ন্যায়ভিত্তিক ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ এবং আলোকিত জাতি গঠনে নিবেদিত প্রতিষ্ঠান বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকা এবং ক্যাম্পাস সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (সিএসডিসি) গত ২ ফেব্রুয়ারি আয়োজন করে এক ব্যতিক্রমী সেমিনার। সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন ইউরোপ- স্কটিশ প্রতিনিধিদল। ক্যাম্পাস অডিটোরিয়ামে আয়োজিত উক্ত সেমিনারের উদ্দেশ্য ছিল ব্রিটিশ কোম্পানি Solace Global এর নতুন উদ্ভাবনের বিষয়ে জনমত সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশে বেকারত্ব দূরীকরণ এবং বিদ্যুৎহীন এলাকাকে আলোকিত করা।
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস পত্রিকার সম্পাদক এবং সিএসডিসি’র মহাসচিব এম হেলালের সভাপতিত্বে সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ইউরোপিয়ান-বাংলাদেশ ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট এবং স্কটল্যান্ডে বাংলাদেশের অনারারি কনসাল জেনারেল ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন এমবিই; ব্রিটিশ কোম্পানি Solace Global এর চেয়ারম্যান Mr. Claudio Ingrosso; বাংলাদেশ সরকারের সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা; বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও ক্যাম্পাস’র অনারারি রিসার্চ ডিরেক্টর ড. নাজনীন আহমেদ; সরকারের সাবেক যুগ্মসচিব, কবি ও মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ হাজেরা নজরুল; বাংলাদেশ সরকারের যুগ্মসচিব জাকির হোসেন, ওয়ার্ল্ড ওয়াইউ ফ্যামেলি লাভ মুভমেন্ট এর চেয়ারপার্সন তাজকেরা খায়ের; প্রোএকটিভ এন্ড পজিটিভ এটিচিউড আন্দোলনের প্রবক্তা ড. আলমাসুর রহমান; জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর নাজমা বেগম; কেন্দ্রীয় কচি-কাঁচার মেলার উপদেষ্টা মোহাম্মদ মোস্তফা প্রমুখ। এছাড়া বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-যুবকদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ক্যাম্পাস’র থিম সং পরিবেশন করা হয় এবং মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরে দেখানো হয় ক্যাম্পাস স্টাডি সেন্টার ভবন নির্মাণ প্রকল্পের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে তৈরি ডক্যুমেন্টারি। এরপর অতিথিদেরকে পুষ্পমাল্যে বরণ করে নেয়া হয় এবং তাদেরকে উপহার হিসেবে অর্পণ করা হয় ক্যাম্পাস’র জ্ঞানমেলা সিরিজে প্রকাশিত সৃজনশীলতা বৃদ্ধি, আত্মোন্নয়ন ও জাতি জাগরণমূলক বিভিন্ন বইয়ের সেট; ক্যাম্পাস’র নিজস্ব গবেষণায় প্রকাশিত ২টি মডেল, বিভিন্ন সিডির সেট ও স্যুভেনির। উপহার অর্পণ শেষে শুরু হয় বক্তৃতা পর্ব।
ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন এমবিই
ইউরোপিয়ান-বাংলাদেশ ফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট ব্রিটিশ-বাংলাদেশি ড.ওয়ালী তছর উদ্দিন বলেন, ব্রিটেনে আমি সেখানকার বাংলাদেশি ইয়ং জেনারেশনকে বলি তোমরা নিজ পিতা-পিতামহের দেশ বাংলাদেশে যাও, সেখানকার মানুষ, তাদের কর্মধারা ও ঐতিহ্যকে জানার চেষ্টা করো। তাহলে বাংলাদেশের সাথে তোমাদের আত্মার বন্ধন কখনও ছিন্ন হবে না।
ড. ওয়ালী বলেন, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের আহ্বান করেছেন। আমরা সে আহ্বানে সাড়া দিয়ে এখানে কাজ করতে এসেছি। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, আরও এগিয়ে নিতে আমাদের সবাইকে সংঘবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশ Now is a role model.
ড. ওয়ালী আরও বলেন, Solace Global এর চেয়ারম্যান Mr. Claudio Ingrosso আমাদের সাথে এসেছেন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে। তিনি মানুষের কল্যাণে কিছু বাস্তবধর্মী কাজ করবেন তার সাথীদের নিয়ে। বাংলাদেশ সম্পর্কে তারা খুব Impressed হয়ে এসেছেন। এখানে তারা স্বচ্ছন্দে সবার সহযোগিতা নিয়ে কাজ করতে পারবেন বলে বিশ্বাস করি। আমরা বিশ্বাস করি, Solace Global এবং ক্যাম্পাস সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার মানব কল্যাণ ও সমাজ উন্নয়নে একসাথে কাজ করতে পারে।
Claudio Ingrosso
Solace Global এর চেয়ারম্যান Mr. Claudio Ingrosso বলেন, আমরা বাংলাদেশে এসেছি এখানকার এনার্জি সমস্যার কীভাবে সমাধান করা যায় সে বিষয়ে কাজ করতে। আমরা বিশ্বাস করি, Solace Global এবং ক্যাম্পাস একসঙ্গে মানব কল্যাণে ও সমাজ উন্নয়নে কাজ করতে পারে। ক্যাম্পাস পিছিয়ে পড়া অনুন্নত মানুষকে এগিয়ে নিচ্ছে, তারা শুধু বর্তমান প্রজন্ম নয়, পরবর্তী জেনারেশনের জন্যও কাজ করছে। তাদের এই উদ্যোগ দূরদর্শীতার পরিচায়ক।
Claudio আরও বলেন আমরা যে একাডেমি স্থাপন করব, তা ক্যাম্পাসকে সাথে নিয়েই করব। সেখানে বিনামূল্যে ট্রেনিং দেয়া হবে। একাডেমির যা আয় হবে তা শিক্ষার উন্নয়নে লাগানো হবে। দুঃখ-কষ্ট, যে কোনো ধরনের দারিদ্র্য-পীড়িত মানুষ নাই এমন জগতের সন্ধান লাভ করা কষ্টকর। এসবের দ্বারা মানুষ যখন আক্রান্ত হয়, সোলেচ সেখানে তার সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়।
তিনি বলেন, Solace Global বাংলাদেশের অনেক সমস্যার মধ্যে এনার্জি সমস্যাকে বেছে নিয়েছে। আমরা জেনেছি বাংলাদেশের অনেক গ্রাম অন্ধকারে আচ্ছন্ন থাকে, আমরা তাদের এনার্জি চাহিদা পূরণের চেষ্টা করব। Solace Global এর সহায়তায় চর এলাকায় সোলার প্যানেল স্থাপনের মাধ্যমে যে এনার্র্জি উৎপাদিত হবে, তা স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে অন্যান্য এলাকায়ও সরবরাহ করা যাবে। সোলেচ কর্মীগণ বাংলাদেশি স্টুডেন্টদের কোলাবোরেশনে কাজ করতে চায়। তারা বর্জ্য থেকে এনার্জি উৎপাদনের কৌশল শেখাবে বাংলাদেশিদের। Claudio Ingrosso কিছুদিন পর স্থানীয়দের কাছ থেকে Innovation আহ্বান করবে। ছাত্ররা এতে অংশগ্রহণ করতে পারবে। স্থানীয়রা সোলার এনার্জি তৈরিতে দক্ষতা অর্জন করতে পারবে। তারা নিজ এলাকার এনার্জি চাহিদা মিটিয়ে অন্য এলাকায়ও দিতে পারবে।
ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা
সরকারের সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী, বিশিষ্ট আইনজীবী, প্রবীণ রাজনীতিবিদ ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা বলেন Solace Global তাদের সব Innovation নিয়ে এখানে এসেছেন। তারা আমাদের সামনে নতুন আইডিয়া তুলে ধরেছেন। বাংলাদেশের উন্নয়নে তাদের উদ্যোগ সফল হোক এ কামনা করি।
নাজমুল হুদা বলেন, ক্যাম্পাস’র বড় প্রকল্প ক্যাম্পাস স্টাডি সেন্টার দ্রুত বাস্তবায়ন হবে বলে আমি আশা করি। ক্যাম্পাস এবং Solace Global হাতে হাত রেখে কাজ করতে পারে দেশ ও সমাজের উন্নয়নে।
ড. নাজনীন আহমেদ
ক্যাম্পাস’র অনারারি রিসার্চ ডিরেক্টর ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, সুদূর ব্রিটেন থেকে তারা এসেছেন বাংলাদেশকে ঘনিষ্ঠভাবে জানতে। তারা শুধু নিজ দেশেই নয়, বাংলাদেশের উন্নয়নের বিষয়েও অত্যন্ত আগ্রহী। তারা বাংলাদেশের অন্ধকারাচ্ছন্ন এলাকায় আলো জ্বালাতে এসেছেন। তাদের এ উদ্যোগে আমাদের সবার সহযোগিতা করা উচিত।
ড. নাজনীন বলেন ব্রিটিশ প্রতিনিধিদলে রয়েছেন এ সংগঠনের অনারারি এডভাইজার ব্রিটিশ-বাংলাদেশ ফেডারেশনের চেয়ারম্যান ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন এমবিই। ব্রিটিশ-বাংলাদেশ ফেডারেশনের সাথে ক্যাম্পাস’র আত্মিক সম্পর্ক অনেক আগেই স্থাপিত হয়েছে। এসব ব্রিটিশ-বাংলাদেশি মাতৃভূমি বাংলাদেশকে ভুলতে পারেননি, বাংলাদেশের উন্নয়ন তাঁদের ধ্যানজ্ঞান। সেই প্রেক্ষিতেই ওয়ালী তছর উদ্দিনের উৎসাহে ব্রিটিশ কোম্পানি Solace Global বাংলাদেশে এসেছে জনকল্যাণ ও দক্ষ জনসম্পদ গড়ে তুলতে।
Daniel Ross
সোলেচ ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চিফ অপারেশন অফিসার (COO) Daniel Ross বলেন, আমরা এখানে এসে বাংলাদেশিদের উঞ্চ অভিনন্দন লাভ করেছি। আমরা এখানকার যুব সমাজকে প্রশিক্ষিত করে তুলতে চাই। তারা প্রশিক্ষিত হয়ে সেই শিক্ষা অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দেবে। আমাদের কর্মসূচি এগিয়ে নিতে ক্যাম্পাস সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার এবং আপনাদের সকলের সহযোগিতা কামনা করি।
Adnan Miah
প্রতিনিধি দলের সদস্য Adnan Miah বলেন, আমরা ব্রিটিশ-বাঙ্গালিরা নিজেদেরকে বাংলাদেশি বলতে গর্ববোধ করি। বাংলাদেশের সমস্যা সমাধানে আমরা কাজ করব। দান-খয়রাতের চেয়ে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা উত্তম কাজ বলে মনে করি। যারা কর্মমুখী তাদেরকে আমরা সহায়তা করতে চাই। স্থানীয়রা যদি প্রশিক্ষিত হয়ে ওঠেন, তাহলে তারা অন্যদেরও শেখাতে পারবেন। এভাবে দক্ষ মানবসম্পদ গড়ে উঠবে। এরকম সুদূরপ্রসারী লক্ষ্য নিয়ে আমরা কাজ করছি।
এম হেলাল
সভাপতির ভাষণে এম হেলাল বলেন, দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য ক্যাম্পাস গ্রাসরুট থেকে কাজ করছে। ক্যাম্পাস গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত হচ্ছে। আমরা Union based ডেভেলপমেন্টে বিশ্বাসী। Solace Global অংশীদারীর ভিত্তিতে আমাদের সাথে কাজ করবে। এ ব্যাপারে আপনারা সবসময় স্বাগত।
এম হেলাল বলেন ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন স্কটল্যান্ডে নিজ বাসভবনের নাম রেখেছেন শাপলা ভবন, বাংলাদেশের জাতীয় ফুলের নামে নাম। দূর দেশে অবস্থান করেও তিনি পিতৃভূমিকে ভোলেননি; তাই সিলেটে মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করাসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তিনি সহায়তা করে যাচ্ছেন। এবারে এসেছেন এদেশে নতুন আইডিয়া নিয়ে। বাংলাদেশের সাথে তার সম্পৃক্ততা সবসময় বজায় থাকবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
Solace Global সম্পর্কে কিছু কথা
বোর্ড অব ডাইরেক্টর্স
Solace Global এর বোর্ড অব ডাইরেক্টর্স এর সদস্যগণ হলেন ড. ওয়ালী তছর উদ্দিন এমবিই অনারারি এডভাইজার; মাহমুদ উস এস চৌধুরী এমপি অনারারি এডভাইজার; Claudio Ingrosso ফাউন্ডার-চেয়ারম্যান; আনিস মিয়া ফাউন্ডার; নাদিম জাকির ডিরেক্টর; আশিক মিয়া ডিরেক্টর; আহমেদ উস এস চৌধুরী জেপি অনারারি এডভাইজার।
সোলেচ ইজ্ঞিনিয়ারিং এর সদস্যগণ হলেন Claudio Ingrosso চেয়ারম্যান; আনিস মিয়া চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (CEO); Adnan Miah চিফ কমার্শিয়াল অফিসার (CCO); Daniel Ross চিফ অপারেশন অফিসার (COO)।
Solace Global কি?
এটি যুক্তরাজ্য কেন্দ্রিক সমাজসেবী প্রতিষ্ঠান, যা বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করার ইচ্ছা ব্যক্ত করেছে। সোলার গ্রুপে রয়েছে সোলেচ ইঞ্জিনিয়ারিং, দি সোস্যাল এন্টারপ্রাইজ এবং বাংলা ডাইন প্রভৃতি।
Solace Global এর স্লোগান
Please, help us deliver Solace where it matters most!
কেন বাংলাদেশ?
বিশ্ব ব্যাংকের ভাষ্য অনুযায়ী যেহেতু বাংলাদেশের শহর ও গ্রাম অঞ্চলের উল্লেখযোগ্য মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থান করছে, সেজন্য বাংলাদেশকে কর্মক্ষেত্র হিসেবে বেছে নিয়েছে সোলেচ।
কীভাবে সোলেচ সাহায্য করতে পারে?
প্রাথমিকভাবে সোলেচ শতভাগ কার্বনমুক্ত টেকনোলজি প্রয়োগ করবে, যা সোলেচ উদ্ভাবন ও উন্নয়ন করেছে। এছাড়া বিশ্বব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রাইভেট ল্যাবরেটরিসমূহে উদ্ভাবিত টেকনোলজিও সোলেচ প্রয়োগ করবে। Solace Global স্বাস্থ্য, আবাসন, জ্বালানি এবং পানির ক্ষেত্রে বিজ্ঞান এবং উদ্ভাবনকে কাজে লাগাবে।
এখানে সোলেচ এর স্বার্থ কী?
চ্যারিটেবল ইনোভেশন প্রজেক্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ ভূমন্ডলীয় কর্মধারা সৃষ্টি করতে পারবে, যে প্রযুক্তিজ্ঞান বিশ্বের যে কোনো স্থানে সমাদৃত হবে; বাংলাদেশ সচল প্রকল্প এবং উন্নয়নের মাইলস্টোন এবং বিশ্ব শো’কেসে পরিণত হবে।
বাংলাদেশ থেকে সোলেচ কী চায়?
সোলেচ বাংলাদেশ সরকারের সহযোগিতায় এখানে সেন্টার অব এক্সিলেন্স গড়তে চায় যা প্রকল্পকে সফল করে তুলবে, নারী এবং শিশুদের প্রশিক্ষণ দেবে; যারা আগামীর প্রকৌশলী, যারা আমাদের উৎপাদিত পণ্য এবং টেকনোলজি সম্পর্কে জ্ঞাত থাকবে। স্থানীয় অধিবাসীরা জানুক কীভাবে সংযোজন করা যায়, উৎপাদন করা যায়, বিতরণ করা যায়; এমনকি আমাদের উৎপাদিত পণ্য বিদেশে রপ্তানী করা, যা হবে ওয়ার্ল্ড শো’কেস।
সোলেচ একাডেমির উদ্দেশ্য
- প্রশিক্ষণ এবং সংযোজন সুবিধা ও কোলাবোরেটিভ কোর্সের মাধ্যমে সেন্টার অব এক্সিলেন্স গড়ে তোলা;
- পল্লীস্কুলে নারী ও শিশুকে প্রশিক্ষণ দেয়া, যারা আগামীর ইঞ্জিনিয়ার;
-বাংলাদেশ এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক যোগাযোগ এবং সমঝোতা সৃষ্টি;
- উদ্ভাবনের প্রবেশ দ্বার হিসেবে সোলেচ একাডেমির উন্নয়ন;
- শিক্ষার অগ্রগতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় চ্যানেলাইজ করা;
- টেকনোলজির ব্যাপক প্রসারের স্বার্থে অংশীদারিত্ব, ছাত্র, কর্মচারী, শিক্ষা বিনিময় ও কর্মস্থানের উন্নয়ন
- বিশ্ববাসী এবং বাংলাদেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক, বৈজ্ঞানিক, প্রযুক্তিগত এবং অন্যান্য সহযোগিতাকে উৎসাহ প্রদান;
- শিক্ষাব্যয় হ্রাস, অবকাঠামো উন্নয়ন, কোলাবোরেটিভ টুল হিসেবে প্রতিবেশী দেশসমূহে নতুন কর্মসূচি রপ্তানী;
- বিনিয়োগের ঝুঁকিমুক্ত করা এবং সচল সুযোগের সর্বোচ্চ ব্যবহার;
- সবার কর্মসংস্থানের উপযোগী স্কুল, উচ্চশিক্ষা এবং দক্ষতা সৃষ্টি;
- বিভিন্ন ধরনের মানবিক, চিকিৎসা, জ্বালানি এবং বিজ্ঞানের অন্যান্য ক্ষেত্রে একাডেমিকে কাজে লাগানো।