ছাত্র
ও যুব উন্নয়নে পরিচালিত
ক্যাম্পাস’র নানামুখী কর্মসূচির
অন্যতম হচ্ছে ফ্রি ইংলিশ
কোর্স। আন্তর্জাতিক
ভাষা ইংরেজিতে পারদর্শীতা বৃদ্ধির মাধ্যমে Smart & global youth generation গড়ে
তুলতে ক্যাম্পাস’র সুদূরপ্রসারী উদ্যোগ
ফ্রি ইংলিশ কোর্সের ১২তম
ব্যাচের সনদ বিতরণ হয়
৭ মে ক্যাম্পাস অডিটোরিয়ামে। অনুষ্ঠানে
প্রধান অতিথি হিসেবে ছিলেন
বিশেষজ্ঞ ও খ্যাতনামা চিকিৎসাবিদ,
ওয়ার্লড অর্থোপেডিক কনসার্নের প্রথম আর্থার আই-আর-ব্রুক গোল্ড
মেডেল অর্জনকারী সুদক্ষ ডাক্তার, গ্রীন
লাইফ হসপিটালের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডাঃ শামসুদ্দিন আহমেদ;
গেস্ট অব অনার হিসেবে
ছিলেন মানবতার সেবায় উৎসর্গকৃত, নিরবে-নিভৃতে জনস্বাস্থ্য সেবায়
অসামান্য অবদান রাখা চিকিৎসক,
গ্রীন লাইফ মেডিকেল কলেজ
হসপিটালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ মোঃ মঈনুল
আহসান।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এবং ক্যাম্পাস সোস্যাল
ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (সিএসডিসি) এর মহাসচিব এম
হেলালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন
সরকারের সাবেক যুগ্মসচিব, খাজা
ইউনুস আলী বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার
আবদুর রশিদ খান; ওয়ার্ল্ড
ওয়াইড ফ্যামিলি লাভ মুভমেন্টের চেয়ারপার্সন
তাজকেরা খায়ের; সরকারের পঞ্চবার্ষিক
পরিকল্পনা প্রণয়ন কমিটির সদস্য
ও বিআইডিএস’র সিনিয়র রিসার্চ
ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ;
প্রোএকটিভ এটিচিউড আন্দোলনের প্রবক্তা ড. আলমাসুর রহমান;
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক প্রফেসর
নাজমা বেগম; ইন্টারন্যাশনাল বাংলা
ক্লাবের ভাইস-প্রেসিডেন্ট দেলোয়ার
হোসেন; ফ্রি ইংলিশ কোর্সের
রিসোর্স পার্সন এম জি
কিবরিয়া; কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলার
উপদেষ্টা ছড়াকার মোহাম্মদ মোস্তফা
প্রমুখ। অনুষ্ঠান
উপস্থাপনা করেন ক্যাম্পাস’র
শিক্ষানবিশ আনতারা রাইসা ও
জসিম উদ্দিন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে অতিথিদ্বয়কে পুষ্পমাল্যে
বরণ করে নেয়া হয়। তাঁদেরকে
উপহার হিসেবে ক্যাম্পাস’র
জ্ঞানমেলা সিরিজে প্রকাশিত সৃজনশীলতা
বৃদ্ধি, আত্মোন্নয়ন ও জাতি জাগরণমূলক
বইয়ের সেট; ক্যাম্পাস’র
নিজস্ব গবেষণায় প্রকাশিত ২টি মডেল ও
বিভিন্ন সিডির সেট এবং
ক্যাম্পাস’র স্যুভেনির অর্পণ
করা হয়।
মানবতার সেবায় নিবেদিত, দক্ষ
ও কল্যাণকামী প্রশাসক, বিশেষজ্ঞ ও খ্যাতনামা এ
দু’চিকিৎসাবিদকে ক্যাম্পাস’র সম্মাননা ক্রেস্ট
অর্পণ করেন সিএসডিসি’র
মহাসচিব এম হেলাল।
এরপর ট্রেইনীদের মাঝে সনদ বিতরণ
করা হয়। সনদ
বিতরণ শেষে শুরু হয়
বক্তৃতাপর্ব।
ক্যাম্পাস ছাত্র-তরুণদেরকে আগামীর
কর্ণধার হিসেবে গড়ে তুলছে,
তৈরি করছে মানবিক গুণাবলির
বিশেষ মানুষ -প্রফেসর ডাঃ শামসুদ্দিন আহমেদ
পেশার প্রতি নিবেদিত মানবতাবাদী
চিকিৎসাবিদ ডাঃ শামসুদ্দিন আহমেদ
বলেন, ক্যাম্পাস অফিসে এসে ছাত্র-যুব উন্নয়নে কল্যাণমুখী
নানা কর্মসূচি দেখে আমি মুগ্ধ
হয়েছি। ক্যাম্পাস-এ দেখি তারুণ্যের
জয়গান। ক্যাম্পাস
ছাত্র-তরুণদের আগামী দিনের কর্ণধার
হিসেবে গড়ে তুলছে, তৈরি
করছে মানবিক গুণাবলিসম্পন্ন বিশেষ
মানুষ।
পবিত্র হাদিসের কথা উল্লেখ করে
প্রধান অতিথি বলেন মানুষ
যখন মারা যায়, তখন
তার নিজের বলে কিছু
থাকে না। কবরে
প্রবেশ করার পর ইহজগতে
তার সু-কর্মের জন্য
সে ৩টি বেনিফিটের অধিকারী
হয়। একটি
হলো সুসন্তান রেখে যাওয়া; দ্বিতীয়-
বিশেষ ক্ষেত্রে কোনো দান-খয়রাত
এবং তৃতীয় হলো শিক্ষাদান,
যা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে চলতে
থাকবে। আমার
বিশ্বাস ক্যাম্পাস যে শিক্ষা দিচ্ছে,
তাও প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে চলতে
থাকবে।
প্রশিক্ষণার্থীর উদ্দেশ্যে প্রধান অতিথি বলেন,
ইংরেজি ভাষা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়
ও অপরিহার্য। মাতৃভাষাকে
বুকে ধারণ করে তোমরা
ইংরেজি শিখবে। তিনি
বলেন, মানুষের জীবনে ২৫ বছরই
পূর্ণ জীবন; এরপর ক্ষয়প্রাপ্ত
হতে হতে মানুষ মৃত্যুর
দিকে এগিয়ে যায়।
এক্ষেত্রে You
are young, এটি তোমাদের উপযুক্ত বয়স। নিজ
শক্তি-সামর্থ্য কাজে লাগাতে হবে। বিশ্ববিশ্রুত
বিজ্ঞানী বলেছেন আমি ছাত্রদের
শিখাই না, পথ বাতলে
দিই মাত্র। তারা
জ্ঞান-বুদ্ধির বিকাশ ঘটাবে পরিশ্রম
ও সাধনার মাধ্যমে।
চীনা প্রবাদ আছে শিক্ষক
দ্বার খুলে দেয়, ছাত্ররা
সেখানে প্রবেশ করে।
তাই তোমরা এখান থেকে
যে শিক্ষা নিলে, তা
চর্চা ও অনুশীলনের মাধ্যমে
জ্ঞানের বিশাল জগতে প্রবেশ
করবে। তোমাদের
জীবন বসন্তের মতো বিকশিত হোক,
বর্ষার দু’কূলপ্লাবী জলপ্রবাহের
মতো উচ্ছ্বসিত হোক, ভরে উঠুক
সাফল্যের সোনায় এ কামনা
করি।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস আধুনিক রুচিশীল পত্রিকা,
আর ক্যাম্পাস সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্রের
কার্যক্রমতো আরো অনেক গভীরে
প্রোথিত
-ডাঃ মঈনুল আহসান
অনুষ্ঠানের গেস্ট অব অনার,
মানবতার সেবায় জীবন উৎসর্গকারী,
ত্যাগী, কল্যাণকামী চিকিৎসাবিদ ডাঃ মঈনুল আহসান
বলেন কথা কম, কাজ
বেশি -আমি এ নীতির
অনুসারী; ক্যাম্পাস’র স্টিকারেও তা
দেখলাম। ক্যাম্পাসকে
শুধু একটি আধুনিক রুচিশীল
পত্রিকা বলেই মনে হয়েছিল;
কিন্তু তাদের কার্যক্রম যে
অনেক গভীরে প্রোথিত, এখানে
না আসলে তা বুঝতাম
না।
প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশে বলেন সমাজে নৈরাজ্য,
ঘুষ-দুর্নীতি, গুম-খুন চলছে;
এর বিরুদ্ধে দৃঢ়চিত্ত হয়ে রুখে দাঁড়াতে
হবে। তোমরা
ভালো কাজ করার প্রতিজ্ঞা
করবে, ধূমপানের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকবে।
ব্যক্তিগত প্রসঙ্গে ডাঃ মঈনুল আহসান
বলেন বিগত ৩০ বছরে
চিকিৎসাসেবা নিতে আসা কোনো
রোগীর কাছ থেকে ফি
নিইনি, চিকিৎসা না দিয়ে কাউকে
ফিরিয়ে দেইনি। এতে
আমার আর্থিক কোনো অসুবিধা
হয় না। সৌদি
আরবে ৯ বছরে যা
আয় করেছি, তাতে বাকি
জীবন চলবে।
ডাঃ মঈনুল আহসান ক্যাম্পাস’র কল্যাণমূলক কার্যক্রম
চালিয়ে নিতে তাঁর প্রতিষ্ঠানের
চেয়ারম্যানের পক্ষ থেকে ২টি
কম্পিউটার প্রদান এবং গ্রীন
লাইফ মেডিকেলে বিভিন্ন রকম পরীক্ষার ক্ষেত্রে
ক্যাম্পাস’র নাম বললে
৩০% ডিসকাউন্ট প্রদানের ঘোষণা দেন, যা
বিপুল করতালির মধ্যদিয়ে অভিনন্দিত হয়।
আবদুর রশিদ খান
খাজা ইউনুস আলী ইউনিভার্সিটির
ট্রেজারার শিক্ষাব্রতী আবদুর রশিদ খান
বলেন, ক্যাম্পাস’র আদর্শ ও
উদ্দেশ্যের মতো দর্শন অন্য
কোথাও দেখা যায় না। আমাদের
সমাজে আলোকিত মানুষের অভাব,
ক্যাম্পাস সেই আলোকিত মানুষ
গড়ে চলেছে। তিনি
বলেন, বদরের যুদ্ধে জয়লাভের
পর ৭০ জন বন্দিকে
মুক্তি দেয়া হয় এই
শর্তে যে, তারা প্রত্যেকে
১ জন করে নিরক্ষর
লোককে সাক্ষর করবে।
এটি ছিল রাসুল (দঃ)
এর মানবিক গুণ ও
রাজনৈতিক দূরদর্শীতার অনন্য উদাহরণ।
ক্যাম্পাস যুগোপযোগী শিক্ষাকে ছড়িয়ে দিচ্ছে সমাজের
সর্বত্র। তিনি
অতিথিদ্বয়কে ক্যাম্পাস’র অগ্রযাত্রায় সহযোগিতার
অনুরোধ জানান।
তাজকেরা খায়ের
ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ফ্যামেলি লাভ
মুভমেন্ট এর চেয়ারপার্সন তাজকেরা
খায়ের বলেন, ক্যাম্পাস হলো
আলোয় আলোয় সম্মিলনের স্থান। স্বচ্ছতা,
সুশাসন ও জবাবদিহির চর্চা
ক্যাম্পাস এ দেখেছি।
ক্যাম্পাস’র আলোকবর্তিকা এগিয়ে
নিয়ে যেতে আমাদের সবার
সহযোগিতা করা উচিত।
ড. নাজনীন আহমেদ
ক্যাম্পাস’র অনারারি রিসার্চ
ডিরেক্টর ড. নাজনীন আহমদ
বলেন ক্যাম্পাস বাস্তবের সাথে সামঞ্জস্য রেখে
কার্যক্রম পরিচালনা করে। এসব
কার্যক্রম পরিচালনায় ক্যাম্পাস কোনো বিদেশি সাহায্য
নেয় না, দেশের কল্যাণকামী
ব্যক্তিত্বদের সহযোগিতা ও সমর্থন নিয়ে
ক্যাম্পাস এগিয়ে চলেছে।
অনুষ্ঠানের অতিথিদের সম্পর্কে ড. নাজনীন বলেন,
তাঁদের সময় অত্যন্ত মূল্যবান। কিন্তু
তাঁরা ছাত্র-তরুণদের মমতায়
এসেছেন তাদেরকে উৎসাহিত করতে। মানবতাবাদী
এ দু’ব্যক্তিত্ব টাকা
রোজগারের জন্য চিকিৎসা পেশায়
আসেননি; তাঁরা মানব কল্যাণে
প্রয়াসী হয়ে এ পেশায়
এসেছেন। শিক্ষার্থীরা
তাঁদের কাছ থেকে অনেক
কিছু শিখবে বলে আমি
বিশ্বাস করি।
ড. আলমাসুর রহমান
নান্দনিক বাচনভঙ্গির জনপ্রিয় উপস্থাপক ড. আলমাসুর রহমান
বলেন কেয়ামতের দিন মিজানের পাল্লায়
যে জিনিসটি সবচেয়ে ভারি বিবেচিত
হবে, সেটি হলো মানুষের
সৎকর্ম। সবচেয়ে
উন্নত আচরণ হলো মানুষের
প্রতি ভালোবাসা। তিনি
বলেন ফেরেশতারা পাপ করতে পারে
না, তারপরও কেন মানুষ
সৃষ্টির সেরা; কারণ মানুষ
পাপ কাজ করতে পারা
সত্ত্বেও তারা ভালো কাজ
করে। ছাত্র-তরুণদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন তোমরা
প্রতিজ্ঞা করো যে, প্রতিদিন
অন্তত দু’টি ভালো
কাজ করবে। এটি
অভ্যাসে পরিণত হলে তোমাদের জীবন হয়ে উঠবে
গতিশীল ও সার্থক।
দেলোয়ার হোসেন
ইন্টারন্যাশনাল বাংলা ক্লাবের সিনিয়র
ভাইস-প্রেসিডেন্ট দেলোয়ার হোসেন বলেন, ক্যাম্পাস’র জন্য আমার
অনুভূতি মনের কোণে স্থায়ী
আসন পেয়েছে। এখানে
জ্ঞানী-গুণী তথা আলোকিত
মানুষের সমাবেশ হয়; তাঁদের
জ্ঞান-গরিমায় আমরা সিক্ত
হই।
আজকের অনুষ্ঠানে যাঁরা এসেছেন, তাঁরা
চিকিৎসক মহামানব; তাঁদের কর্ম জাতির
জন্য গৌরবের, তরুণদের জন্য অনুকরণীয়।
চিকিৎসার উৎকর্ষে, মানবিক সেবার প্রাণময়তায়
আপনারা সবসময় ঊর্ধ্বে থাকুন,
আপনাদের কাছে আমরা যেন
পরাজিত হই। সে
পরাজয়ে যেন গৌরববোধ করতে
পারি।
এম গোলাম কিবরিয়া
ফ্রি ইংলিশ কোর্সের রিসোর্স
পার্সন এম জি কিবরিয়া
বলেন, আমার প্রিয় ছাত্র-ছাত্রীদের বলব Change your mentality & be positive. চিকিৎসা জগতের যে দু’জন তারকার কাছ
থেকে তোমরা সনদ গ্রহণ
করেছ, তাঁরা মানবতার সেবায়
নিবেদিত। তাঁদের
চোখে-মুখে গভীর তৃপ্তির
রেখা উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছে।
ক্যাম্পাস’র ন্যায়ভিত্তিক ও
জ্ঞানভিত্তিক সমাজ এবং আলোকিত
জাতিগঠন আন্দোলনে তাঁরাও সম্পৃক্ত থাকুন
এটি আমাদের কামনা।
এম হেলাল
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এম হেলাল বলেন,
ডাক্তারদের সম্পর্কে একটা নেতিবাচক ধারণা
রয়েছে। কিন্তু
সেবাপরায়ণ বহু ডাক্তারও যে
আমাদের সমাজে আছে, তার
উদাহরণ আজকের দু’অতিথি। মানবতাবাদী
মহৎপ্রাণ এ দু’চিকিৎসক
তাঁদের কর্মজীবনের শুরু থেকে মানুষের
স্বাস্থ্যসেবায় নিজেদের মধ্যে মঙ্গল প্রদীপ
প্রজ্জ্বলন করে রেখেছেন এবং
তার আলো ছড়িয়ে দিচ্ছেন
বৃহত্তর অঙ্গনে। শিষ্ঠাচার
ও আচার-আচরণে তাঁদেরকে
বাইরে থেকে শান্ত মনে
হলেও ভেতরে তাঁরা মানব
সেবার উদগ্র বাসনায় অশান্ত
ও আন্দোলিত। ৮০
বছর বয়সের কাছাকাছি সময়েও
আজ তাঁরা যে প্রণোদনামূলক
বক্তব্য ছাত্র-তরুণদের সমক্ষে
উপস্থাপন করলেন, তা সব
বয়সের মানুষের কাছে উদ্দীপক হিসেবে
জাগরুক থাকবে। এমনই
লক্ষ্য অর্জনের জন্য আমরা এরূপ
মহৎপ্রাণ, ব্যতিক্রমী ও অনুকরণীয় ব্যক্তিত্বদেরকে
নিমন্ত্রণের মাধ্যমে ক্যাম্পাস’র বিভিন্ন অনুষ্ঠানে
ছাত্র-যুবকদের সমক্ষে উপস্থাপন করি;
যাতে তাঁদেরকে অনুকরণের মাধ্যমে ছাত্র-যুবকসহ বিভিন্ন
শ্রেণি ও পেশার মানুষ
নিজেদের জীবনমান উন্নয়নে অনুপ্রাণিত হয়।