ক্যাম্পাস পরিচালিত ইংলিশ এন্ড স্মার্টনেস কোর্স ফর লিডারশিপ এর ১৫তম ব্যাচের সনদ বিতরণ এবং ডায়নামিক কম্পিউটার ট্রেনিং এর ১৩৬তম ব্যাচের উদ্বোধন করা হয় ৯ মার্চ। ক্যাম্পাস অডিটোরিয়ামে আয়োজিত উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সরকারের ডায়নামিক, সৃজনশীল ও নিষ্ঠাবান কর্মকর্তা; গবেষক-গ্রন্থকার, প্রগতিশীল ও দেশপ্রেমী ব্যক্তিত্ব; জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সুযোগ্য চেয়ারম্যান মোঃ নজিবুর রহমান।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এবং ক্যাম্পাস সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (সিএসডিসি) এর মহাসচিব এম হেলালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ এর ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী; অরেঞ্জ বাংলাদেশ লিঃ এর সিইও ব্যারিস্টার আহমেদ আল ফারাবী; নিপ্পন গ্রুপের চেয়ারম্যান এন্ড এমডি, বিসিআইসি এন্ড সার্ক সিসিআই এর ডাইরেক্টর ইঞ্জিনিয়ার মোহাব্বত উল্যাহ্ সিআইপি; ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ফ্যামেলি লাভ মুভমেন্ট এর চেয়ারপার্সন তাজকেরা খায়ের; সরকারের পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা প্রণয়ন কমিটির সদস্য, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের পরিচালক এবং বিআইডিএস’র সিনিয়র রিসার্চ ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ; বাংলাদেশ নোটারি পাবলিক এসোসিয়েশন এর সাধারণ সম্পাদক ড. মোঃ নুরুল আজহার; প্রোএকটিভ ও পজিটিভ এটিচিউড আন্দোলনের গবেষক ড. আলমাসুর রহমান; যুগ্ম কর কমিশনার মহিদুল ইসলাম; জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক প্রফেসর নাজমা বেগম; ক্যাম্পাস’র ফ্রি ইংলিশ কোর্সের রিসোর্স পার্সন এম জি কিবরিয়া; কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলার উপদেষ্টা ছড়াকার মোহাম্মদ মোস্তফা প্রমুখ। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন ক্যাম্পাস’র শিক্ষানবিশ আনতারা রাইসা ও মাহীর হেলাল।
অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধান অতিথিকে সবুজ ও প্রাকৃতিক আন্দোলনের প্রতীক হিসেবে পুষ্প-পল্লবিত শুভেচ্ছা-উপহার অর্পণ করা হয়। উপহার হিসেবে আরও অর্পণ করা হয় ক্যাম্পাস’র জ্ঞানমেলা সিরিজে প্রকাশিত সৃজনশীলতা বৃদ্ধি, আত্মোন্নয়ন ও জাতি জাগরণমূলক বিভিন্ন বইয়ের সেট; ক্যাম্পাস’র নিজস্ব গবেষণায় প্রকাশিত ২টি মডেল ও বিভিন্ন সিডির সেট এবং ক্যাম্পাস’র স্যুভেনির।
সৃজনশীল কৃতিত্বের অধিকারী, কর্মযোগী ও প্রতিভাবান ব্যক্তিত্ব জনাব নজিবুর রহমান এর জীবনে অনুপ্রেরণা হিসেবে প্রতিনিয়ত যিনি শক্তি ও সাহস জুগিয়ে চলছেন সেই মহীয়সী ব্যক্তিত্ব, নজিবুর রহমানের সহধর্মিণী মিসেস নাজমা রহমানকে বিশ্ব নারী দিবসের শুভেচ্ছাস্বরূপ একটি উপহার প্রধান অতিথির হাতে তুলে দেন ড. নাজনীন আহমেদ।
অনন্য প্রতিভাদীপ্ত, সৃজনশীল, শিক্ষানুরাগী ও কল্যাণকামী ব্যক্তিত্ব মোঃ নজিবুর রহমানকে ক্যাম্পাস’র সম্মাননা ক্রেস্ট অর্র্পণ করেন ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এম হেলাল। এরপর ট্রেইনীদের মাঝে সনদ বিতরণ করা হয়। সনদ বিতরণ শেষে শুরু হয় বক্তৃতাপর্ব।
ছাত্র-তরুণদের মধ্যকার সুপ্ত প্রতিভাকে জাগিয়ে তুলে তাদেরকে Global Youth Generation রূপে গড়ে তোলার সুমহান দায়িত্ব পালন করছে ক্যাম্পাস। দেশ উন্নয়ন ও জাতি জাগরণে ক্যাম্পাস’র এরূপ কার্যক্রম আমাকে মুগ্ধ করেছে
-মোঃ নজিবুর রহমান
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সরকারের ডায়নামিক, সৃজনশীল ও নিষ্ঠাবান কর্মকর্তা; গবেষক-গ্রন্থাকার, প্রগতিশীল ও দেশপ্রেমী ব্যক্তিত্ব; জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের যুগশ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান মোঃ নজিবুর রহমান বলেন আজকের প্রশিক্ষণার্থী ছাত্র-তরুণদের মধ্যে Grooming leadership রয়েছে; এ প্রতিভাকে জাগিয়ে তুলে দেশউন্নয়নে তা কাজে লাগানো আমাদের সামাজিক দায়িত্ব; ক্যাম্পাস সে কাজটিই করছে। তরুণ সমাজের সৃষ্টিশীল শক্তি সম্পর্কে ক্যাম্পাস উপলব্ধি করেছে। তাই সুপ্ত মেধার বিকাশে নানামুখী কার্যক্রম পরিচালনা করছে ক্যাম্পাস। দেশউন্নয়ন ও জাতিজাগরণী ক্যাম্পাস’র এসব কার্যক্রম আমাকে মুগ্ধ করেছে।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা প্রসঙ্গে ছাত্র-তরুণদের উদ্দেশ্যে মোঃ নজিবুর রহমান বলেন If you want to take a 10 years plan, then plant a tree. If you wish to make 100 years plan, then have a plan destined for wellbeing of man. তাই আমাদের ছাত্র-তরুণরা যেন নিজেদের ভবিষ্যৎ লক্ষ্য নির্ধারণ করে সেভাবে এগিয়ে যায়, এটি আমার প্রত্যাশা।
প্রধান অতিথি আরও বলেন, বাংলাদেশের দুর্বার অগ্রগতির মুহুর্তে আমাদের অত্যন্ত ব্যস্ততার মধ্যে সময় কাটাতে হচ্ছে। মাননীয় অর্থমন্ত্রী এ যাবৎকালের সেরা বাজেট প্রণয়নের আশা প্রকাশ করেছেন। আমাদেরকে সেই কর্মধারার সঙ্গে একাত্ম হয়ে কাজ করতে হচ্ছে। তাই খুব ব্যস্ততার মধ্যেও ক্যাম্পাস এ ছুটে এসেছি ছাত্র-তরুণদের উৎসাহিত করতে। কেননা তারাইত আগামীর দেশনিয়ন্তা, দেশের ভবিষ্যৎ। ক্যাম্পাস তাদের জন্য ফ্রি কম্পিউটার শিক্ষার ব্যবস্থা করেছে, আন্তর্জাতিক ভাষা ইংরেজিতে বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ দিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পারদর্শী করে তুলছে। ছাত্র-তরুণদের মধ্যে লুকিয়ে থাকা সুপ্ত প্রতিভাকে জাগিয়ে তুলে Global Youth Generation রূপে গড়ে তোলার সুমহান দায়িত্ব পালন করছে ক্যাম্পাস যারা একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। দেশউন্নয়ন ও জাতিজাগরণে ক্যাম্পাস’র এরূপ কার্যক্রম আমাকে মুগ্ধ করেছে।
তিনি বলেন আজকে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য প্রাণখুলে কথা বলতে পারলাম না, আগামীতে আবার আসব; আমার স্ত্রীকেও নিয়ে আসব; উজাড় করে দেব ছাত্র-তরুণদের প্রতি প্রাণের সব আবেগ-অনুভূতি।
এম হেলালের নেতৃত্বে ক্যাম্পাস যুগোপযোগী যেসব কার্যক্রম পরিচালনা করছে, তাতে বলা যায় ক্যাম্পাস জাতির জীবনে আশার আলো সঞ্চার করছে
-প্রফেসর ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী
ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটির ভাইস-চ্যান্সেলর, মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী বলেন, এম হেলালের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস এগিয়ে চলছে। সততা, নিষ্ঠা ও লক্ষ্যাভিসারী দৃষ্টির গুণে হেলাল এ পর্যন্ত এসেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনেও একজন উজ্জীবিত, আশাবাদী তরুণ হিসেবে তাকে দেখেছি। এম হেলালের নেতৃত্বে ক্যাম্পাস যুগোপযোগী যেসব কার্যক্রম পরিচালনা করছে, তাতে বলা যায় ক্যাম্পাস জাতির জীবনে আশার আলো সঞ্চার করছে।
তিনি বলেন এম হেলাল একজন স্বপ্নচারী মানুষ; তাঁর স্বপ্ন অনেক বড়, যা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার ছাত্র-জীবন থেকেই আমি লক্ষ্য করে আসছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট নির্বাচনে সাধারণত রাজনৈতিক দলভিত্তিক প্যানেল থাকে। এরূপ প্যানেলের বাইরে এম হেলাল একবার এককভাবে নির্বাচনে দাঁড়িয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল। দলীয় প্রার্থী না হয়েও এবং প্যানেলের বাইরে নির্বাচন করেও তিনি জয়ের কাছাকাছি চলে গিয়েছিল। তার সমর্থনে বিপুল ভোট পড়ার ব্যতিক্রমী ফলাফল দেখে সবাই বিস্মিত হয়ে গিয়েছে।
প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী বলেন তোমরা বড় স্বপ্ন দেখবে; স্বপ্ন দেখে তা বিসর্জন না দিয়ে বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা করবে। ভয়কে জয় করে, ভয়ের পিঠে চড়েই সামনে এগিয়ে যাবে। ‘সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে’ কবির এ অবিনাশী আহ্বান তোমাদেরকে উজ্জীবিত করুক কর্মে-সাধনায়-সংগ্রামে এ কামনা করি।
ব্যারিস্টার আহমেদ আল ফারাবী
অরেঞ্জ বাংলাদেশের সিইও ব্যারিস্টার আহমেদ আল ফারাবী বলেন, ক্যাম্পাস’র অনুষ্ঠানে এসে একটি ভাইব্রেশন পেয়েছি; তারুণ্যের স্পন্দনে উচ্ছ্বসিত এর কর্মীরা। আমাদের প্রতিষ্ঠানও তরুণদের নিয়ে কাজ করে। তাই ক্যাম্পাস’র কল্যাণকর কার্যক্রমে অরেঞ্জ বাংলাদেশ সম্পৃক্ত থাকবে। ক্যাম্পাস থেকে প্রশিক্ষণ নেয়া শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে প্রতিবছর ১ জন মেধাবী-দরিদ্রকে ক্যাম্পাস সিলেক্ট করে দিলে তাকে বিদেশে পড়াশোনার জন্য অরেঞ্জ বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বৃত্তি দেয়া হবে। ইংলিশ কিংবা কম্পিউটার কোর্সের প্রতিব্যাচ থেকে বেস্ট ৩ জনকে অরেঞ্জ বাংলাদেশ এর ইংলিশ কোর্সে ফ্রি প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। ক্যাম্পাস’র ব্যবস্থাপনায় দৈনন্দিন আইন বিষয়ক সেমিনার করব। পুলিশি হয়রানির বিরুদ্ধে কারুর আইনি সহযোগিতা প্রয়োজন হলে ক্যাম্পাস’র মাধ্যমে যোগাযোগ করলে তাকে ফ্রি আইনি সহযোগিতা দেয়া হবে।
ইঞ্জিনিয়ার মোহাব্বত উল্যাহ্ সিআইপি
নিপ্পন গ্রুপের চেয়ারম্যান এন্ড এমডি ইঞ্জিনিয়ার মোহাব্বত উল্যাহ্ বলেন, কিছু মানুষ মানুষের সেবাদানের জন্যই জন্মগ্রহণ করেন; এম হেলাল তেমনি একজন মানুষ। তিনি সমাজ এবং মানুষের কল্যাণে সেই ছাত্র-জীবন থেকেই কাজ করে যাচ্ছেন।
প্রশিক্ষণার্থীদের উদ্দেশ্যে ইঞ্জিনিয়ার মোহাব্বত উল্যাহ্ বলেন আমি রোটারিয়ান হিসেবে যে জিনিসটি শিখেছি, তা হলো Select your aim- it will be easy to reach the goal. নকল করে পাস নিয়ে জীবন সংগ্রামে জয়ী হওয়া যায় না। সময় নষ্ট না করে চলতে হবে, এ ভেবে আমি ১৫ বছর পর্যন্ত দুপুরে ভাত খাই না; খাবারের প্যাটার্নটা বদলে নিয়েছি। ভবিষ্যতে তোমরা যখন শিল্প-বাণিজ্যে যুক্ত হবে, তখন প্রথমে ব্যর্থতা আসলেও বসে যাবে না, ঘুরে দাঁড়াবে। ইব ঐড়হবংঃ! নিজেকে বদলালে সমাজের বদল হবে, সুন্দর-কর্মমুখর মানব সমাজ গড়ে উঠবে, গড়ে উঠবে সুন্দর পৃথিবী।
ড. নাজনীন আহমেদ
ক্যাম্পাস’র অনারারী রিসার্চ ডিরেক্টর ড. নাজনীন আহমেদ বলেন ছাত্র ও যুব উন্নয়নে নানামুখী কার্যক্রম পরিচালনা করছে ক্যাম্পাস, যার অন্যতম হচ্ছে ইংলিশ এন্ড স্মার্টনেস কোর্স ফর লিডারশিপ। আন্তর্জাতিক ভাষা ইংরেজিতে পারদর্শীতা বৃদ্ধি এবং দৈনন্দিন জীবনের জন্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন কলা-কৌশল শেখানো হয় এ কোর্সের মাধ্যমে। অন্যদিকে কম্পিউটারায়নের মাধ্যমে সমাজে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি, সুশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ৪ হাজারের অধিক ছাত্র-যুবককে ক্যাম্পাস বিনামূল্যে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে।
প্রশিক্ষাণার্থীদের উদ্দেশ্যে ড. নাজনীন আহমেদ বলেন আপনারা প্রশিক্ষণ লাভের পরও ক্যাম্পাস কার্যক্রমের সাথে যুক্ত থাকবেন। এখান থেকে যা শিখেছেন, তার চর্চা অব্যাহত রাখবেন।
ড. মোঃ নুরুল আজহার
বাংলাদেশ নোটারি পাবলিক এসোসিয়েশন এর সাধারণ সম্পাদক ড. মোঃ নুরুল আজহার বলেন, ক্যাম্পাস’র মহতী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পেরে অপার আনন্দবোধ করছি। ক্যাম্পাস’র কর্ণধার এম হেলালের ভূমিকা জাতির জন্য কল্যাণকর। জাতির তরুণশক্তির সৃজনশীল প্রতিভা বিকাশে তাঁর ভূমিকা অনন্য।
ড. আলমাসুর রহমান
প্রোএকটিভ এন্ড পজিটিভ এটিচিউডের প্রাণপুরুষ ড. আলমাসুর রহমান বলেন দেশের উন্নয়ন হচ্ছে, নারীর ক্ষমতায়ন হচ্ছে, শিক্ষা-কৃষি-স্বাস্থ্যখাতে অসামান্য উন্নতি হচ্ছে। ৭ কোটি জনসংখ্যার বাংলাদেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল, এখন ১৬ কোটি জনসংখ্যার খাদ্য সংস্থান হয়ে বিদেশেও চাল রপ্তানি হচ্ছে। এসব আমাদেরকে আশাবাদী করে; আমরা আরও আশাবাদী হব। হতাশা, নেতিবাচক কথাবার্তা, ধ্যান-ধারণা পরিহার করে সামনের দিকে এগিয়ে যাব।
এম জি কিবরিয়া
ইংলিশ এন্ড স্মার্টনেস কোর্স ফর লিডারশিপ এর রিসোর্স পার্সন এম জি কিবরিয়া বলেন ক্যাম্পাস-কর্মসূচির কল্যাণে ছাত্র-যুবকরা প্রশিক্ষিত হচ্ছে, পাচ্ছে আলোর সন্ধান। ছাত্র-যুবকরা এ আলো জ্বালিয়ে রাখবে; নিজের জীবন আলোকিত করার পাশাপাশি দেশকেও আলোকিত করবে বলে বিশ্বাস।
তিনি বলেন ক্যাম্পাস ছাত্র-যুবকদেরকে বিনামূল্যে যুগোপযোগী নানা প্রশিক্ষণ দিয়ে যাচ্ছে। তাই ক্যাম্পাসকে সহযোগিতা করা দেশপ্রেমী ও কল্যাণকামীদের দায়িত্ব; এতে প্রকারান্তরে দেশকেই সহযোগিতা করা হবে।
এম হেলাল
ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এবং সিএসডিসি’র মহাসচিব এম হেলাল বলেন, যুগোপযোগী নানা কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে ছাত্র-যুবকদের বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ দিয়ে আগামীর যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলছে। এসব ছাত্র-যুবকদের মধ্যেই ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, প্রধান বিচারপতি গড়ে উঠছে তা হয়ত এখনই আমরা জানি না।
তিনি বলেন ছাত্র-যুবকদের জড়তা ভাংতে হবে, সহজ-সরল হতে হবে, আত্ম-অনুসন্ধান করতে হবে; চিন্তার সীমাবদ্ধতা দূর করে জ্ঞানভিত্তিক ও ন্যায়ভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে আসতে হবে।