচরণ অর্থাৎ
ধ্যানচর্চা বা মেডিটেশনের মাধ্যমে যেকোনো মানুষই নিজকে উন্নততর বা বিশেষ মানুষরূপে গড়ে তুলতে পারে।
এরূপ ব্যতিক্রমভাবে নিজেকে তৈরি করতে পারলে
অনায়াসেই হওয়া যায় জনপ্রিয়, এমনকি বিশ্বনন্দিত।
যক্ষের ধনের মতো আগলে রাখা আপনার সন্তান অথবা
আশপাশের শিশু-কিশোরদেরকে
এখনই এরূপ সৃষ্টিশীল শিক্ষায় দীক্ষিত করুন; যা আলোকিত ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থায় আপনার অবদান হিসেবে স্বীকৃত ও অভিনন্দিত
হবে।
বিনাব্যয়ে এরূপ আত্মোন্নয়ন-চর্চায় আগ্রহী হলে আমার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান
ক্যাম্পাস অফিসে প্রতি
শনিবার বিকেলে আসুন (ফোনঃ ৯৫৫০০৫৫, ৯৫৬০২২৫; email:campus2025@yahoo.com); বিনামূল্যে পরিচালিত ধ্যান বা মেডিটেশন
এবং ইয়োগা, রেইকি কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করুন। দেখবেন, অল্পদিনেই আপনি হয়ে উঠছেন কেমন প্রোএকটিভ ও ডায়নামিক মানুষ, বিশেষ মানুষ; আপনার নানা সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি প্রতিভাদীপ্ত সম্ভাবনার দ্বার
আপনি নিজেই উন্মোচন করে ফেলছেন। দেখুন, আপনার জনপ্রিয় হয়ে ওঠার সুযোগ কত
অবারিত ও উন্মুক্ত এবং তা আপনারই হাতে।
সৃজনশীলতা বাড়ানোর উপায়
বিভিন্নভাবে সৃজনশীলতা বাড়ানো যায়। তবে মেডিটেশন বা ধ্যানের মাধ্যমে
ব্রেইনের আলফা লেভেলে গিয়ে সৃজনশীলতা বাড়ানো একেবারেই সহজ এবং তা দীর্ঘস্থায়ী। আবার বিভিন্ন টেকনিক
অবলম্বনে ব্রেইনের আলফা
লেভেলে যাওয়া যায়। যেমন ডীপ ব্রেদিং বা শ্বাস-প্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে, কাউন্ট ডাউন করে
(থ্রি টু ওয়ান মেথড বা টেন টু ওয়ান মেথড), মনের আইডিয়াল প্লেস অব রিলাক্সেশনে
গিয়ে। এভাবে নিয়মিত চর্চার মাধ্যমে ব্রেনের আলফা লেভেলে বারংবার যেতে থাকলে এবং দীর্ঘক্ষণ
অবস্থান করতে থাকলে মনের
ওপর নিয়ন্ত্রণ চলে আসে।
মাইন্ড ও ব্রেইনের ওপর একবার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেলে তারপর
দৈনিক ১৫ মিনিট অথবা মাঝে মধ্যে ব্রেইন ও মনের এ লেভেলে বিচরণ-চর্চা অব্যাহত রাখলে মানুষ
দুশ্চিন্তামুক্ত, হতাশামুক্ত, সুস্থ ও উদ্যমী থাকে। এতে দৃষ্টিশক্তি হয় প্রখর, চিন্তাশক্তি হয় গভীর, বৃদ্ধি পায় স্মরণশক্তি এবং বজায় থাকে
ধৈর্য ও মানসিক সুস্থতা, জীবন হয় চিরসবুজ। এরা দীর্ঘায়ু লাভ করে
এবং হয়ে ওঠে অন্যের নিকট আকর্ষণীয়, অনুকরণীয় ও
বরণীয় ব্যক্তিত্ব। নিয়মিত ধ্যানচর্চায় এরা একসময় প্রোএকটিভ বা বিশেষ মানুষে পরিণত হয়। এদের নিকট তখন
কোনো কিছুই অসম্ভব বলে মনে হয় না। প্রথমে নিজের ওপর, তারপর অন্য মানুষের ওপর এবং অতঃপর অন্য
প্রাণীর ওপর, উদ্ভিদের ওপর, শেষতক জড় পদার্থের ওপর এরা প্রোগ্রামিংয়ের মাধ্যমে সহজেই কাঙ্খিত সাফল্যলাভে সক্ষম হয়। এরূপ
মানুষ কারো কোনো ক্ষতি করে না, করতে পারেও না। ব্রেইনকে পজিটিভ চিন্তা ও ধারণা সম্পর্কে কমান্ড দিতে দিতে ভালোমানুষী এমনিভাবে লালিত হয়ে যায় যে,
এদের মনে অন্যের ক্ষতির চিন্তাই আসে না। মনের এ লেভেলে কারো ক্ষতির চিন্তা
করলে তখন তার নিজেরই ক্রিয়েটিভ লেভেল তথা ক্রিয়েটিভিটি নষ্ট হয়ে যায়।
উন্নত দেশের ততোধিক সুউন্নত মানুষরা মন ও মস্তিষ্কের এ চর্চায়
ক্রমান্বয়ে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। তাই হিলারী ক্লিনটনের মতো প্রচন্ড কর্মব্যস্ত ব্যক্তিত্বরাও দৈনিক ১৫ মিনিট ধ্যানচর্চা করেন। দুশ্চিন্তামুক্ত,
মানসিক চাপমুক্ত-ভারমুক্ত, সুখময়-আনন্দময়, সৃজনশীল-সমৃদ্ধ জীবন গঠন ও লালনে আপনিও
করতে পারেন ধ্যানচর্চা।
ধ্যান বা মেডিটেশন, ইয়োগা, রেইকি প্রভৃতি প্রাকৃতিক ও সৃজনশীল চর্চায় আগ্রহী হলে প্রতি
শনিবার ক্যাম্পাস অডিটোরিয়ামে আসুন। হতাশামুক্ত, উদ্যমী, কর্মযোগী, উজ্জ্বল-উচ্ছল, আলোকিত জাতি গড়ার লক্ষ্যে ক্যাম্পাস বিনামূল্যে এ সার্ভিস প্রদান করছে দীর্ঘদিন থেকে। অতীতের দুঃখ-হতাশা ঝেড়ে ফেলে নব উদ্যমে জীবন
রাঙাতে, জীবনকে ভেঙ্গে নতুন করে গড়তে, আপনার নিজের ভেতরের আপনাকে নিত্য নবরূপে আবিষ্কারের ক্ষেত্রে
সহযোগিতা দানে সদা
প্রস্তুত ক্যাম্পাস সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্র।
এ আলোর ভুবনে, এ আনন্দালোকে সবাইকে স্বাগত; স্বাগত সত্য ও সুন্দরের পথে।
লেখকঃ
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক
ফোনঃ ৯৫৫০০৫৫, ৯৫৬০২২৫
web:
www.helal.net.bd
e-mail: m7helal@yahoo.com