ক্যাম্পাস’র জ্ঞানমেলা সিরিজে প্রকাশিত ২০টি বইয়ের মধ্যে অসাধারণ ব্যতিক্রমী একটি বই হচ্ছে সর্বক্ষেত্রে অবিরাম সাফল্যের বিশেষ মানুষ হতে ১০ দিগ্দর্শন। বইটি অধ্যয়ন-অনুশীল ও চর্চার মাধ্যমে যেকোনো পাঠকের ব্যক্তিগত, বিস্তারিত...
আমার জীবনের পড়ন্ত বেলায় আমি ক্যাম্পাস এ যোগদান করি। কোনো অফিস যে এতো সুন্দর হতে পারে, তা স্বচক্ষে না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। অফিসের চারদিকে গাছ-লতা-পাতা আর ফুলের সমারোহ। মনে হয়, যেন এক টুকরো সবুজ-শ্যামল নিসর্গের ভেতর ঢুকে পড়েছি। বিস্তারিত...
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকা ৪ দশকে পা রেখেছে। পত্রিকা প্রকাশনার বাইরেও গড়ে তুলেছে ক্যাম্পাস সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (সিএসডিসি); ডালপালা মেলে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এর কর্মপরিধি। বিস্তারিত...
আমার প্রিয় কর্মস্থল ক্যাম্পাস সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্র ও বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকা। আলোকিত জাতি গঠনে এখানে রয়েছে অফুরন্ত জ্ঞানের ভান্ডার; রয়েছে সততা, ন্যায়-নীতি, আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান ও নীতি-দর্শনের সমারোহ। বিস্তারিত...
একাডেমিক পড়াশোনা শেষ করে চাকরির সুবাদে কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে গিয়েছি, বিভিন্ন কার্যক্রম দেখেছি; কিন্তু পাঠ্যপুস্তক থেকে অর্জিত জ্ঞান নিজের মধ্যে চর্চা করে এবং সবার মধ্যে ছড়িয়ে নিজেকে কীভাবে আলোকিত করা যায় -তা একমাত্র ক্যাম্পাস থেকে শিখেছি। বিস্তারিত...
অফিস এবং মিটিং একে অপরের সাথে অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। আপনি চাকরিজীবী বা ব্যবসায়ী যাই হোন না কেন অফিসিয়াল কর্মকান্ডে গতি আনতে, শৃঙ্খলা আনতে, ভুলত্রুটি শোধরাতে সহকর্মীদের সাথে মিটিংয়ের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। বিস্তারিত...
সততা ও সত্যবাদিতা হচ্ছে মানুষের এমন এক মহামূল্যবান বৈশিষ্ট্য, যা আল্লাহর নৈকট্য লাভ এবং অন্যদের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনে সহায়তা করে। সৎ ও সত্যবাদী মানুষ সবার কাছেই সম্মানিত ও প্রশংসিত হয়। বিস্তারিত...
জ্ঞানভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ এবং আলোকিত জাতি গঠনে নিবেদিত এক অনন্য ব্যতিক্রমী প্রতিষ্ঠানের নাম ক্যাম্পাস সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্র এবং বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকা। এ প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে প্রতিবছর অনুষ্ঠিত হয় বিস্তারিত...
আমি তখন ব্র্যাকে কর্মরত। প্রধান কার্যালয় থেকে ব্রাঞ্চ অফিসগুলোতে অফিসিয়াল মেসেজ পাঠানো হয়, তাই ডাউনলোড করতে প্রায় সময়ই নেটে ঢুকতে হয়। অফিসে সেদিন আমার তেমন কোনো কাজ না থাকায় বিডি জবস-এর নেটে বসলাম। বিস্তারিত...
ক্যাম্পাস’র বহুমূখী কার্যক্রমের মধ্যে ‘বাৎসরিক ক্যাম্পেইন’ অন্যতম। সাধারণত ডিসেম্বর বা জানুয়ারিতে এই ক্যাম্পেইন শুরু হয়। এবছর আমিও সেই ক্যাম্পেইনে অংশগ্রহণ করি। প্রথম দিন আমরা গেলাম সেগুনবাগিচা ১২ তলা বিল্ডিংয়ে; বিস্তারিত...
হতাশামুক্ত উচ্ছল-উজ্জ্বল-আলোকিত জাতি গঠনে নিবেদিত প্রতিষ্ঠান ক্যাম্পাস সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্র (সিএসডিসি)। এ কল্যাণধর্মী প্রতিষ্ঠানে আমি যোগদান করি ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে। যোগদানের পর থেকে প্রতি মুহূর্তেই কিছু না কিছু শিখছি। কাজ শেখা থেকে শুরু করে সময়ানুবর্তিতা, ন্যায়নিষ্ঠা, যুক্তিভিত্তিক আচরণ, সততা, স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যাভ্যাস, সময়ের সদ্ব্যবহার -এসবের পাশাপাশি রয়েছে মেডিটেশন, ইয়োগা, আকুপ্রেশার, রিফ্লেক্সোলজি প্রভৃতি শেখা। আরও রয়েছে চলন-বলন শেখা, প্রোএকটিভ হতে শেখা, রাগ নিয়ন্ত্রণের কৌশল শেখা ইত্যাদি। এমনই অনেক-অনেক শেখার একটি বিশেষ শিক্ষা- ‘জিনিসপত্র নির্দিষ্ট স্থানে রাখা’। বিস্তারিত...
অন্যান্য অনেক কিছুর মত আমার প্রোএকটিভ হওয়ার শুরু কিন্তু ক্যাম্পাস থেকেই। সত্যি কথা বলতে কি ‘প্রোএকটিভ’ শব্দটির সাথে আমি পরিচিতই ছিলাম না। ২০০৯ সালে হঠাৎ একদিন আমাদের স্যার অর্থাৎ ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক জনাব এম হেলাল বললেন- ৫ জুলাই প্রোএকটিভ সেমিনার হবে; এ সেমিনার তোমাদের অনেক উপকারে আসবে।
অন্য সবার মত আমিও খুব উৎসাহী ছিলাম এবং উপকারী সেমিনারের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। অবশেষে ৫ জুলাই এল এবং একসময় সেমিনার শেষও হয়ে গেল। সেমিনারের ঘন্টা দেড়েক সময় কোথা দিয়ে কিভাবে পার হল, তা টেরই পেলাম না। বিস্তারিত...
ক্যাম্পাস’র সব উদ্যোগই যে ব্যতিক্রম, তার পুনঃপ্রমাণ মিলল, যেদিন ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক মহোদয় স্টাফদের সবাইকে নিয়ে ২৪ ঘন্টার ক্যাম্পিংয়ের পরিকল্পনার কথা জানালেন। তাঁর এ আচমকা ঘোষণাটি আরও বেশি চমকপ্রদ ছিল এ কারণে যে, এ ক্যাম্পিং হবে তাঁর সদ্য ওঠা নতুন ফ্ল্যাটে।
ক্যাম্পাস স্টাফরা সবাই মিলে যেন এক পরিবার। এখানে নতুন কোন স্টাফ এলে প্রতিষ্ঠান প্রধান থেকে শুরু করে সকলে তাকে যেভাবে আপন করে নেয় এবং যেভাবে হাতে ধরিয়ে কাজ শেখায়, উন্নত মনন ও জীবন দর্শনের তালিম দেয় -আর কোন কর্মস্থলে এমন সুযোগ ও পরিবেশ আছে কি না, আমার জানা নেই। বিস্তারিত...
জাতিগতভাবে আমরা অনেক গুণের অধিকারী। আমাদের রয়েছে মাত্র নয় মাসে দেশ স্বাধীন করার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। পাশাপাশি এই আমাদেরই কিছু অভ্যাস ও দুর্বলতার কারণে ভবিষ্যত নিয়ে মাঝে মাঝে তৈরি হয় শঙ্কা। ব্যাখ্যার অনেক কিছু থাকলেও আজ কেবল একটি বিষয় নিয়েই বলব; আর তা হল- আমাদের Sorry বলার অভ্যাস।
Sorry শব্দের আভিধানিক অর্থ দুঃখিত হওয়া, ব্যথিত হওয়া, অনুতপ্ত হওয়া, অনুশোচনা বোধ করা প্রভৃতি। অপারগতার জন্য দুঃখ প্রকাশে ব্যবহৃত হয় Sorry অর্থাৎ কোন ভুল বা অন্যায় হয়ে গেলে আমরা বলি, Sorry । এই Sorry -টা বলতে আমাদের যে অনীহা, তা সত্যিই বিস্ময়কর।
বর্তমান অবস্থা যা-ই হোক না কেন অতীত ঐতিহ্যে ভাস্বর উচ্চ নাসিকার বাঙালি জাতির Sorry বলতে খুব অনীহা। বিস্তারিত...
বেশ কিছুদিন থেকেই কম্পিউটার শেখার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছিলাম। হঠাৎ একদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ক্যাম্পাস ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং -এর একটি লিফলেট চোখে পড়ে। ক্যাম্পাস অফিসে যোগাযোগ করে জানতে পারলাম ঢাকার প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ের পাশে তোপখানা রোডে অবস্থিত একটি শিক্ষা ও সমাজ সেবামূলক প্রতিষ্ঠান ‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস’, যেখানে বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।
প্রথম দিনের পরিদর্শনেই বুঝতে পারলাম, ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠানটি অন্যান্য অনেক প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যতিক্রম। এখানে ন্যায়-নিষ্ঠা বিস্তারিত...
আমার গ্রামের বাড়ী বরিশাল জেলার বানারীপাড়া থানার মহিষাপোতা গ্রামে। ২০০০ সালের এপ্রিল মাসে আমার চাচাতো ভাইয়ের সাথে ঢাকায় আসি। তিনি নীলক্ষেতে রিপন সাহেবের ফোন-ফ্যাক্স-ফটোকপির দোকানে চাকরি করতেন। চাচাতো ভাইকে বললাম, আমার যে কোন ধরনের একটা চাকরি খুব প্রয়োজন। রিপন সাহেবের কাছে চাচাত ভাই আমার কথা বললেন।
তারপর রিপন সাহেবের কথামতো একদিন চাচাতো ভাই আমাকে ক্যাম্পাস পত্রিকা অফিসে নিয়ে গেলেন। যাওয়ার পর পত্রিকার সম্পাদক এম হেলাল স্যার আমাকে বললেন, তুমি কি বাংলা-ইংরেজী পড়তে পার? বললাম- জ্বি-স্যার, পারি। বিস্তারিত...
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস নামটি আমি যখন প্রথম শুনি, তখন মনে হয়েছিল এটি কোন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। কিন্তু পরে জানতে পারলাম, তা নয়; এটি একটি পত্রিকা অফিস। আরো বিস্তারিত জানতে পারলাম আমার বড় ভাই যখন ক্যাম্পাস-এ যোগদান করেন। ক্যাম্পাস কি এবং কি নিয়ে কাজ করে -এসবের অনেক গল্প তার মুখেই শুনেছি। পরবর্তীতে ক্যাম্পাস পরিচালিত ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিংয়ে অংশগ্রহণের মাধ্যমে ক্যাম্পাস -এ আমার আসা। ২০০৪ সালে শুরু হওয়া কম্পিউটার ট্রেনিংয়ে আমি ছিলাম ১ম ব্যাচের ট্রেইনী। এই ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে আমি কম্পিউটার সম্পর্কে অনেক কিছু শিখেছি। এখন আমি কম্পিউটারে অনেক কাজ করতে পারি। আর এটা সম্ভব হয়েছে ক্যাম্পাস’র মাধ্যমে। বিস্তারিত...
ক্যাম্পাস সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্র -এর সাথে আমার পরিচয় ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিংয়ে অংশগ্রহণের মাধ্যমে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উদ্ভিদ বিজ্ঞানে এমএস করার পর আমি একটি চাকরি খুঁজছিলাম। কিন্তু অবাক হয়ে লক্ষ্য করলাম- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফার্স্ট ক্লাস পেলেও চাকরির বাজারে আমার গুরুত্ব কম। এর অন্যতম কারণ- আমি কম্পিউটার জানিনা!
দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ থেকে দীর্ঘ শিক্ষাজীবন শেষে ফার্স্ট ক্লাসের সার্টিফিকেট হাতে আমি উপলব্ধি করলাম- এ সার্টিফিকেট কাজে লাগাতে হলে এবার আমাকে তথ্য-প্রযুক্তির স্কুলে ভর্তি হতে হবে অর্থাৎ কম্পিউটারের কাজ শিখতে হবে। কম্পিউটার জানা লোকের চাহিদা বেশি হলেও সুলভে ও সহজে কম্পিউটার শেখা যায়, এমন প্রতিষ্ঠান খুবই কম। বিস্তারিত...
আমি বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকার সহকারী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। ২০০৪ সালের ১ জানুয়ারি জুনিয়র এক্সিকিউটিভ হিসেবে যোগদান করে এই প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার এম হেলাল স্যারের আন্তরিক প্র্রশিক্ষণের বদৌলতে আমি আজকের এ অবস্থানে আসতে পেরেছি।
ক্যাম্পাস এমন একটি প্রতিষ্ঠান, যেখানে আসলে কেবল ইচ্ছাশক্তি দিয়েই সমাজের উচ্চ আসনে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা সম্ভব। আমি যখন এখানে যোগদান করি তখন অফিসিয়াল কাজকর্মের এ-বি-সি জানা ছিল না এবং ঢাকা শহরের পূর্ব-পশ্চিম কোন কিছু সম্পর্কে ধারণা ছিল না। বিস্তারিত...
ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং নেয়ার সুবাদেই আমার প্রথম ক্যাম্পাস-এ আসা। ট্রেনিং করাকালীন একদিন জানলাম ক্যাম্পাস’র সমাজ সচেতনতা কার্যক্রম সম্পর্কে, যেখানে ছাত্র-যুবকরাও কাজ করতে পারে। এর আগে এ ধরনের কাজে অংশগ্রহণ করিনি বলে এটা আমার কাছে বিরাট সুযোগ মনে হল। কাজ করতে পারব কি না -এ নিয়ে মনে যথেষ্ট সন্দেহ থাকলেও একরকম জোর করেই এ কাজে অংশ নিলাম।
জীবনে বড় অভিজ্ঞতা হল এই ক্যাম্পেইন করতে গিয়ে। মানুষের সাথে চলা-বলা, নিয়ম-শৃঙ্খলা মানা, কর্মে টিকে থাকার দৃঢ় মানসিকতা এবং পারস্পরিক মেলামেশা ও বন্ধুত্বের মাঝে কাজের আনন্দ -এ সবই ক্যাম্পেইন করতে গিয়ে শিখেছি। বিস্তারিত...
সাপ্তাহিক নিয়মিত সভায় সম্পাদক এম হেলাল স্যার বললেন, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকায় ‘ক্যাম্পাস পরিবার’ শীর্ষক একটি নিয়মিত কলাম প্রতি সংখ্যায় থাকবে, যাতে স্টাফদের লেখা ছাপা হবে। এতে স্টাফদের লেখালেখির অভ্যাস তৈরি হবে এবং ক্রিয়েটিভ বিষয়ে অংশ নিতে সবাই সচেষ্ট হবে। ক্যাম্পাস’র স্টাফরা বিষয়টিকে স্বতঃস্ফূর্তভাবে নিলেন। কেমন যেন একটা খুশির আমেজ ছড়িয়ে পড়লো।
আসলে ব্যাপারটা বলতে গেলে খুশির চেয়েও বেশি। আমরা যারা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকা এবং ক্যাম্পাস সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (সিএসডিসি) -এ কাজ করছি, তারা সবাই এত ভাল যে, মনে হয় এরা সহকর্মী নয়, আপন ভাই-বোন অথবা তার চেয়েও বেশি। বিস্তারিত...
‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস’ -এমন একটি নাম, যা শুনে অনেকেই প্রথমে মনে করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বা কোন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস। আবার অনেকে এ নাম শুনে বলে- ‘ও, ক্যাম্পাস পত্রিকা!’অর্থাৎ ক্যাম্পাস সম্পর্কে অনেকেরই ভাল ধারণা রয়েছে।
জ্ঞানভিত্তিক ও যুক্তিভিত্তিক সমাজ এবং আলোকিত জাতি গঠনে নিবেদিত একটি প্রতিষ্ঠান ক্যাম্পাস সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্র (CSDC), যার বহু কার্যক্রমের একটি হলো শিক্ষাঙ্গনের একমাত্র নিয়মিত পত্রিকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বিস্তারিত...
আমি যখন ভবঘুরের মত ঢাকা শহরে ঘোরাফেরা করছিলাম, তখন একদিন পরিচয় হয় আনোয়ার সাহেবের সাথে।কথা প্রসঙ্গে জানতে পারলাম, উনি একটি সিকিউরিটি কোম্পানীর মালিক; বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সিকিউরিটি গার্ড সরবরাহ করেন। আমার অসহায়ত্ব বুঝতে পেরে তিনি আমাকে তার কোম্পানীতে চাকরি দিলেন এবং আমি একটি প্রতিষ্ঠানে সিকিউরিটি গার্ডের কাজ করতে থাকলাম।
চাকরি করাকালীন একদিন আমার মালিক আমাকে বললেন, তোমাকে একটা নতুন অফিসে ডিউটি করতে হবে।শিক্ষা ও সমাজ উন্নয়নে নিবেদিত বিস্তারিত...
একটি আলোর কণা পেলে লক্ষ প্রদীপ জ্বলে
একটি মানুষ, মানুষ হলে বিশ্বজগৎ টলে।
-কথাটা জানতাম, কিন্তু মানতাম না। ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িয়ে হেলাল স্যারকে দেখে উপরোক্ত সত্যকে মানতে বাধ্য হয়েছি। আমার এখন শুধুই মনে হয় ক্যাম্পাস -এ আমার আসাটা অনেক দেরি হয়ে গেছে। মনে হয়- আরো ১০ বছর আগে যদি আমি ক্যাম্পাস’র সাথে জড়িত হতাম, তাহলে আজ হয়তো নিজেকে সফল ও সার্থক মানুষ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে পারতাম। মনে হয়, কেন যে আমি এতদিন ক্যাম্পাস’র খোঁজ পেলাম না। বিস্তারিত...
মানব জীবনের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় তার কর্মক্ষেত্র। একটি মানুষ সফলরূপে তখনই গণ্য হয়, যখন সে একটি ভালো প্রতিষ্ঠানে কর্মরত থাকে এবং সেখানে তার পদ বা অবস্থান হয় গুরুত্বপূর্ণ। এটি তাকে সামাজিক মর্যাদা দেয়ার পাশাপাশি অন্য অনেক দিক থেকেও গুরুত্ববহ। কারণ এ প্রতিষ্ঠান থেকে কর্মের মাধ্যমে আয় করেই সে তার জীবন যাপন ব্যয় নির্বাহ করে। তাই ব্যক্তিগত-পারিবারিক-সামাজিক যে দিক থেকেই বিবেচনা করা হোক না কেন, কর্মক্ষেত্র মানুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিস্তারিত...
‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস’ সম্পর্কে আমি প্রথম জানতে পারি একটি দৈনিক পত্রিকার মাধ্যমে যেখানে ফ্রি কম্পিউটার ট্রেনিং সম্পর্কিত একটি খবরের উল্লেখ ছিল। সে খবরে আকৃষ্ট হয়ে কম্পিউটার ট্রেনিং নিতেই মূলতঃ আমার এখানে আসা। সাধারণ প্রশিক্ষণার্থী থেকে আমি যে এখানকার একজন কর্মী হয়ে উঠবো এটা ছিল কল্পনাতীত।
‘বিশ্ববিদ্যালয় ক্যম্পাস’ নামের এই প্রতিষ্ঠানটি পত্রিকা প্রকাশের পাশাপাশি বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত এটি আমি প্রথম দিনেই বুঝতে পারি। এখানে অতিথি হয়ে আসা বিভিন্ন বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের বক্তব্য, সম্পাদক-এর বক্তব্য প্রভৃতি শুনে আমার এই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে এমন ধারণা হয় বিস্তারিত...
Any first experience in life is something different. Such as first meet, first love, first baby, first examination etc. I stood first in the first examination of my life, which was admission test in my school. Afterwards, I crossed many steps but never had to write any essay on issues like favorite personality, favorite teacher or favorite... etc.
Now in my professional career, I feel from my heart to write about a special subject. And it is about my Boss; in every বিস্তারিত...
যে কোন কিছুর ক্ষেত্রেই প্রথম অভিজ্ঞতা একটু অন্যরকম। যেমন- প্রথম দেখা, প্রথম ভালো লাগা, প্রথম প্রেম, প্রথম সন্তান, প্রথম পরীক্ষা ইত্যাদি। আমার জীবনের প্রথম পরীক্ষায় আমি প্রথম হয়েছিলাম। সেটি ছিল আমার স্কুলে ভর্তি পরীক্ষা। তারপর অনেক চড়াই উৎরাই পার হয়েছি; কিন্তু কখনই আমার প্রিয় ব্যক্তি, আমার প্রিয় শিক্ষক বা আমার প্রিয়... -এ জাতীয় কোন রচনা লিখতে হয়নি।
কর্মজীবনে প্রবেশ করে দিন-মাস-বছর গড়িয়ে এখন নিজের ভেতর থেকেই তাগিদ অনুভব করছি, একটা বিষয়ে লিখতে। আর তা হলো- আমার কর্মজীবনের প্রথম বস্, যাঁর কর্মদক্ষতা ও নেতৃত্বগুণে আমি প্রতিনিয়ত মুগ্ধ ও বিস্মিত হচ্ছি, তাঁর সম্পর্কে লিখতে। আমার এ লেখা কে কিভাবে নেবে -তা আমি জানি না। সর্বোপরি আমার বস এ প্রকাশকে কিভাবে দেখবেন, সে আশংকাতো রয়েছেই। বিস্তারিত...
আলোকিত জাতি গড়ার অসীম স্বপ্নকে বুকে লালন করে যে প্রতিষ্ঠানের পথ চলা, সে প্রতিষ্ঠানের নাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। ক্যাম্পাস সম্পর্কে লিখতে গেলে ২/৪ পাতায় লিখে শেষ করা যাবে না। তবে ক্যাম্পাস’র সাথে নিজেকে জড়িয়ে আমার যেসব প্রাপ্তি, সেগুলোর কথাই এ লেখায় বলার চেষ্টা করছি।
ক্যাম্পাস’র সাথে আমার কিভাবে পরিচয়, সেটাই প্রথমে বলি। ১৯৯৩ সালে এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে আমি ঘরে বসা। আমার চাচা প্রফেসর নাজির উদ্দিন আহমেদ সে বছরই ঢাকা কলেজের অধ্যক্ষের পদে থাকাকালীন সরকারি চাকরি হতে অবসর নিয়েছেন। বাবাকে হারিয়েছি ৩য় শ্রেণীতে পড়াকালীন সময়ে। বিস্তারিত...
মন্ত্র! শব্দটি শুনেই মনে হয় কোন কালো যাদু-টাদু হবে হয়ত। কিন্তু না, এগুলো যাদু ঠিকই তবে কালো নয়- দুধের মত সাদা অর্থাৎ ভাল। ক্যাম্পাস’র ৬টি মন্ত্র আছে, যা আমরা ক্যাম্পাস কর্মীরা নিজেদের মধ্যে লালন করি এবং পরিবার-পরিজনদের মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করি। মন্ত্রগুলো হল-
১। যুক্তিভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক আচার-আচরণ করা;
২। অন্যের অধিকার ও নিজ দায়িত্বের প্রতি সচেতন হওয়া; ৩। ন্যাচারাল হওয়া তথা সহজ-সরল ও স্বাভাবিক থাকা;
৪। ক্ষমাশীল ও ধৈর্যশীল হওয়া; বিস্তারিত...
www.bdjobs.com এ চাকরির বিজ্ঞাপন দেখে ক্যাম্পাস সমাজ উন্নয়ন কেন্দ্রে আবেদন করি। ক্যাম্পাস থেকে প্রথম যেদিন আমার কাছে ফোন করা হয়, সেদিন ফোনে স্যারের (সম্পাদক মহোদয়) সাথে কথা বলে বুঝতে পারি স্যার এবং ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠান সমাজের অন্য আর দশটা প্রতিষ্ঠানের চেয়ে আলাদা। সাধারণত যে কোনো প্রতিষ্ঠানে চাকরির ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হলে প্রতিষ্ঠানের সুবিধা মতো একটা সময়ে চাকরিপ্রার্থীকে আসতে বলা হয়, চাকরিপ্রার্থীর সুবিধা-অসুবিধা তারা ভাবেন না বা চিন্তায়ই আনেন না। কিন্তু ক্যাম্পাস এমন একটি প্রতিষ্ঠান, তারা চাকরিপ্রার্থীর সুবিধার কথা চিন্তা করে এবং তার সাথে কথা বলে তারপর সময় নির্ধারণ করে। বিস্তারিত...
ইউরোপের উচ্চশিক্ষার একটি অবিছেদ্য শর্ত হলো আপনি আর্থিক সাবলম্বী কি না। আপনি আপনার পড়াশুনা চালিয়ে যেতে পারবেন কি না। ভিসা আবেদনের আগে আপনাকে একটা নির্দিষ্ট পরিমান টাকার ব্যাঙ্ক সলভেনসি সার্টিফিকেট ...
সমাজের সার্বিক অবস্থা প্রত্যক্ষ করলে প্রতিভাবান অনেক ফুটন্ত গোলাপ অঙ্কুরেই ঝরে যেতে দেখা যায়। যথেষ্ট মেধা এবং দক্ষতা থাকা সত্ত্বেও সঠিক দিক নির্দেশনার অভাবে এখনকার তরুন-তরণীদের অনেকের ক্যারিয়ার হয় অন্ধকারচ্ছন্ন।...
প্রতিটি মানুষের জীবনেই কখনো না কখনো খারাপ সময় আসে। সবচেয়ে খারাপ পরিস্থিতি দাঁড়ায় তখনই, যখন মানুষ ভুল বোঝাবুঝির শিকার হয়, দোষ না করেও হতে হয় দোষী। তখন না যায় কাউকে বোঝানো...
পার্শ্বপ্রতিক্রিহীন হারবাল মেডিসিনই হবে বাংলাদেশসহ আধুনিক বিশ্বের অন্যতম চিকিৎসা ব্যবস্থা।
-লায়ন ডাঃ আলমগীর মতি ফাউন্ডার-চেয়ারম্যান, মডার্ণ হারবাল গ্রুপ
বাংলাদেশ পুলিশ সদস্যদের যে যোগ্যতা, দক্ষতা ও মেধা রয়েছে তার সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য আরো অনেক বেশি কাজ করা সম্ভব।
-আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে উদার গণতান্ত্রিক, কুসংস্কারমুক্ত, প্রগতিশীল ও অসাম্প্রদায়িক প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে।
-জুনাইদ আহমেদ পলক প্রতিমন্ত্রী, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়