সফল ক্যারিয়ার একটু রহস্য। এটি সহজে পাওয়া যায় না। অনেক সাধনা এবং সহিষ্ণুতাই আপনাকে একটি সফল ক্যারিয়ার দিতে পারে। আপনাকে এই ক্যারিয়ারের সাথে আরও কিছু অসাধারণ থিমের সাথে চলতে হবে, থাকতে হবে অসধারন কিছু ইভেন্ট এবং মানুষের সাথে। আসুন তাহলে জেনে নিই অসাধারণ এবং সফল ক্যারিয়ারের কিলার টিপস।
শুধু জব করলেই হবে না, বড় হতে হবে
আপনার জবের ক্ষেত্রে টাইটেলকে প্রাধান্য দিবেন অবশ্যই। আপনি ছোট পরিসরের কোন কোম্পানিতে বড় পজিশনের কোন জব না করে বড় পরিসরের কোন কোম্পানিতে ছোট পজিশনে কাজ করতে পারেন। তবে মনে রাখবেন একটা ছোট কোম্পানিতে ইঞ্জিনিয়ার পদে কাজ করে পরবর্তীতে যত বেশি সুযোগ পাবেন, বড় কোম্পানির মার্কেটিং করেও পরে আপনি তত বেশি সুযোগ কিন্তু পাবেন না। সেহেতু জবের টাইটেল একটা বড় ফ্যাক্টর।
সুযোগ না থাকলে আপনি পিছিয়ে যাবেন
বেশিরভাগ বড় প্রতিষ্ঠান আপনাকে আপনার কাজের বাইরেও অনেক কাজের সুযোগ দিবে। যেটা আপনার ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারকে উন্নত করবে। যেমন, গুগল। কিন্তু অনেক প্রতিষ্ঠান আবার আপনাকে নির্দিষ্ট সীমার ভেতর রাখবে যা হয়তো আপনাকে অনেক সুযোগ হাত ছাড়া করতে পারে। সেহেতু আপনাকে এদিকগুলো জব শুরুর আগে কনফার্ম করে স্টার্ট করা ভালো।
পরিবেশ বিনোদনমুখর
একটা সুগঠিত এবং সুন্দর পরিবেশ আপনাকে আরও বেশি কর্মক্ষম করে তুলতে পারে। আপনি যদি কাজের সাথে সাথে ইন্টারটেইনমেন্ট পান, তাহলে আপনি আরও বেশি উদ্যমী হবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু একটা খারাপ পরিবেশ এবং আনন্দহীন প্লেস আপনাকে অনেক বেশি নাজুক করে দিতে পারে। সর্বোপরি আপনার পরিবেশ এজন্য বড় সৃষ্টিশীল কাজের সহায়ক।
ম্যানেজমেন্ট হতে হবে বন্ধুসুলভ
জব বা ক্যারিয়ার আপনার ভবিষ্যৎ। সেহেতু এটা ছেলেখেলা না ভেবে সঠিক ভাবে সিদ্ধান্ত নিন। কারণ আপনার জব আপনাকে অনেক দূরে উঠাতে পারে। আপনি এখন একটা ছোট জব করতেই পারেন। কিন্তু এই ছোট একটা জব এক সময় আপনার বড় ক্যারিয়ার তৈরি করতে খুব বেশি সহায়তা করতে পারে, যা আপনার ১০ বছরে করা সম্ভব না। আবার ক্যারিয়ার ১/২ বছরের জন্য চিন্তা না করে ৫/১০ বছর পরে এটা আপনাকে কোন জায়গায় নিতে পারে সেটা ভেবে আগান। আশা করি সাকসেসফুল ক্যারিয়ার পাবেন।